#দেখ_কেমন_লাগে 😁
বেশ কিছুদিন ধরে মনটা খুব খারাপ ছিলো,কোনো কাজেই মন নেই। বাড়িতে এসেও কারো সাথে কোনো কথা বলতাম না,মা প্রতিদিন জানার চেষ্টা করেছে তাও বলতে পারিনি। প্রতিদিন অফিস থেকে বাড়ি ফিরতে একটু দেরি হয় মানে অফিসের কাজ করতে না,বন্ধু দের সাথে একটু আড্ডা দেই কোনো এক চায়ের দোকানে। শনি দেবের পুজো দেওয়ার একটা রেওয়াজ আছে আমাদের,তাই প্রতি শনিবার আমি পুজো দিয়ে অফিস যাই,ওই দিনটা সবাই জানে আমার কেনো দেরি হয়। বাবার কাছে আজকের দিনে শুধু একটাই পার্থনা করি ওর যেনো বিয়ে টা হয়ে যায়। বিকালের দিকে অফিস
শুভেন্দু মুখার্জি
শুভেন্দু মুখার্জি
________________আহুতি_______________
ঋতু দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে, বাড়ি হুগলির একটি প্রত্যন্ত গ্রামে। বাবা নিউজ রিপোর্টার,মা সরকারি কর্মচারী।ঋতুকে সেই ভাবে দুজনেই সময় দিতে পারেনা। বোর্ডিং স্কুলে ছোটো থেকেই সময় কাটে তার,বাবা মার সঙ্গে সময় কাটানো বলতে গেলে রাতে ঘুমানোর আগে ডিনার টেবিলেই একবার তারা একসাথে থাকে। সকালে বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় তার বাবা তাকে স্কুলে ছেড়ে যাওয়া,আবার সমস্ত কাজ সেরে রাতে ফেরার সময় তাকে সঙ্গে করে নিয়ে আসে।ঋতুর জীবনের এটাই সারা মাসের সারা বছরের রুটিন।
ঋতু ছোটো থেকেই ম
শুভেন্দু মুখার্জি
বিকাল থেকে আকাশের মুখটা ভার করে আছে,মাঝে মাঝে মেঘ ভেদ করে বৃষ্টির কণা গুলো যেনো ভিজিয়ে দিয়ে ক্লান্ত করে দিতে চায় তাকে। সব কিছু কে স্তব্ধ করে যেনো তার আঁচল ধরে তাকে সোহাগ মাখাতে ব্যাস্ত,তার মন চায়না কিছুতেই আজ বাইরে যেতে। দেবেশের মুখটা দেখলে তার কষ্ট হয় খুব,সে যেনো চঞ্চল হয়ে ওঠে।যেনো ফিরে যেতে চায় ফেলে আসা অতীতে,তারা যেনো তাকে কিছু বলতে চায় ।
পেয়সি এখন অনেক বেশি বুঝতে শিখেছে,আগে ঠিক যেমন সে ছেলে মানুষী করতো ,এখন সে আর এসব করেনা। প্রতি সেকেন্ডের গুরুত্ব সে উপলব্ধি করে আজ। অনেক চেষ্টা করা