সিঁথি বরাবর হেঁটে গেছ রোজ। দিন কাল ছাপিয়ে অমরত্বের আয়ু ছুঁয়ে অনুধাবন করা ছাড়া যে কোনো আবিষ্কারই অপ্রিয় সত্যের; সে'সব বোঝার ক্ষমতা তোমার নেই বলে আমি আজ এত খুশি। শুধু জেনেছো- জলজ চলাচলে মাটির অনুগমণ; ফাটল বুকে ছয় রঙা আকাশ-ক্যাফে; সিঁথি-শরীরে এতো রক্ত ভেসে উঠতে দেখা গেছে একমাত্র সাবালিকার বিবাহ দৃশ্যে। পোস্টার ছেপে গেল চারিদিকে; লুকোচুরি দিন নিয়ে হারালো কোথায় দুপুরের কাঠবেড়ালি? বেলেল্লাপনা? সামান্য আবিষ্কারে ক্ষুণ্ণ যে অমরত্ব, অফ-বিটে প্রেমিকার আয়ু, দানা ছড়িয়ে দিয়ে আসি শ্লেষাত্মক কালি-কাগজে। স্বাক্ষরে। চলে যাওয়ার বর্ণনায় সুনিপুণ চোখ ডুবিয়ে দেখি শেষ দৃশ্যমান আলতা-পায়। সময় চলে যায় আজীবন, দূত পাঠানোর ভঙ্গিতে। মরশুমী কবিদের ফিরতে হয় অন্য কোনো শীতের দেশে; নিয়মমাফিক কনসার্ট- সর্বাধিক ইল্যুশনে।— % & #এমনিই #কৃষিতা #piu_sangita