Find the Latest Status about separation anxiety disorder dsm 5 from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about, separation anxiety disorder dsm 5.
Pearl Prachi
White I weaving all the pieces of my heart , Which You teared apart , With the little courage , Sometimes it feels like my whole life will age , Just to create a single peaceful page , I wish I had identified earlier , The far , the better , Your manipulation art Was a dart , to drain my soul , & Turning me into a sole. ©Pearl Prachi #sad_shayari #Love #Relationship #separation
#sad_shayari Love #Relationship #separation #Poetry
read moreDr Anoop
जीवन में कुछ लोग इसलिये भी मिलते है ताकि हम जान सकें कि "कैसा नहीं बनना है" ©Dr Anoop 5
5 #Poetry
read moreDr Imran Shah (SEXOLOGYST)
#sexual #Disorder #Problems Nojoto #dream2success #SEXOLOGYST #वीडियो
read moreAnanta Dasgupta
"প্রত্যেক কিছু একটা পুর্ন বিরাম নিয়ে শেষ হয়। তুমি কথায় সেটা দিতে চাও সেটা তোমার ব্যপার।" দোয়েলের কথা হঠাৎ রুঢ় হয়ে গেল। "ব্যপার আমারই কিন্তু ধৈর্য আর অপেক্ষার পুর্ন বিরাম কথায় লাগবে সেটা বলতে পারবি? স্মৃতির পুর্ন বিরাম কথায় আছে, জানিস?" আবার এক অস্থির করে দেয়ার মত নিরবতা। "আমি বলতে পারব না।" দোয়েলের এই উত্তর আশা করছিল অভ্র। "তোর চাঁদ খুব প্রিয় তাই তোকে সেই হিসেবে একটা কথা বলি। আমরা সুর্যের আলো পছন্দ করি, গোধূলির রং পছন্দ করি, কিন্তু তাপ পছন্দ করি না। কেউ নিজে জ্বলছে কিন্তু আলো দিয়ে যাচ্ছে। চাঁদের জন্য সেরকম কোনো পক্ষপাত নেই। চাঁদ অপুর্ন হোক বা পুর্ন, আমরা ভালোবাসি। আমি হলাম সেই সুর্য আর তার তাপের মত। কিছু সময়, কিছু দিন, কিছু মুহুর্তের জন্য আছি কিন্তু সারাজীবনের জন্য নয়। তারপর আমার ভাগ শেষ।" "কিন্তু চাঁদ তো সুর্যের আলো থেকেই আলোকিত হয়। যদি দুজনের মাঝে কেউ আসে তখন গ্রহণ চাঁদের লাগে আর ততক্ষণ থাকে যতক্ষণ সে সুর্য না দেখতে পায়।" দোয়েল অনেক কিছু বলে দিয়েছে কিন্তু মনে হচ্ছে কিছুই বলেনি। "আমরা যা সবসময় পাই সেটাই আমাদের জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, তা নয়। যদি এটাই হতো তাহলে মানুষ কারোর কাছে যাওয়ার জন্য ছটফট করত না। সে বার বার যার কাছে যায় সেই হলো তার শান্তির স্থান, সেই তার মনের সুর্য। কখনো তার স্পর্শ পাওয়ার ইচ্ছা থাকে, কখনো বুকে জড়ানোর আর কখনো আওয়াজ শুনতে ইচ্ছা করে। এর মাঝে যদি একজন কষ্টে থাকে, সামনের মানুষটা সম্পুর্ন ভালো থাকতে পারবে না।" "কি বলতে চাস তুই? কি বোঝানোর চেষ্টা করছিস?" অভ্রর অবাক হওয়া স্বাভাবিক ছিল। দোয়েল এরকম কথা কখনো বলেনি আগে। "আমি কিছু বোঝাচ্ছি না আর যা বলার ছিল বলে দিয়েছি। তারপর তোমার ওপর।" দোয়েল পার্স থেকে মোবাইল বের করে দেখল, একটা কল আসছে। অভ্র অন্য দিকে ঘুরে গেল। "হ্যাঁ বলো.... না না আসছি, বেড়াবো এবার.... আমার সব প্যাক করা রয়েছে। বাড়ি এসে তোমার জিনিস গুলো দেখে নেব একবার। তোমার তো অভ্যাস আছে জিনিস ভোলার............ হুম সেটাই।" দোয়েল মোবাইল রেখে একবার অভ্র কে ভালো করে দেখল। অভ্র হাঁটছে, এক হাতে গাছের শুকনো পাতা নিয়ে আর প্রত্যেক সেকেন্ডের মাঝে পিছনে ঘুরে একবার দেখছে সে আছে না নেই। দোয়েলের মনে পড়ল অভ্র কে সেই কাগজটা দিতে হবে। গেটের সামনে আসতে দোয়েল কাগজটা অভ্রর শার্টের পকেটে রেখে দিল। এর মাঝে অভ্রর মনে বয়ে চলেছে তীব্র ঝড় যার কিছু অংশ দোয়েল বুঝতে পারে বুকে হাত রাখতে গিয়ে। বাস এসে দাড়ালো বিনা কোন দেরি তে। প্রতি বারের মত দোয়েল পিছনে তাকাল না। হাতের মুঠো খুলে অভ্র দেখল নিজেকেই নিজের নখে ক্ষত করে রেখেছে। পকেট থেকে কাগজটা বের করে দেখল। দোয়েলের হাতের লেখার সাথে মিশে গেছে অভ্রর একটু রক্ত। ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #nojotostory #bengalistory #part2 #separation
Ananta Dasgupta
প্রায় আধা ঘন্টা হয়ে গেল অভ্র অপেক্ষা করছে। মনে মনে ভাবছে- "এতক্ষণ হয়ে গেল কিন্তু এখনও কোনো খবর নেই। সেই কখন বলেছিল বেড়িয়ে গেছি।" ওদিকে দোয়েল বাসের মধ্যে সিগন্যাল খোলার অপেক্ষায়- "এতদিন পরে দেখা হচ্ছে তার সাথে, দেখি কেমন আছে।" বাস এসে দাড়াল অভ্রের সামনে। দোয়েল নেমে দেখে একটা ক্লান্ত চেহারা বাস থেকে নামা প্রত্যেক যাত্রীদের দেখছে। দোয়েল আরেকটা দরজা থেকে বেড়িয়ে তারাতারি অভ্রের পিছনে এসে বলে- "কাউকে খুজছেন?" অভ্র পিছনে ঘুরল কিন্তু কিছু বলতে পারল না। শুধু মুখে একটা হাঁসি। দোয়েল নিজের মনের আবেগ চাপতে পারে যেখানে অভ্র কাচা। কিন্তু আজকে ব্যপারটা পুরো উলটো। অভ্র কে দেখে সে বেশি কিছু বলতে পারছে না। এমনিতে দুজনের টুকটাক কথা হয় কিন্তু এখন তো দুজনেই ভুলে গেছে যে কত দিন পর দেখা হচ্ছে। তাও এটা হল কেননা দোয়েল শহর বদল করবে। তারপর কে কোথায় থাকবে, কেউ জানে না। কেমন আছো, কি করছ.. এই সবের আদান প্রদানের পরে দুজনেই চুপ। অভ্র প্রায় ৭ নম্বর সিগারেট শেষ করে ফেলল কিন্তু দুজনের আর কোনো কথা নেই। মাঝের মধ্যে একটু চোখাচোখি হচ্ছে। দুজনে হাঁটতে হাঁটতে ঘাটের কাছে সিড়িতে এসে বসল। "এইটা তোমার জন্য।" দোয়েল কাগজের একটা ছোট্ট টুকরো দিল অভ্র কে। অভ্র সেটা খুলতে যাবে তখন হাতটা ধরে বলে- "ধৈর্য এত কম কেন তোমার? কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে পারবে না?" হঠাৎই অভ্র হাঁসতে শুরু করল, হাঁসিটা অন্যরকম। হাঁসতে হাঁসতে বলল- "যদি তুই আমার ধৈর্য দেখতে চাস তাহলে, কখনো ভালো করে আমাকে দেখবি। বুঝবি হয়তো অপেক্ষা কাকে বলে।" "তোমার কি এরকম মনে হয় কি আমি কিছু বুঝি না।" দোয়েল জিজ্ঞাসা করাতে অভ্র কিছুক্ষন ওর দিকে তাকাল কিন্তু আজও দোয়েলের চোখে ও সেই মায়া দেখতে পায়। "বুঝেছি, তাই চুপ আছি। কেননা কিছু করার নেই। না তোর কোনো টান আছে আমার জন্য আর না ভালোবাসা। আমি বলছি না, তোর এই কথা গুলো মনে বাজে। তুই অন্য পথ বেচে নিয়েছিলি। আজ অন্য শহর বেচে নিয়েছিশ। কাল অন্য দেশ বেচে নিবি।" অভ্রের কথার কোনো উত্তর দিল না। হয়তো ছিল কিন্তু দোয়েল দিতে চায়নি। শুধু তাকিয়ে ছিল ওর দিকে। "চাপ নিস না। আমি বুঝবো। সবাইকে বুঝতে বুঝতে নিজেকেই আর বুঝতে পারছি না। তবে তোর কোনো অসুবিধা হবে না। তুই যা যেখানে ও নিয়ে যাচ্ছে।" অভ্র শেষ সিগারেট জ্বালালো। একদিকে অভ্র দেখছে আকাশে সুর্যের শেষ রং আর দোয়েলের চোখ আছে চাঁদের দিকে। একজনকে যেতে হবে তবেই আরেকজন সামনে আসবে। "তুমি ভাবছো আমি চলে গেলে সব শেষ হয়ে যাবে?" দোয়েল অভ্রর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করল। "ভাবি আমি অনেক কিছুই কিন্তু এক ভাগ বলি কি না সন্দেহ আছে।" "সমস্ত রকমের কথা লোককে বোঝাতে পারো কিন্তু নিজের বেলায়..." "পারি না।" অভ্র কথার মাঝেই বলে উঠলো। "আমার নিজের সাথে এই যুদ্ধ চলতে থাকবে কেননা আমি ভুলতে শিখিনি।" দোয়েল অভ্র থেকে মুখ সড়িয়ে আবার আকাশে চাঁদের দিকে তাকিয়ে। ©Ananta Dasgupta #nojotostory #bengaliquote #bengalistory #anantadasgupta #separation
Sujan Dakua
White মাঝপথে তুমি পলাতক হবে জানতাম, ডায়েরিখানা সঙ্গে রেখেছিলাম তাই, বিষাদ লিখবো বলে ৷ ©Sujan Dakua #separation