Nojoto: Largest Storytelling Platform

( সেই তুই;সত‌্যিই আজ অচেনা.... ) Library-র ওই শেষ

( সেই তুই;সত‌্যিই আজ অচেনা.... )

Library-র ওই শেষ bench-টায় একটা সময় তুই এসে বসে থাকতিস ঘন্টার পর ঘন্টা । এই bookshelf, থরে থরে সাজানো বিশ্বব্রহ্মান্ডের তথ‌্য যতো, সব যেন মিলেমিশে তোর মুখ হয়ে যেতো । অনেকেই আসতো, কিন্তু বসতো খানিকক্ষণের জন‌্য । একটা বিশ্বাস ছিলো যে ওই প্রান্তটায় হতাশা নেই, দু:খ নেই ;থাকার মধ‌্যে আছে কেবলই আশাদীপ । মায়া আছে ঢের বেশি । আমার চোখ দুটো যেন ওদেরই পলকগুলোকে ফাঁকি দিয়ে নিবদ্ধ থাকতে চাইছে ওই শেষ প্রান্তটায় । এই মায়াতে নিজের যৌবনের অর্ধেকটাই যেন দিয়েছিলাম নৈবেদ‌্যস্বরূপ । আমার চোখে ভেসে ওঠা অষ্টাদশী তুই ভীষণরকমই স্নিগ্ধ আর কোমল । তোর দুটো চোখে ছিলো যুগ-যুগান্তের অবসাদ আর মুহ‌্যমান এক শ্রান্তি;যেন ওরা বিশ্রাম চাইছে । সকাল-দুপুর আমি তোর সেই প্রগাঢ় চাহনিতে তোকেই খুঁজেছি, জেনেছি আর ভেবেছি ঢের বেশি । যতোগুলো বই সাদা হাতে ছুঁয়েছিলি তুই, shelf থেকে নামিয়ে আমিও ছুঁয়েছি সেগুলোর প্রতিটা । Library-র ওই শেষ bench-টা কেন্দ্র করে কতো স্বপ্ন, কতো খেয়াল, কতো লুন্ঠিত আবেগ অভিসারে চলে গেলো । কখনও কিছু বলতে গিয়েই তোর চোখে এক অদ্ভূত বিষাদ দেখেছি । তারপরও আবেগরা টলাতে পারেনি আমাকে । অনেক দিন হাসতে পারিনি তোর সাথে হাসবো বলে । আজ সাত বছর পর Mumbai থেকে বাড়ি ফিরে apartment-এর সামনে auto থেকে নামতে গিয়ে তোর মুখে দেখলাম এক উচ্ছ্বল হাসি : প্রেমে পড়লে নারী যে হাসিটা হাসে ; অবিকল সেরকম । অচেনা এক যুবক তোর হাতটা ধরে আছে শক্ত করে, সাথে তোর মা-বাবা । 'বিয়ে' কথাটাও শুনলাম যেন । কাঁটার মতো বিঁধলো কিছু একটা মনে । স্বজ্ঞানে তাই আজ প্রেম নিভিয়ে দিলাম, যে প্রেম জ্বলে উঠেছিলো যৌবনের সূচনায় । 
------------- ( অভ্র ) ( সেই তুই;সত‌্যিই আজ অচেনা.... )

Library-র ওই শেষ bench-টায় একটা সময় তুই এসে বসে থাকতিস ঘন্টার পর ঘন্টা । এই bookshelf, থরে থরে সাজানো বিশ্বব্রহ্মান্ডের তথ‌্য যতো, সব যেন মিলেমিশে তোর মুখ হয়ে যেতো । অনেকেই আসতো, কিন্তু বসতো খানিকক্ষণের জন‌্য । একটা বিশ্বাস ছিলো যে ওই প্রান্তটায় হতাশা নেই, দু:খ নেই ;থাকার মধ‌্যে আছে কেবলই আশাদীপ । মায়া আছে ঢের বেশি । আমার চোখ দুটো যেন ওদেরই পলকগুলোকে ফাঁকি দিয়ে নিবদ্ধ থাকতে চাইছে ওই শেষ প্রান্তটায় । এই মায়াতে নিজের যৌবনের অর্ধেকটাই যেন দিয়েছিলাম নৈবেদ‌্যস্বরূপ । আমার চোখে ভেসে ওঠা অষ্টাদশী তুই ভীষণরকমই স্নিগ্ধ আর কোমল । তোর দুটো চোখে ছিলো যুগ-যুগান্তের অবসাদ আর মুহ‌্যমান এক শ্রান্তি;যেন ওরা বিশ্রাম চাইছে । সকাল-দুপুর আমি তোর সেই প্রগাঢ় চাহনিতে তোকেই খুঁজেছি, জেনেছি আর ভেবেছি ঢের বেশি । যতোগুলো বই সাদা হাতে ছুঁয়েছিলি তুই, shelf থেকে নামিয়ে আমিও ছুঁয়েছি সেগুলোর প্রতিটা । Library-র ওই শেষ bench-টা কেন্দ্র করে কতো স্বপ্ন, কতো খেয়াল, কতো লুন্ঠিত আবেগ অভিসারে চলে গেলো । কখনও কিছু বলতে গিয়েই তোর চোখে এক অদ্ভূত বিষাদ দেখেছি । তারপরও আবেগরা টলাতে পারেনি আমাকে । অনেক দিন হাসতে পারিনি তোর সাথে হাসবো বলে । আজ সাত বছর পর Mumbai থেকে বাড়ি ফিরে apartment-এর সামনে auto থেকে নামতে গিয়ে তোর মুখে দেখলাম এক উচ্ছ্বল হাসি : প্রেমে পড়লে নারী যে হাসিটা হাসে ; অবিকল সেরকম । অচেনা এক যুবক তোর হাতটা ধরে আছে শক্ত করে, সাথে তোর মা-বাবা । 'বিয়ে' কথাটাও শুনলাম যেন । কাঁটার মতো বিঁধলো কিছু একটা মনে । স্বজ্ঞানে তাই আজ প্রেম নিভিয়ে দিলাম, যে প্রেম জ্বলে উঠেছিলো যৌবনের সূচনায় । 
------------- ( অভ্র )
( সেই তুই;সত‌্যিই আজ অচেনা.... )

Library-র ওই শেষ bench-টায় একটা সময় তুই এসে বসে থাকতিস ঘন্টার পর ঘন্টা । এই bookshelf, থরে থরে সাজানো বিশ্বব্রহ্মান্ডের তথ‌্য যতো, সব যেন মিলেমিশে তোর মুখ হয়ে যেতো । অনেকেই আসতো, কিন্তু বসতো খানিকক্ষণের জন‌্য । একটা বিশ্বাস ছিলো যে ওই প্রান্তটায় হতাশা নেই, দু:খ নেই ;থাকার মধ‌্যে আছে কেবলই আশাদীপ । মায়া আছে ঢের বেশি । আমার চোখ দুটো যেন ওদেরই পলকগুলোকে ফাঁকি দিয়ে নিবদ্ধ থাকতে চাইছে ওই শেষ প্রান্তটায় । এই মায়াতে নিজের যৌবনের অর্ধেকটাই যেন দিয়েছিলাম নৈবেদ‌্যস্বরূপ । আমার চোখে ভেসে ওঠা অষ্টাদশী তুই ভীষণরকমই স্নিগ্ধ আর কোমল । তোর দুটো চোখে ছিলো যুগ-যুগান্তের অবসাদ আর মুহ‌্যমান এক শ্রান্তি;যেন ওরা বিশ্রাম চাইছে । সকাল-দুপুর আমি তোর সেই প্রগাঢ় চাহনিতে তোকেই খুঁজেছি, জেনেছি আর ভেবেছি ঢের বেশি । যতোগুলো বই সাদা হাতে ছুঁয়েছিলি তুই, shelf থেকে নামিয়ে আমিও ছুঁয়েছি সেগুলোর প্রতিটা । Library-র ওই শেষ bench-টা কেন্দ্র করে কতো স্বপ্ন, কতো খেয়াল, কতো লুন্ঠিত আবেগ অভিসারে চলে গেলো । কখনও কিছু বলতে গিয়েই তোর চোখে এক অদ্ভূত বিষাদ দেখেছি । তারপরও আবেগরা টলাতে পারেনি আমাকে । অনেক দিন হাসতে পারিনি তোর সাথে হাসবো বলে । আজ সাত বছর পর Mumbai থেকে বাড়ি ফিরে apartment-এর সামনে auto থেকে নামতে গিয়ে তোর মুখে দেখলাম এক উচ্ছ্বল হাসি : প্রেমে পড়লে নারী যে হাসিটা হাসে ; অবিকল সেরকম । অচেনা এক যুবক তোর হাতটা ধরে আছে শক্ত করে, সাথে তোর মা-বাবা । 'বিয়ে' কথাটাও শুনলাম যেন । কাঁটার মতো বিঁধলো কিছু একটা মনে । স্বজ্ঞানে তাই আজ প্রেম নিভিয়ে দিলাম, যে প্রেম জ্বলে উঠেছিলো যৌবনের সূচনায় । 
------------- ( অভ্র ) ( সেই তুই;সত‌্যিই আজ অচেনা.... )

Library-র ওই শেষ bench-টায় একটা সময় তুই এসে বসে থাকতিস ঘন্টার পর ঘন্টা । এই bookshelf, থরে থরে সাজানো বিশ্বব্রহ্মান্ডের তথ‌্য যতো, সব যেন মিলেমিশে তোর মুখ হয়ে যেতো । অনেকেই আসতো, কিন্তু বসতো খানিকক্ষণের জন‌্য । একটা বিশ্বাস ছিলো যে ওই প্রান্তটায় হতাশা নেই, দু:খ নেই ;থাকার মধ‌্যে আছে কেবলই আশাদীপ । মায়া আছে ঢের বেশি । আমার চোখ দুটো যেন ওদেরই পলকগুলোকে ফাঁকি দিয়ে নিবদ্ধ থাকতে চাইছে ওই শেষ প্রান্তটায় । এই মায়াতে নিজের যৌবনের অর্ধেকটাই যেন দিয়েছিলাম নৈবেদ‌্যস্বরূপ । আমার চোখে ভেসে ওঠা অষ্টাদশী তুই ভীষণরকমই স্নিগ্ধ আর কোমল । তোর দুটো চোখে ছিলো যুগ-যুগান্তের অবসাদ আর মুহ‌্যমান এক শ্রান্তি;যেন ওরা বিশ্রাম চাইছে । সকাল-দুপুর আমি তোর সেই প্রগাঢ় চাহনিতে তোকেই খুঁজেছি, জেনেছি আর ভেবেছি ঢের বেশি । যতোগুলো বই সাদা হাতে ছুঁয়েছিলি তুই, shelf থেকে নামিয়ে আমিও ছুঁয়েছি সেগুলোর প্রতিটা । Library-র ওই শেষ bench-টা কেন্দ্র করে কতো স্বপ্ন, কতো খেয়াল, কতো লুন্ঠিত আবেগ অভিসারে চলে গেলো । কখনও কিছু বলতে গিয়েই তোর চোখে এক অদ্ভূত বিষাদ দেখেছি । তারপরও আবেগরা টলাতে পারেনি আমাকে । অনেক দিন হাসতে পারিনি তোর সাথে হাসবো বলে । আজ সাত বছর পর Mumbai থেকে বাড়ি ফিরে apartment-এর সামনে auto থেকে নামতে গিয়ে তোর মুখে দেখলাম এক উচ্ছ্বল হাসি : প্রেমে পড়লে নারী যে হাসিটা হাসে ; অবিকল সেরকম । অচেনা এক যুবক তোর হাতটা ধরে আছে শক্ত করে, সাথে তোর মা-বাবা । 'বিয়ে' কথাটাও শুনলাম যেন । কাঁটার মতো বিঁধলো কিছু একটা মনে । স্বজ্ঞানে তাই আজ প্রেম নিভিয়ে দিলাম, যে প্রেম জ্বলে উঠেছিলো যৌবনের সূচনায় । 
------------- ( অভ্র )
abhraghosal1588

Abhra Ghosal

New Creator

( সেই তুই;সত‌্যিই আজ অচেনা.... ) Library-র ওই শেষ bench-টায় একটা সময় তুই এসে বসে থাকতিস ঘন্টার পর ঘন্টা । এই bookshelf, থরে থরে সাজানো বিশ্বব্রহ্মান্ডের তথ‌্য যতো, সব যেন মিলেমিশে তোর মুখ হয়ে যেতো । অনেকেই আসতো, কিন্তু বসতো খানিকক্ষণের জন‌্য । একটা বিশ্বাস ছিলো যে ওই প্রান্তটায় হতাশা নেই, দু:খ নেই ;থাকার মধ‌্যে আছে কেবলই আশাদীপ । মায়া আছে ঢের বেশি । আমার চোখ দুটো যেন ওদেরই পলকগুলোকে ফাঁকি দিয়ে নিবদ্ধ থাকতে চাইছে ওই শেষ প্রান্তটায় । এই মায়াতে নিজের যৌবনের অর্ধেকটাই যেন দিয়েছিলাম নৈবেদ‌্যস্বরূপ । আমার চোখে ভেসে ওঠা অষ্টাদশী তুই ভীষণরকমই স্নিগ্ধ আর কোমল । তোর দুটো চোখে ছিলো যুগ-যুগান্তের অবসাদ আর মুহ‌্যমান এক শ্রান্তি;যেন ওরা বিশ্রাম চাইছে । সকাল-দুপুর আমি তোর সেই প্রগাঢ় চাহনিতে তোকেই খুঁজেছি, জেনেছি আর ভেবেছি ঢের বেশি । যতোগুলো বই সাদা হাতে ছুঁয়েছিলি তুই, shelf থেকে নামিয়ে আমিও ছুঁয়েছি সেগুলোর প্রতিটা । Library-র ওই শেষ bench-টা কেন্দ্র করে কতো স্বপ্ন, কতো খেয়াল, কতো লুন্ঠিত আবেগ অভিসারে চলে গেলো । কখনও কিছু বলতে গিয়েই তোর চোখে এক অদ্ভূত বিষাদ দেখেছি । তারপরও আবেগরা টলাতে পারেনি আমাকে । অনেক দিন হাসতে পারিনি তোর সাথে হাসবো বলে । আজ সাত বছর পর Mumbai থেকে বাড়ি ফিরে apartment-এর সামনে auto থেকে নামতে গিয়ে তোর মুখে দেখলাম এক উচ্ছ্বল হাসি : প্রেমে পড়লে নারী যে হাসিটা হাসে ; অবিকল সেরকম । অচেনা এক যুবক তোর হাতটা ধরে আছে শক্ত করে, সাথে তোর মা-বাবা । 'বিয়ে' কথাটাও শুনলাম যেন । কাঁটার মতো বিঁধলো কিছু একটা মনে । স্বজ্ঞানে তাই আজ প্রেম নিভিয়ে দিলাম, যে প্রেম জ্বলে উঠেছিলো যৌবনের সূচনায় । ------------- ( অভ্র )