Find the Best ঘরের Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about
Binnas Kayes
"বোন" 'বিন্যাস কায়েস' জবাব দাও? আমার বোন নিজের স্বাধীনতা টুকুও পাবেনা? জন্মের পরে সবাই ভাবে এতো আমার ঘরের না কিছুদিন রাখবো পুশে অন্যের ঘরেই তো দিব ঠেলে, আমার ঘরে থাকবে না
Avijit Srimani ✍️
It was not possible to, নার্সিং হোমে ডাক্তার মুখার্জির চেম্বারে ঢুকে ভদ্রমহিলা বেশ উত্তেজিত ভাবে বলতে লাগলেন, "আপনি ভেবেছেনটা কি! আমার মৃত স্বামীর শরীরটা তিনদিন ধরে ভেন্টিলেশনে রেখে মেডিকেল বিল বাড়িয়েই যাবেন... ইয়ার্কি পেয়েছেন..." 'কি যা তা বলছেন। এসব কথার মানে কি!!' "মানে হলো, গত তিনদিন তিনি আমার সাথেই আছেন অথচ তাঁর শরীরটা আপনি আটকে রেখেছেন। প্রমান চান! দাঁড়ান, ডাকছি তাঁকে...' কথাগুলো বলেই তিনি দরজার দিকে মুখ করে হাঁক পারলেন, "শুনছো, একবার ভেতরে এসো তো..." ডাক্তার মুখার্জি দেখলেন দরজা দিয়ে তাঁরই নার্সিং হোমের ভেন্টিলেশন ইউনিট টু'য়ের পেশেন্ট সুবিনয় বাগ ঘরের ভেতরে প্রবেশ করছেন। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারলেন না। আরও দেখলেন ঘরের ভেতরে অনেকগুলো আবছায়া অবয়ব তার দিকেই এগিয়ে আসছে। জ্ঞান হারিয়ে লুটিয়ে পড়লেন মাটিতে... # অবিশ্বাস
i Love my family
একটা ঘরের মধ্যে চার টি মোমবাতি জ্বলছিল, প্রথম মোমবাতি টি বললো , আমি শান্তি বেশিক্ষন থাকিনা ,দ্বিতীয় মোমবাতি টি বললো , আমি বিষশাস যেখানে শান্তি নেই আমি সেখানে থাকিনা , তৃতীয় মোমবাতি টি বললো , আমি ভালোবাসা যেখানে শান্তি আর বিষশাস নেই সেখানে আমি থাকিনা , সেই ঘরের মধ্যে একটি ছোট্টো শিশু এলো আর চতুর্থ মোমবাতি টি কে বললো তুমি কানো জ্বলছ সে তখন বললো আমি আশা আমাকে নিয়ে ওদেরকে জ্বালিয়ে দাও ........! বন্ধুরা যদি শান্তি বিষশাস ভালোবাসা আর আশা , থাকে তাহলে জীবনে কিছুই লাগেনা ...!
Bristi Srishti
#OpenPoetry তাকে বলে দিও; শুধু এই জন্মেই নয়, আমি সাত জন্মের মত বেঁধে নিয়েছি। তাকে এও বলে দিও; আমায় ছেড়ে দিলে ঘরের লক্ষ্মীও চলে যাবে। কারন তার ঘরের লক্ষ্মীটা আমিই। ##ঘরের লক্ষ্মী ✍️বৃষ্টি মেঘবালিকা তাকে বলে দিও; শুধু এই জন্মেই নয়, আমি সাত জন্মের মত বেঁধে নিয়েছি। তাকে এও বলে দিও; আমায় ছেড়ে দিলে
Sourav Saha
কল্পনার বাইরে অঙ্কন একজন স্ক্রিপ্টরাইটার। স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসেবে অঙ্কন রায়চৌধুরী বেশ পরিচিত আর জনপ্রিয় নাম। ওর স্ক্রিপ্টের উপর বেশ কিছু আর্টফিল্মও বানানো হয়েছে। অঙ্কন অবশ্য পেশায় একজন স্কুল টিচার। কোনো এক বেসরকারি স্কুলের সায়েন্স টিচার ও। তবে সেই চাকরি ও কিছুদিন আগেই ছেড়ে দিয়েছে । কারণ-------- কারণটা না হয় এখন অজানাই থাক। অঙ্কনকে পরিচালক রত্নাকর বাবু দায়িত্ব দিলেন গ্রাম্যজীবন নিয়ে স্ক্রিপ্ট লিখতে। রত্নাকর সোম নিঃসন্তান বলে অঙ্কনকে নিজের ছেলের মতই ভালোবাসেন। তিনি যেন ঠিক করে রেখেছেন ওনার যতগুলো আর্টফিল্ম হবে সবকটিই হবে অঙ্কনের স্ক্রিপ্ট এর উপর ভিত্তি করে। অঙ্কনের একদিন খেয়াল হল ও কোনো গ্রাম থেকে ঘুরে আসবে কয়েকদিনের জন্য। কারণ তাতে মন টাও চাঙ্গা হবে । আর সম্ভব হলে একটা স্ক্রিপ্ট ও লেখা হয়ে যাবে। অসীম সাহসী অঙ্কন মনস্থির করল কোনো প্রথমে কোনো এক ভুতুড়ে জায়গায় গিয়ে একরাত কাটাবে। তারপর ----------। যেমন ভাবা তেমন কাজ। বেগুনকোদর যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হল অঙ্কন। সেই বেগুনকোদর যেখানে যাওয়ার কথা ভাবতে গেলেও অনেকের বুক কেঁপে ওঠে আতঙ্কে। বেগুনকোদরের আগের স্টেশন অবধি ট্রেন দিব্যি চলছিল। এমনকি বেগুনকোদর স্টেশনে যখন ট্রেন ঢুকলো তখনো পরিস্থিতি বেশ নিরাপদ। ঘড়ির কাঁটা তখন পুরো সন্ধ্যে সাতটা। স্টেশনে নেমে সামনের দিকে এগিয়ে চলল অঙ্কন। কয়েক পা যেতেই আকাশের চেহারা যেন পাল্টে যেতে লাগল। শান্ত আকাশ যেন হঠাৎ রাগে গর্জে উঠতে লাগলো। কী ভীষণ সেই গর্জন! কানে যেন তালা ধরিয়ে দেয়। সেই গর্জনে যেন কারো রাগ আর ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটছে বারবার। শান্ত স্থির বাতাস হঠাৎ উন্মত্ত হয়ে গাছগুলোকে আন্দোলিত করতে লাগল। গাছগুলোও যেন ক্রমশ উন্মত্ত হয়ে উঠতে লাগলো। একদিকে বক্ষবিদারী বজ্রপাতের শব্দ আরেকদিকে উন্মত্ত বাতাসের সংস্পর্শে আসা বৃক্ষরাজির উদ্দাম নৃত্য । কাছাকাছি কোনো মানুষজন তো দূর , পশুপাখি এমনকি চামচিকা বাদুড় এদেরও কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। অসীম সাহসী অঙ্কনের মনে যেন আস্তে আস্তে ভয় আর উৎকণ্ঠা জন্ম নিচ্ছে। হঠাৎ ই মুষলধারে বৃষ্টির আগমন ঘটল। কিন্তু আকাশের দিকে ভালো করে চোখ যেতেই অঙ্কন দেখল আকাশে একবিন্দু মেঘের দেখা নেই। বুকের ভিতরটা ছ্যাত করে উঠলো অঙ্কনের। ও যা দেখছে সেটা কি বাস্তবে ঘটছে নাকি সব কিছুই ওর অবচেতন মনের কল্পনা? আকাশে একবিন্দু মেঘ নেই অথচ এমন বক্ষবিদারী বজ্রপাতের শব্দ আর ক্রমাগত মুষলধারে বৃষ্টিপাত অঙ্কনের কপালে ঘামের বিন্দু ফুটে ওঠার কারণ হয়ে দেখা দিল। হঠাৎ ই ওর পিঠে যেন কারো হাত ঠেকলো। অথচ পিছনদিকে ঘুরে কাউকেই দেখা গেল না। মনের ভূল ভেবে ব্যাপারটাকে বেশি গুরুত্ব দিল না অঙ্কন। আস্তে আস্তে বৃষ্টির বেগ শান্ত হয়ে যেতে লাগল। বৃষ্টি পড়ছে । তবে মুষলধারে নয় ঝিরিঝিরি। আকাশে বজ্রপাতের ভীষণ গর্জন বন্ধ হয়ে গেল। কিছুটা যেন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলল অঙ্কন। ঘড়ির কাঁটা তখন রাত ৯টার ঘরে। চারিদিক কেমন অন্ধকার আর শুনশান। অন্ধকার যেন শূন্যতাকে সঙ্গে নিয়ে তার দরবার বসিয়েছে গোটা অঞ্চল জুড়ে। পকেটে রাখা টর্চটার কথা এতক্ষণে ভুলেই গিয়েছিল অঙ্কন। টর্চের আলো সেই রাতের অন্ধকার কে বিশেষ ভেদ করতে পারল না । তবুও ওই সামান্য আলোকে সম্বল করেই এগিয়ে যেতে লাগল ও। পঞ্চাশ ষাট পা যেতেই একটা বাড়ি চোখে পড়ল অঙ্কনের। বাড়িটা এখন জরাজীর্ণ হলেও কোনো একসময় যে বাড়িটা জমিদারবাড়ি অথবা রাজবাড়ি ছিল সেটা বাড়িটাকে ভালোভাবে খেয়াল করলেই বোঝা যায়। আস্তে আস্তে বাড়িটার দিকে এগিয়ে গেল অঙ্কন। বাড়ির দরজায় কড়া নাড়তে একটা অল্পবয়সী যুবতী দরজা খুলে অঙ্কনের উপর তীক্ষ্ণ নজর বুলিয়ে নিল। অঙ্কনকে দেখে মেয়েটার মুখে চোখে যেন হাসির ঝিলিক খেলে গেল। অঙ্কন রাত কাটানোর জন্য একটু আশ্রয় চাইল। অঙ্কনকে একটা ঘর ইশারায় দেখিয়ে দিল মেয়েটা। বাড়িটা কেমন অন্ধকার অন্ধকার হলেও এই ঘরটা আলোয় পরিপূর্ণ। একটা নরম মখমলের বিছানা। ঘরের একটা কোণে কিছু সুস্বাদু খাবার আর পানীয় জল রাখা রয়েছে। যেন কেউ ওর উপস্থিতির কথা ভেবে আগাম এসবের ব্যবস্থা করে রেখেছে। আহার গ্রহণের পর বিছানায় শরীরটাকে এলিয়ে দিল অঙ্কন। সারাদিনের ধকল আর ক্লান্তির জন্য সঙ্গে সঙ্গে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ল অঙ্কন। রাত তখন দুটো পাঁচ হঠাৎ কীসের একটা শব্দে ঘুম ভেঙে গেল অঙ্কনের। প্রথম কয়েকবার ব্যাপারটাকে গুরুত্ব না দিলেও এবারে যা দেখল তাতে ওর হৃদস্পন্দন যেন দ্বিগুন হয়ে গেল। দেওয়ালে টাঙানো রয়েছে অনেক পুরনো দিনের একটা ছবি। একটা যুবতী মেয়ের ছবি। ছবিটা অনেক দিনের পুরনো হলেও ছবিটা এখনও বেশ পরিস্কার। ভালো করে ছবিটার দিকে চোখ যেতেই বুকের রক্ত হিম হয়ে গেল অঙ্কনের। শরীরের ভিতর শীতল রক্তের স্রোত বয়ে গেল ওর। এটা তো সেই মেয়েটার ছবি,যে ওকে দরজা খুলে দিয়েছিল। ছবিটা দেখে মনে হচ্ছে আনুমানিক ১০০বছর আগেকার। কিন্তু মেয়েটাকে দেখে বয়স খুব বেশী হলে তিরিশ মানে ওর প্রায় সমবয়সী। ছবিটা যেন জীবন্ত হয়ে উঠল। ছবিটা যেন ওর দিকে তাকিয়েই একটা চোরা হাসি হাসতে লাগলো। অসীম সাহসী অঙ্কনের মুখে তখন কুলুপ এঁটে গেছে। ওর চলাফেরার ক্ষমতাও যেন কোনো এক অদৃশ্য শক্তি তার যাদুবলে কেড়ে নিয়েছে। হঠাৎই ঘরের আলোগুলো নিভে গেল। কিছুক্ষণ পরেই আবার জ্বলে উঠলো। এমন করে বেশ কিছু ক্ষণ আলোআঁধারির খেলা চলল। তারপর যখন আলো ফিরে এল দেওয়ালে চোখ যেতেই চমকে উঠল অঙ্কন।বলা যায় আঁতকে উঠল। ওর আতঙ্ক ক্রমবর্ধমান হতে লাগলো। কারণ দেওয়ালের কোনো কোণেই সেই ছবির দেখা নেই। দেওয়ালের এক কোণে দুটো ছায়ামূর্তি নিজেদের মধ্যে ধস্তাধস্তি করতে লাগল। ছায়ামূর্তিগুলি আস্তে আস্তে রক্তমাংসের শরীর ধারণ করল। একটা পুরুষমূর্তি আর একটা নারীমূর্তি। দুজনের মধ্যে দুর্বোধ্য ভাষায় কী যেন কথা হতে লাগল। পুরুষমূর্তিটা নারীমূর্তিটার কেশাগ্র বলপূর্বক আকর্ষণ করে তাকে ভূশায়িত করল। তারপর পকেটে রাখা ছোরাটা বের করে নারীমূর্তিটার পেটে ক্রমাগত চালান করতে লাগল । একটা অসহায় আর্তনাদ করে নারীমূর্তিটা নিথর হয়ে গেল । পুরুষমূর্তিটার দিকে আরো একবার নজর যেতেই বিস্ময়ের সীমা রইল না অঙ্কনের। পুরুষমূর্তিটাকে দেখে অঙ্কনের মনে হল যেন ও আয়নায় নিজেকে দেখছে। মুখের হুবহু মিল। আর নারীমূর্তিটা হল সেই মেয়েটার যে মেয়েটি তাকে দরজা খুলে দিয়েছে। । অঙ্কনের সারা শরীর যেন আতঙ্কে ঠাণ্ডা হয়ে গেল। হঠাৎ করে খুলে রাখা জানালাগুলো বন্ধ হয়ে গেল। কিছুক্ষণ পর আবার একটা ছায়ামূর্তি আবির্ভূত হয়ে রক্তমাংসের শরীর ধারণ করল। এ তো সেই মেয়েটা। ওর দিকে তাকিয়ে একটা ক্রুর হাসি হাসতে লাগলো। অঙ্কনের হৃদস্পন্দন যেন আস্তে আস্তে স্তব্ধ হয়ে গেল। অঙ্কন পিছনোর চেষ্টা করলেও একবিন্দু ও নড়তে পাড়ল না। চেঁচানোর চেষ্টা করল কয়েকবার। কিন্তু বৃথা চেষ্টা। কারণ ওর গলা থেকে একবিন্দু ও আওয়াজ বের হলো না। পরের দিন সকালে অঙ্কনকে পাওয়া গেল রক্তাক্ত এবং নিথর অবস্থায়। কেউ যেন ধারালো কিছু দিয়ে ওর নলিটাকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। প্রতিশোধ পূরণের আনন্দে যেন চোখে মুখে হাসি ফুটে উঠলো "দেওয়ালে টাঙানো সেই ছবিটা"র। গল্প লিখতে পারিনা। তবু চেষ্টা করলাম। কেমন লাগলো জানাবেন
Prateek Das
জীবন পুরের পথিক রে ভাই কোন দেশেই সাকিন নাই কোথাও আমার মনের খবর পেলাম না। খেয়াল পোকা যখন আমার মাথায় নড়ে চড়ে আমার তাসের ঘরের বসতি হে ওমনি ভেঙ্গে পরে রে খেয়াল পোকা যখন আমার মাথায় নড়ে চড়ে আমার তাসের ঘরের বসতি হে ওমনি ভেঙ্গে পরে...
About Nojoto | Team Nojoto | Contact Us
Creator Monetization | Creator Academy | Get Famous & Awards | Leaderboard
Terms & Conditions | Privacy Policy | Purchase & Payment Policy Guidelines | DMCA Policy | Directory | Bug Bounty Program
© NJT Network Private Limited
Follow us on social media:
For Best Experience, Download Nojoto