New modi lipi translator in marathi Quotes, Status, Photo, Video

BANGLE TIMES

+ Follow

Related StoriesReport Abuse Copy Text

গ্যারান্টি হোক বা সরকার, ভোটের প্রচারে ৪২১ বার ‘মোদী’ বলেছিলেন মোদী! এনডিএ বৈঠকে ১ বারও নয় এনডিএ-র প্রতিনিধি হিসাবে নরেন্দ্র মোদীকে বেছে নেওয়ার পরে এক ঘণ্টা ১২ মিনিট বক্তৃতা করেন তিনি। দেখা যায় মোদী সেই ভাষণে নিজের নাম তো নিলেনই না। উচ্চারণ করলেন না বিজেপির নামও। এক সপ্তাহও হয়নি তপস্যা সেরে এসেছেন বিবেকানন্দ শিলায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কণ্ঠে এরই মধ্যে ‘ত্যাগ’-এর সুর! এক মাস আগেও যে মোদী কথায় কথায় ‘মোদী সরকার’, ‘মোদীর গ্যারান্টি’র বাণী শোনাতেন, শুক্রবার সেই মোদী এনডিএ-র বৈঠকে টানা এক ঘণ্টা ১২ মিনিট ভাষণ দিলেন। অথচ একটি বারও মুখে আনলেন না নিজের নাম! বদলে ৩৯ বার বললেন এনডিএ। ©BANGLE TIMES #Modi

গ্যারান্টি হোক বা সরকার, ভোটের প্রচারে ৪২১ বার ‘মোদী’ বলেছিলেন মোদী! এনডিএ বৈঠকে ১ বারও নয় এনডিএ-র প্রতিনিধি হিসাবে নরেন্দ্র মোদীকে বেছে নেওয়ার পরে এক ঘণ্টা ১২ মিনিট বক্তৃতা করেন তিনি। দেখা যায় মোদী সেই ভাষণে নিজের নাম তো নিলেনই না। উচ্চারণ করলেন না বিজেপির নামও। এক সপ্তাহও হয়নি তপস্যা সেরে এসেছেন বিবেকানন্দ শিলায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কণ্ঠে এরই মধ্যে ‘ত্যাগ’-এর সুর! এক মাস আগেও যে মোদী কথায় কথায় ‘মোদী সরকার’, ‘মোদীর গ্যারান্টি’র বাণী শোনাতেন, শুক্রবার সেই মোদী এনডিএ-র বৈঠকে টানা এক ঘণ্টা ১২ মিনিট ভাষণ দিলেন। অথচ একটি বারও মুখে আনলেন না নিজের নাম! বদলে ৩৯ বার বললেন এনডিএ। ©BANGLE TIMES #Modi

BANGLE TIMES

+ Follow

Related StoriesReport Abuse Copy Text

Lok Sabha Election 2024 Result বিদেশি সংবাদমাধ্যমের তির, শুভেচ্ছাবার্তা রাষ্ট্রনেতাদের আমেরিকার একটি প্রথম সারির সংবাদপত্রে বিজেপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়া সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘ভারতের ভোটদাতারা যে দু’হাত বাড়িয়ে এ বার মোদীকে গ্রহণ করলেন না, তা অভাবনীয়।’ ভোটবাক্সে হিন্দুত্বের ঝড় তুলতে না পারলেও তিনিই যে তৃতীয় বারের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, সে বিষয়ে সংশয়ের খুব একটা অবকাশ নেই। ভোটগণনার পরে এই ছবি স্পষ্ট হতেই সমাজমাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) মোদীকে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠাতে শুরু করলেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতা। ©BANGLE TIMES #Modi

Lok Sabha Election 2024 Result বিদেশি সংবাদমাধ্যমের তির, শুভেচ্ছাবার্তা রাষ্ট্রনেতাদের আমেরিকার একটি প্রথম সারির সংবাদপত্রে বিজেপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়া সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘ভারতের ভোটদাতারা যে দু’হাত বাড়িয়ে এ বার মোদীকে গ্রহণ করলেন না, তা অভাবনীয়।’ ভোটবাক্সে হিন্দুত্বের ঝড় তুলতে না পারলেও তিনিই যে তৃতীয় বারের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, সে বিষয়ে সংশয়ের খুব একটা অবকাশ নেই। ভোটগণনার পরে এই ছবি স্পষ্ট হতেই সমাজমাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) মোদীকে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠাতে শুরু করলেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতা। ©BANGLE TIMES #Modi

BANGLE TIMES

+ Follow

Related StoriesReport Abuse Copy Text

বাংলার টাকা সত্যিই দিচ্ছে না কেন্দ্র? ব্যাখ্যা-সহ জবাব মোদীর, ধূপগুড়ির সমাবেশ থেকে আক্রমণ তৃণমূলকে আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত তুঙ্গে। ভোটের প্রচারে আবাসে ‘কেন্দ্রীয় বঞ্চনা’র অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে বঙ্গের শাসকদল তৃণমূল। আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত তুঙ্গে। ভোটের প্রচারে আবাসে ‘কেন্দ্রীয় বঞ্চনা’র অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে তৃণমূল। তাদের দাবি, গত দু’টি অর্থবর্ষে আবাসের টাকাই পাঠায়নি কেন্দ্র। পাল্টা বিজেপি দাবি করছে যে, কেন্দ্র প্রকল্পের টাকা দিয়েছে। কিন্তু সেই টাকায় দুর্নীতি হয়েছে। এ নিয়ে টানাপড়েনের আবহে জলপাইগুড়ির সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানালেন, তিনি চান, প্রকল্পের টাকা রাজ্য সরকারের হাতে না দিয়ে, সরাসরি প্রাপকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যাক। তাঁর প্রশ্ন, ‘‘জনতার টাকা কী ভাবে আমি তৃণমূলকে লুট করতে দেব?’’ মোদীর এই মন্তব্য থেকেই প্রশ্ন উঠছে, তা হলে তৃণমূলের ‘বঞ্চনা’র অভিযোগকে প্রকারান্তরে মান্যতাই দিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী? তিনি কি আদতে মেনেই নিলেন, কেন্দ্র প্রকল্পের টাকা রাজ্যকে দেয়নি? ©BANGLE TIMES #Modi

বাংলার টাকা সত্যিই দিচ্ছে না কেন্দ্র? ব্যাখ্যা-সহ জবাব মোদীর, ধূপগুড়ির সমাবেশ থেকে আক্রমণ তৃণমূলকে আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত তুঙ্গে। ভোটের প্রচারে আবাসে ‘কেন্দ্রীয় বঞ্চনা’র অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে বঙ্গের শাসকদল তৃণমূল। আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত তুঙ্গে। ভোটের প্রচারে আবাসে ‘কেন্দ্রীয় বঞ্চনা’র অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে তৃণমূল। তাদের দাবি, গত দু’টি অর্থবর্ষে আবাসের টাকাই পাঠায়নি কেন্দ্র। পাল্টা বিজেপি দাবি করছে যে, কেন্দ্র প্রকল্পের টাকা দিয়েছে। কিন্তু সেই টাকায় দুর্নীতি হয়েছে। এ নিয়ে টানাপড়েনের আবহে জলপাইগুড়ির সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানালেন, তিনি চান, প্রকল্পের টাকা রাজ্য সরকারের হাতে না দিয়ে, সরাসরি প্রাপকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যাক। তাঁর প্রশ্ন, ‘‘জনতার টাকা কী ভাবে আমি তৃণমূলকে লুট করতে দেব?’’ মোদীর এই মন্তব্য থেকেই প্রশ্ন উঠছে, তা হলে তৃণমূলের ‘বঞ্চনা’র অভিযোগকে প্রকারান্তরে মান্যতাই দিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী? তিনি কি আদতে মেনেই নিলেন, কেন্দ্র প্রকল্পের টাকা রাজ্যকে দেয়নি? ©BANGLE TIMES #Modi