Nojoto: Largest Storytelling Platform
srabonibanerjee5535
  • 534Stories
  • 607Followers
  • 3.7KLove
    1.7LacViews

Sraboni Banerjee

I like to write story.

  • Popular
  • Latest
  • Repost
  • Video
3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

সখি।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

টাকা দিয়ে সব পাওয়া গেলেও
মায়ের মত স্বর্গ,
আর বাবার মত ছায়া,
কোথাও পাওয়া যায় না।

©Sraboni Banerjee #lovebond

11 Love

3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

মন পরিবার।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

জীবনে তারাই সফল,যারা মনখারাপের সময়েও ধৈর্য ধারণ করতে পারে।

©Sraboni Banerjee #Ocean
3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পের সন্ধানে।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

সকালে ঘুম ভেঙে সুজয় দেখে ছটা বাজে। এই সময় ওর বৌ সোমা ওকে ডেকে চা দেয়। তারপর চটপট দক্ষ হাতে সাড়ে আটটার মধ‍্যে লাঞ্চ ও মুখরোচক  টিফিন করে দিয়ে তাকে অফিস যাত্রা করায়। ছমাস হল সব বদলে গেছে। পাঁচ বছরের বিবাহিত জীবনে ওদের এখনও সন্তান আসেনি। ডাক্তার বলছেন--ঠিক হবে। কিন্তু সোমা এখন নিরাশায় মন মরা। সুজয় চা করে। সোমা কোনমতে একপদ করে দেয়,টিফিন বাইরে। রাতে হোম সার্ভিসে রুটি তরকারী। সুজয় আজ অফিসে পৌঁছে বন্ধু পরমের কাছে জানতে পারল--ওর বৌ রেখার হাতে বোন ক‍্যান্সার ধরা পড়েছে,অ‍্যাডভান্সড ষ্টেজ। দু বছরের মেয়ে তুলিকে নিয়ে পরম দিশাহারা। ব‍্যথিত সুজয় তুলির দায়িত্ব নিয়ে বাড়ী এসে তুলে দিল সোমার কোলে।  এখন  সোমার মাতৃহৃদয় ভরে গেছে বাৎসল‍্যে।  সময়ই বলে দেবে পরে কি হয়।

©Sraboni Banerjee #Sawankamahina
3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পের সন্ধানে।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

বিশাখা সন্ধ‍্যেবেলায় হোম সার্ভিসে ফোন করে কালকের জন‍্য করোনা আক্রান্ত রুগীদের মিলে জন‍্য কনফার্ম করে নিল। হ‍্যাঁ, ও রোজ মনে করিয়ে দেয়।  একমাস ধরে  এই কাজ নিরলস ভাবে করে চলেছে সে, চল্লিশ জন মানুষের  দুবেলা খাবার পাঠায় ওরা দশজন বন্ধু। যাদবপুরে ঈঞ্জিনিয়ারিং পড়া সাঙ্গ করে চার বছর আগে ওরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছিল যে সবাইয়ের দরকারে আমরা আছি। ওরা দশজনে নিজেদের রোজগার থেকে অর্থ দেয়। এছাড়া যে যার পরিচিতদের কাছে প্রস্তাব পাঠালে তারাও সা‍ধ‍্যমত দিচ্ছে।  এদিকে ওর মামাবাড়িতে দাদু আক্রান্ত। ওখানেও দুবেলা খাবার পাঠাচ্ছে,দিদা বয়স্ক তাই কাজের বৌ নির্মলা দাদুকে সব সময় দেখাশোনা করছে। বিশাখা সকাল বিকেল ফোন করে খবর নেয়। পরের দিন ওর বন্ধু দীপক ওকে ফোন করে খবর দিল--তোর দাদুর তো তোর কথামত করোনা টেষ্ট করিয়েছিলাম চারদিন আগে। এখন নেগেটিভ,সম্পূর্ণ সুস্থ।। বিশাখা স্বস্তি পেল। বলল--থ‍্যন্কিউ।
তারপর মাথায় টুপি আর ডাবল মাস্ক পরে বাইক স্টার্ট দিয়ে চলল দাদু দিদার কাছে। দিদা যা চিন্তায় ছিল! তার দিদা এখনও যথেষ্ট সুন্দরী। ভাবল যাই বুড়ীকে একটু সাজিয়ে দিয়ে আসি। ওদিকে লণ্ডনে থাকা মামাকে বিশাখা সুখবরটা ফোনে জানিয়ে দিয়েছে।

©Sraboni Banerjee #AdhureVakya
3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

আলোকবর্তিক।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

নতুন বৌমা পিয়ালী সবজী কাটতে ব‍্যস্ত। এই তিনমাস হল বিয়ে হয়েছে।পিয়ালী ছোট বৌ। বড় বৌ একদিকে ভাত ও অন‍্যদিকের গ‍্যাসে মুসুর ডাল চাপিয়ে দিয়েছে। এখন বেলা নটা। আজ রবিবার, বড়ছেলে সুশান্ত বাজার থেকে ফিরেবলল--চিকেন আর দুরকম সবজী নিয়ে এলাম। পিয়ালী বলল-- ওতেই সবার হয়ে যাবে। শাশুড়ি মীনা সবার জন‍্য মুড়ি ও আলুসেদ্ধ মেখে সবাইকে দিলেন। সুশান্ত কশেজের প্রফেসার। ছোট ছেলে উচ্চ ক্লাসের শিক্ষক। ওদের দুজনেরই কার্যক্ষেত্র বন্ধ। মঝে মাঝে যেতে হয়। মাইনে অবশ‍্য পাচ্ছে।কত্তা শেখর সরকারী চাকুরে ছিলেন। এখন পেনশন  পান। 
এখন এই ঘোর দুর্দিনে পরিবারের সকলে আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। বেলা বারোটার মধ‍্যে ভাত ডাল ঝিঙের রায়তা ও হালকা করে চিকেন কারী তৈরী হয়ে গেল।  একটু পরেই ক্লাবের ছেলেরা এসে গেল। ইতিমধ‍্যে শাশুড়ি ও দুই বৌমা মিলে খাবার প‍্যাক করে ফেলেছে তিরিশ জনের মত। এখন এদের বাড়ি প্লেন ও সিম্পল খাওয়া হচ্ছে। তিনজনের আয় থেকে টাকা দিয়ে করোনা আক্রান্তদের খাবারের ব‍্যবস্থা করেছেন। ছেলেরা ক্লাবের ছেলেদের সঙ্গেখাবার নিয়ে পৌঁছে দিয়ে এক ঘণ্টা পর বাড়ি এসে স্নান করে খেয়ে নিয়ে একটু গড়াতে গেল। রাতে পাশের পাড়ার এক বাড়ি রুটি তরকারী করে দেবে। 
এই অতিমারীকেও আমরা জয় করে নেব মনোবল ও সহমর্মিতা থাকলে। এর সঙ্গে এরা রোগীদের চিকিৎসার ব‍্যবস্থা করছে। সবাই এদের মত এগিয়ে আসুন।

©Sraboni Banerjee #Flower

10 Love

3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পগুচ্ছ আলোকবর্তিকা।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

অনেকদিন ধরে মোহনদা মাঝে মাঝে  জয়িতাকে ফোন করে বলে-- তোদের বাড়ী আসব। কিন্তু সময় করে উঠধরিয়েতে পারে না। মোহনদা ওদের বাপের বাড়ীর গ্রামের ছেলে। জয়িতা পড়ায় মেধাবী ছিল। বাবারও উৎসাহ ছিল। ও এইচ এস এর পর সদরের কলেজ থেকে ইংরাজী অনার্সএ স্নাতক হবার পরই ওর বিয়ে হয়ে কোলকাতায় চলে আসে। মনে অদম‍্য ইচ্ছে থাকলেও চাকরী করা হয়নি। স্বামী ও শাশুড়ি কেউ উৎসাহী ছিল না। মোহনদা একটা নামকরা এনজিওর দিকপাল। বিয়ের কিছু পরে একবার এসেছিল। পড়ায় খুব উৎসাহ দিত।  আজ সকাল থেকে মেঘলা করেছে। জয়িতার মনটা কেমন যেন উদাস। আজ রবিবার,মাংস করবে। হঠাৎ বেল বাজিয়ে কতদিন পর হাসিমুখে ঢুকল। জয়িতার হাতে একঠোঙা জামরুল ও একবাক্স মিষ্টি  ধরিয়ে দিয়ে শাশুড়িকে বলল-কেমন আছিস। শোন, আমাদের সংস্থা থেকে যে স্কুল আছে সেখানে একজন ইংরাজী টীচার নেবে। এখন তো তোর মেয়ে বড় হয়েছে কিছুটা,করবি?একটা মুক্ত খুশীর ঝিলিক খেলে গেল জয়িতার মুখে। ও কিছু জবাব দেবার আগেই চেয়ারে বসে থাকাশাশুড়ি বলল--হ‍্যাঁ যাবে। ওকে উৎসাহ দিইনি আমরা,এখন ফুলটা ফুটুক। জয়িতা  মাকে প্রণাম করল।

©Sraboni Banerjee #PoetInYou

11 Love

3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পের সন্ধানে।
শ্রাবণী  ব‍্যানার্জী।

পয়লা বৈশাখ এসে গেল। সুরমা ভাবছেন বছরের শেষে নীলষষ্ঠী,তারপরেই নতুন বছ। ছেলের বিয়ে হতে বৌমা বাপের বাড়ী থেকে অফিস কাছে হবে বলে গড়িয়ায় ফ্ল‍্যাট ভাড়া নিয়েছে ছেলে অনুপ। মা বাবা কারোরই ভাল লাগবে না জেনেও সে এটা করেছে কারণ সহাবস্থান করতে গেলে এটা করতে হয়। নাহলে পৈত্রিক বাড়ী শোভাবাজার থেকে গড়িয়া তো অফিস করাই যায়। ওর নিজের অফিসও তো বিরাটিতে। ছেলে বৌ মাসে একবার আসে। ওদের নাকি সময় নেই। সুরমা খেদ করলে স্বামী অলকেশ বলেন--এটাই মেনে নাও গো।  ওদেরও স্পেস দরকার।  আজ শনিবার,সরমা টকের ডাল,আলুপোস্ত ও রুইয়ের ঝাল করেছেন। রান্না শেষ করে চানে যাবেন ভাবছেন,আচমকা অনুপ ও বৌমা এসে গেল। সরমা তো আচমকা বিহ্বল হয়ে পড়লেন। বৌমা শীলা বলল--মা কিছুদিন এখান থেকেই অফিস করব। নতুন বছরে কদিন কাটিয়ে যাব। মা,আজ মেনুকি? পুলকিত সরমা বললেন-- টকের ডাল,আলু পোস্ত আর মাছ। বৌমা বলল-- ওঃ,দারুণ। ওদিকে ওপরের ঘরে সরমার মেয়ে তার প্রেমিক সৌরভকে বলছে--ও চাকরীটা পেয়ে গেছ। তবে মাকে খবরটা জানাই। মা বলেছে--হলেই বিয়ের ব‍্যবস্থা করবে। সে  নীচে চলল--মাকে খবরটা দিতে।  বছরের শেষে একই দিনে সরমার দুটো  প্রাপ্তি হল।

©Sraboni Banerjee #Drops

9 Love

3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পের সন্ধানে।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

তুলিকা রান্নাঘরে একটু তাড়াতাড়ি রান্না সারছিল।  কাল রাত দশটা বেজে গেছে সব পাট মেটাতে।  কাল ওর মেয়ে রীতির জন্মদিন ছিল। ওর বন্ধুরা আর তুলিকার দাদা বৌদি ও আশপাশের কিছু লোক এসেছিল।  তুলিকা ভাবছে এবার কাজ সেরে মা ও মেয়ে মিলে উপহারগুলো দেখবে। এই সময় মনে পড়ল আজ ওর জন্মদিন।   মা ও মেয়ের পরপর দিন পড়ে। কিন্তু ওর স্বামীর তো মনে পড়ে না। বিয়ের প্রথম বছর জন্মদিনে একবার একটা সুন্দর হাতঘড়ি দিয়ে উইশ করেছিল। এদিকে তুলিকা তার স্বামীকে তার জন্মদিনে কিছু না কিছু গিফট দিয়ে তাকে উইশ করে। ওর বিয়ে হয়েছে আট  বছর। এক বছর পর থেকেই উনি  অসুস্থ ছিলেন নানা অসুখে। এখন একটু ভালই আছেন। তুলিকা  কাজ সেরে ঘরে এলে শাশুড়ী বললেন-- বৌমা,চান করে আমার কাছে এস।  তুলিকা একটু অবাক হলেও  তাই করল।  এখন উনি ওকে একটা লাল  বুটিদার তাঁতের শাড়ী দিয়ে বললেন--যাও পরে এস। আমি তো অসুস্থ ছিলাম। এই দিনটাকে তো ভুলতে পারি না। এবার ভাল আছি তাই এই শাড়ীটা কাল দুপুরে শাড়ীর মেয়ে বুলুর থেকে নিয়েছি। আজ ভোরে উঠে পায়েসটা করে রেখেছি। তুলিকার মা বিয়ের দু বছর আগেই চলে গেছেন।  দুপুরে লাল শাড়ি পরে পায়েস খেতে খেতে মায়ের হাতের স্পর্শ পেল তুলিকা।

©Sraboni Banerjee #paper

10 Love

3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পের সন্ধানে।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী

গত পরশু অলকার মেয়ে সায়নীর জন্মদিন গেছে। সায়নী বারোয় পড়ল,ওর বন্ধুদের ডাকা হয়েছিল,আর অলকার মা ও বাবা এসেছিলেন।  সায়নীর ঠাকুমা দেশের বাড়ীতে থাকেন। দাদু তো কবেই গত হয়েছেন। অলকা হাতেরকাজ একটু তাড়াতাড়ী সারছিল।  কাজ সেরে সায়নীর উপহার গুলো সব দেখবে। এখন বিয়ের আগে নিজের জন্মদিনের কথা মনে পড়ে যায় তার।  মা কত যত্ন করে তাকে পায়েস রেঁধে খাওয়াত,নতুন একটা ড্রেস কিনে দিত।বিয়ের পর ওর স্বামী রৌনক ওকে জিজ্ঞেস করে তারিখ জেনে ওকে একটা সুন্দর হাতব‍্যাগ উপহার দিয়েছিল।  তারপর মেয়ে হল,সংসারে জড়িয়ে গিয়ে সব তালগোল পাকিয়ে গেছে। ওর মা অবশ‍্য ওকে উইশ করেন। কিন্তু আসতে পারেন না। ওর স্বামীর কাজকর্ম তাকে ঘিরে রেখেছে। আজ সকালে উঠে মনে হল--আজ তো আমার জন্মদিন। বেলায় ভাবল--কই মা তো আমায় ফোন করল না! একটু পরে বেলা একটা নাগাদ বেল বাজল,অলকা দরজা খুলে দেখে ওর শাশুড়ি অণিমা ও ওর মা গীতালী দাঁড়িয়ে। ভেতরে ঢুকেই দুজনে ওকে বললেন--শুভ জন্মদিন মা,শাশুড়ি একটা রানী কালারের তাঁতের শাড়ী ওকে দিয়ে বললেন--যাও এটা পরে এস। মা বললেন-- আমি চাল এনেছি,তোর ফ্রীজে তো দুধ আছে,আমি পায়েসটা বসিয়ে দি। নাতনীকে ওরা দুজনে দুটো হালকা সূতীর জামা দিলেন গরম বলে। একটু পরে মায়ের হাতের পরমান্ন ও শাশুড়ির হাতের গরম বড়া ভাজা অলকা আনন্দ অশুসিক্তচোখে বড় তৃপ্তিতে খেল

©Sraboni Banerjee #paper

13 Love

3fa4766ed8518e4c9b457cfe07d41c3e

Sraboni Banerjee

গল্পের সন্ধানে।
শ্রাবণী ব‍্যানার্জী।

সরমা সকালে উঠে দেখল কত্তা সুবল তখনও  ঘুমোচ্ছে,তখন ছটা। অন‍্যদিন সুবল ছটায় ওর চায়ের দোকান খুলে দেয়।  আজ বেশ গরম। সরমা সুবলকে ডাকলে সে বলল--আজ নটায় বেরোব,মিছিল আছে। এখন একটু চা দাও। বুবুন আর ভানুকে চা মুড়ি খাইয়ে  রেডী রেখো। ওদেরও নিয়ে যাব।  ফিরতে সন্ধ‍্যে হবে। ওই চায়ের দোকানের আয়ে কিভাবে যে পাঁচটা পেটের চলে!  ওরা দুজন,দুটো ছেলে নয় ও বারোর আর বুড়ী শাশুড়ী। সরমা একবাড়ী রান্নার কাজ করে,সব সামলে আর সময় পায় না। সরমা চটপট  উৎসাহভরে ছেলে দুটোকে তৈরী করে দিল। আজ ছেলেদুটো কিছু খেতে পাবে! দু বোতল জল ভরে দিয়ে বলল--বাবার সঙ্গে সঙ্গে থাকবি। সুবল বলল--আটটা বাজে, নে নে চল। আজ ডিম ভাত দেবে। ওরা বলল--কি মজা। সরমা দেখল--বুড়ী শাশুড়ীর দু চোখ চকচক করে উঠল।  ওরা বেরিয়ে গেলে শাশুড়ীকে বলল--মা তুমি ঘরে  বোস। আমি বৌদির বাড়ী রান্না সেরে আসি। একটা ডিম নিয়ে আসব। কটা আলু আ আর দুটো পেঁয়াজ আছে। রেশনের চালও আছে।আমি এসে ডিমের কারী আর ভাত করব। রাতে আলুসেদ্ধ ভাত রেখে দেব জল ঢেলে। শাশুড়ীমা একগাল হেসে বলল--তবে যা মা,কাজ সেরে আয়। সেইদিন দুপুরে শাশুড়ী বৌয়ের জবর খাওয়া হল। ওদিকে ছেলেরা ডিম ভাত খেয়ে হাত চাটছে। এইরকম দিন রোজ আসুক।

©Sraboni Banerjee #paper

11 Love

loader
Home
Explore
Events
Notification
Profile