Nojoto: Largest Storytelling Platform

আইসক্রিম (Captioned) ডিসেম্বরের মাঝামাঝি।শীত একেব

আইসক্রিম

(Captioned) ডিসেম্বরের মাঝামাঝি।শীত একেবারে জাঁকিয়ে পড়েছে।তার উপর মানালীর মতো শহর যেখানে বরফ ঝরে ঝরে পড়ছে অফুরন্ত।যাকে বলে গোটা শহর শীতে থর থর করে কাঁপছে।আর এই হাড় কাঁপানো শীতে মীণাক্ষীর খুব ইচ্ছে হচ্ছে আইসক্রিম খেতে।তাও আবার রাত্তিত বারোটার সময়। বলে রাখি মীণাক্ষী হলো বিশাল বড়োলোক বাবার একমাত্র আদরের দুলালী। রাজকন্যা বললেও ভুল কিছু হবে না।কারণ তার রূপের ছটায় আকাশের চাঁদ ও যেন লজ্জা পায়। তার ঐ মনোমুগ্ধকর রূপের জন্য কতো ছেলে যে পাগল হয়েছিল তার ইয়োত্তা নেই।অবশ্য মীনাদের পরিবারের সকল সদস্যকেই সুন্দর দেখতে ছিল। মীনা কখনো একা বাড়ির বাইরে পা রাখতো না।সব সময়ের জন্য তার সঙ্গে একজন দেহরক্ষী থাকতো। কিন্তু ভবিতব্যকে আটকানো বোধহয় স্বয়ং বিধাতার ও অসাধ্য। তাই সকলের নজর এড়িয়ে মীনা নিজেই প্রেমে পড়লো তাদের গ্ৰামের মেধাবী সুপুরুষ অনুরাগের।যার বাবা একজন গরীব চাষী। দিনমজুর বললেও ভুল কিছু হবে না। স্কলারশিপের টাকাতেই অনুরাগের পড়াশোনা চলে।আর আছে কলেজ ছুটির পর গোটা কয়েক টিউশনি।মীনা অনুরাগের কাছে অঙ্ক আর বিজ্ঞান পড়তো। সপ্তাহে তিনদিন পড়া। মীনার বাবা অমরেশ বাবু ছিলেন খুবই গম্ভীর প্রকৃতির মানুষ।পান থেকে চুনটি খসলে বাড়িশুদ্ধ কারুর রক্ষে থাকতো না। মীনা পর্যন্ত বাবার ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকতো সর্বক্ষণ। অমরেশ বাবু মোটা মাইনে দিতেন অনুরাগকে। এদিকে মীনার তো পড়াশোনায় মোটেই মন থাকতো না।একটা অঙ্কের উত্তর ও সে নিজে মেলাতে পারতো না।বলতো,স্যার আপনি করে দিননা অঙ্কটা। বলে সে অনুরাগের গায়ের কাছে ঢলে পড়তো। মীনার মা দু ঘণ্টার মধ্যে তিনবার ঘরে টহল দিয়ে যেতেন। একবার জল মিষ্টি একবার চা আর একবার এমনিই আসতেন।মেয়ের পড়াশশনার উন্নতি হচ্ছে কিনা জিজ্ঞেস করতে। তিনমাসের মধ্যেই অনুরাগ অনুদা হয়ে গেল।মাধ্যমিকটা কোন রকমে পাশ করলো মীনা। কিন্তু সায়েন্স পেলো না। তাই অনুরাগের পড়াতে আসা বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু সে ঠিকই লুকিয়ে চুরিয়ে অনুদার সাথে দেখা করতো। সেকেন্ড ডিভিশন পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করলো মীনা।ইতি মধ্যে অনুরাগ খুব ভালো একটা সরকারি চাকরি পেয়ে চলে গেল মানালি। মীনা পাসকোর্সে কলেজে ভর্তি হলো। চিঠিপত্র ও টেলিফোনের মাধ্যমে প্রেমটা বজায় রেখে চলল সে। এদিকে বাড়িতে জোর কদমে বিয়ের দেখাশোনা শুরু হয়ে গেল।তার মধ্যে অনুরাগের বাবা হঠাৎ স্টোক হয়ে মারা গেলেন।অনুরাগকে তো বাড়িতে আসতেই হবে। কেননা সে যে বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে।আর দিদির তো বিয়ে হয়ে গেছে। ছোট বোনটা কলেজে পড়তো মীনার সাথেই। বাবার কাজ কর্ম মিটে যেতে সে বোন সুধার মুখে সব শুনলো। মীনার বিয়ে এক প্রকার ঠিকই হয়ে গেছে। অফিসের ছুটি দেখতে দেখতে শেষ হয়ে গেল। অনুরাগের কর্মস্থলে ফিরে যাবার পালা। ঠিক তার আগের দিন মাঝরাতে মীনা এসে হাজির অনুরাগের বাড়িতে। অনুরাগের মা প্রভাদেবীর খুব পছন্দ ছিল মীনাকে। তিনি সেই রাতের মধ্যেই বাড়ির প্রতিষ্ঠিত বিগ্ৰহের সামনে ছেলের হাতে মীনার মাথায় সিঁদুর পড়ালেন।আর তার পরের দিনই ভোরে দুজনকে পাঠিয়ে দিলেন মানালি।এদিকের সব অশান্তি নিজে সহ্য করলেন। দেখতে দেখতে তাদের বিয়ে দু বছর পূর্ণ হয়েছে। এখন মীনার অন্তরে আর একজন বেড়ে উঠছে।সে এখন নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা। অনুরাগের জন্য খাবার টেবিলে অপেক্ষা করতে করতে সে ঘুমিয়ে পড়েছিল।আর তখনই সে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছিল যে,অনুরাগ 
কিছুদিনের ছুটিতে বাড়ি গেছে।আর তার সাথে কলেজে দেখা করতে গেছে। হয়তো বা কলেজ থেকে কেটে অন্য কোথাও বেড়াতেও গেছে।আর সেখানে তারা দুজন আইসক্রিম কিনে খাচ্ছে।এর মধ্যেই কলিং বেলের শব্দে ঘুমটা গেল ভেঙে। আর আইসক্রিম খাওয়ার ইচ্ছাটা প্রবল হয়ে উঠল।

#yqdada 
#yqbaba 
#ছোটগল্প
আইসক্রিম

(Captioned) ডিসেম্বরের মাঝামাঝি।শীত একেবারে জাঁকিয়ে পড়েছে।তার উপর মানালীর মতো শহর যেখানে বরফ ঝরে ঝরে পড়ছে অফুরন্ত।যাকে বলে গোটা শহর শীতে থর থর করে কাঁপছে।আর এই হাড় কাঁপানো শীতে মীণাক্ষীর খুব ইচ্ছে হচ্ছে আইসক্রিম খেতে।তাও আবার রাত্তিত বারোটার সময়। বলে রাখি মীণাক্ষী হলো বিশাল বড়োলোক বাবার একমাত্র আদরের দুলালী। রাজকন্যা বললেও ভুল কিছু হবে না।কারণ তার রূপের ছটায় আকাশের চাঁদ ও যেন লজ্জা পায়। তার ঐ মনোমুগ্ধকর রূপের জন্য কতো ছেলে যে পাগল হয়েছিল তার ইয়োত্তা নেই।অবশ্য মীনাদের পরিবারের সকল সদস্যকেই সুন্দর দেখতে ছিল। মীনা কখনো একা বাড়ির বাইরে পা রাখতো না।সব সময়ের জন্য তার সঙ্গে একজন দেহরক্ষী থাকতো। কিন্তু ভবিতব্যকে আটকানো বোধহয় স্বয়ং বিধাতার ও অসাধ্য। তাই সকলের নজর এড়িয়ে মীনা নিজেই প্রেমে পড়লো তাদের গ্ৰামের মেধাবী সুপুরুষ অনুরাগের।যার বাবা একজন গরীব চাষী। দিনমজুর বললেও ভুল কিছু হবে না। স্কলারশিপের টাকাতেই অনুরাগের পড়াশোনা চলে।আর আছে কলেজ ছুটির পর গোটা কয়েক টিউশনি।মীনা অনুরাগের কাছে অঙ্ক আর বিজ্ঞান পড়তো। সপ্তাহে তিনদিন পড়া। মীনার বাবা অমরেশ বাবু ছিলেন খুবই গম্ভীর প্রকৃতির মানুষ।পান থেকে চুনটি খসলে বাড়িশুদ্ধ কারুর রক্ষে থাকতো না। মীনা পর্যন্ত বাবার ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকতো সর্বক্ষণ। অমরেশ বাবু মোটা মাইনে দিতেন অনুরাগকে। এদিকে মীনার তো পড়াশোনায় মোটেই মন থাকতো না।একটা অঙ্কের উত্তর ও সে নিজে মেলাতে পারতো না।বলতো,স্যার আপনি করে দিননা অঙ্কটা। বলে সে অনুরাগের গায়ের কাছে ঢলে পড়তো। মীনার মা দু ঘণ্টার মধ্যে তিনবার ঘরে টহল দিয়ে যেতেন। একবার জল মিষ্টি একবার চা আর একবার এমনিই আসতেন।মেয়ের পড়াশশনার উন্নতি হচ্ছে কিনা জিজ্ঞেস করতে। তিনমাসের মধ্যেই অনুরাগ অনুদা হয়ে গেল।মাধ্যমিকটা কোন রকমে পাশ করলো মীনা। কিন্তু সায়েন্স পেলো না। তাই অনুরাগের পড়াতে আসা বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু সে ঠিকই লুকিয়ে চুরিয়ে অনুদার সাথে দেখা করতো। সেকেন্ড ডিভিশন পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করলো মীনা।ইতি মধ্যে অনুরাগ খুব ভালো একটা সরকারি চাকরি পেয়ে চলে গেল মানালি। মীনা পাসকোর্সে কলেজে ভর্তি হলো। চিঠিপত্র ও টেলিফোনের মাধ্যমে প্রেমটা বজায় রেখে চলল সে। এদিকে বাড়িতে জোর কদমে বিয়ের দেখাশোনা শুরু হয়ে গেল।তার মধ্যে অনুরাগের বাবা হঠাৎ স্টোক হয়ে মারা গেলেন।অনুরাগকে তো বাড়িতে আসতেই হবে। কেননা সে যে বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে।আর দিদির তো বিয়ে হয়ে গেছে। ছোট বোনটা কলেজে পড়তো মীনার সাথেই। বাবার কাজ কর্ম মিটে যেতে সে বোন সুধার মুখে সব শুনলো। মীনার বিয়ে এক প্রকার ঠিকই হয়ে গেছে। অফিসের ছুটি দেখতে দেখতে শেষ হয়ে গেল। অনুরাগের কর্মস্থলে ফিরে যাবার পালা। ঠিক তার আগের দিন মাঝরাতে মীনা এসে হাজির অনুরাগের বাড়িতে। অনুরাগের মা প্রভাদেবীর খুব পছন্দ ছিল মীনাকে। তিনি সেই রাতের মধ্যেই বাড়ির প্রতিষ্ঠিত বিগ্ৰহের সামনে ছেলের হাতে মীনার মাথায় সিঁদুর পড়ালেন।আর তার পরের দিনই ভোরে দুজনকে পাঠিয়ে দিলেন মানালি।এদিকের সব অশান্তি নিজে সহ্য করলেন। দেখতে দেখতে তাদের বিয়ে দু বছর পূর্ণ হয়েছে। এখন মীনার অন্তরে আর একজন বেড়ে উঠছে।সে এখন নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা। অনুরাগের জন্য খাবার টেবিলে অপেক্ষা করতে করতে সে ঘুমিয়ে পড়েছিল।আর তখনই সে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছিল যে,অনুরাগ 
কিছুদিনের ছুটিতে বাড়ি গেছে।আর তার সাথে কলেজে দেখা করতে গেছে। হয়তো বা কলেজ থেকে কেটে অন্য কোথাও বেড়াতেও গেছে।আর সেখানে তারা দুজন আইসক্রিম কিনে খাচ্ছে।এর মধ্যেই কলিং বেলের শব্দে ঘুমটা গেল ভেঙে। আর আইসক্রিম খাওয়ার ইচ্ছাটা প্রবল হয়ে উঠল।

#yqdada 
#yqbaba 
#ছোটগল্প

ডিসেম্বরের মাঝামাঝি।শীত একেবারে জাঁকিয়ে পড়েছে।তার উপর মানালীর মতো শহর যেখানে বরফ ঝরে ঝরে পড়ছে অফুরন্ত।যাকে বলে গোটা শহর শীতে থর থর করে কাঁপছে।আর এই হাড় কাঁপানো শীতে মীণাক্ষীর খুব ইচ্ছে হচ্ছে আইসক্রিম খেতে।তাও আবার রাত্তিত বারোটার সময়। বলে রাখি মীণাক্ষী হলো বিশাল বড়োলোক বাবার একমাত্র আদরের দুলালী। রাজকন্যা বললেও ভুল কিছু হবে না।কারণ তার রূপের ছটায় আকাশের চাঁদ ও যেন লজ্জা পায়। তার ঐ মনোমুগ্ধকর রূপের জন্য কতো ছেলে যে পাগল হয়েছিল তার ইয়োত্তা নেই।অবশ্য মীনাদের পরিবারের সকল সদস্যকেই সুন্দর দেখতে ছিল। মীনা কখনো একা বাড়ির বাইরে পা রাখতো না।সব সময়ের জন্য তার সঙ্গে একজন দেহরক্ষী থাকতো। কিন্তু ভবিতব্যকে আটকানো বোধহয় স্বয়ং বিধাতার ও অসাধ্য। তাই সকলের নজর এড়িয়ে মীনা নিজেই প্রেমে পড়লো তাদের গ্ৰামের মেধাবী সুপুরুষ অনুরাগের।যার বাবা একজন গরীব চাষী। দিনমজুর বললেও ভুল কিছু হবে না। স্কলারশিপের টাকাতেই অনুরাগের পড়াশোনা চলে।আর আছে কলেজ ছুটির পর গোটা কয়েক টিউশনি।মীনা অনুরাগের কাছে অঙ্ক আর বিজ্ঞান পড়তো। সপ্তাহে তিনদিন পড়া। মীনার বাবা অমরেশ বাবু ছিলেন খুবই গম্ভীর প্রকৃতির মানুষ।পান থেকে চুনটি খসলে বাড়িশুদ্ধ কারুর রক্ষে থাকতো না। মীনা পর্যন্ত বাবার ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকতো সর্বক্ষণ। অমরেশ বাবু মোটা মাইনে দিতেন অনুরাগকে। এদিকে মীনার তো পড়াশোনায় মোটেই মন থাকতো না।একটা অঙ্কের উত্তর ও সে নিজে মেলাতে পারতো না।বলতো,স্যার আপনি করে দিননা অঙ্কটা। বলে সে অনুরাগের গায়ের কাছে ঢলে পড়তো। মীনার মা দু ঘণ্টার মধ্যে তিনবার ঘরে টহল দিয়ে যেতেন। একবার জল মিষ্টি একবার চা আর একবার এমনিই আসতেন।মেয়ের পড়াশশনার উন্নতি হচ্ছে কিনা জিজ্ঞেস করতে। তিনমাসের মধ্যেই অনুরাগ অনুদা হয়ে গেল।মাধ্যমিকটা কোন রকমে পাশ করলো মীনা। কিন্তু সায়েন্স পেলো না। তাই অনুরাগের পড়াতে আসা বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু সে ঠিকই লুকিয়ে চুরিয়ে অনুদার সাথে দেখা করতো। সেকেন্ড ডিভিশন পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করলো মীনা।ইতি মধ্যে অনুরাগ খুব ভালো একটা সরকারি চাকরি পেয়ে চলে গেল মানালি। মীনা পাসকোর্সে কলেজে ভর্তি হলো। চিঠিপত্র ও টেলিফোনের মাধ্যমে প্রেমটা বজায় রেখে চলল সে। এদিকে বাড়িতে জোর কদমে বিয়ের দেখাশোনা শুরু হয়ে গেল।তার মধ্যে অনুরাগের বাবা হঠাৎ স্টোক হয়ে মারা গেলেন।অনুরাগকে তো বাড়িতে আসতেই হবে। কেননা সে যে বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে।আর দিদির তো বিয়ে হয়ে গেছে। ছোট বোনটা কলেজে পড়তো মীনার সাথেই। বাবার কাজ কর্ম মিটে যেতে সে বোন সুধার মুখে সব শুনলো। মীনার বিয়ে এক প্রকার ঠিকই হয়ে গেছে। অফিসের ছুটি দেখতে দেখতে শেষ হয়ে গেল। অনুরাগের কর্মস্থলে ফিরে যাবার পালা। ঠিক তার আগের দিন মাঝরাতে মীনা এসে হাজির অনুরাগের বাড়িতে। অনুরাগের মা প্রভাদেবীর খুব পছন্দ ছিল মীনাকে। তিনি সেই রাতের মধ্যেই বাড়ির প্রতিষ্ঠিত বিগ্ৰহের সামনে ছেলের হাতে মীনার মাথায় সিঁদুর পড়ালেন।আর তার পরের দিনই ভোরে দুজনকে পাঠিয়ে দিলেন মানালি।এদিকের সব অশান্তি নিজে সহ্য করলেন। দেখতে দেখতে তাদের বিয়ে দু বছর পূর্ণ হয়েছে। এখন মীনার অন্তরে আর একজন বেড়ে উঠছে।সে এখন নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা। অনুরাগের জন্য খাবার টেবিলে অপেক্ষা করতে করতে সে ঘুমিয়ে পড়েছিল।আর তখনই সে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছিল যে,অনুরাগ কিছুদিনের ছুটিতে বাড়ি গেছে।আর তার সাথে কলেজে দেখা করতে গেছে। হয়তো বা কলেজ থেকে কেটে অন্য কোথাও বেড়াতেও গেছে।আর সেখানে তারা দুজন আইসক্রিম কিনে খাচ্ছে।এর মধ্যেই কলিং বেলের শব্দে ঘুমটা গেল ভেঙে। আর আইসক্রিম খাওয়ার ইচ্ছাটা প্রবল হয়ে উঠল। #yqdada #yqbaba #ছোটগল্প