Find the Best প্রথমা Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about পà§à¦°à¦¥à¦®à¦¾ নামের অরà§à¦¥ কি, পà§à¦°à¦¥à¦®à¦¾ কাদমà§à¦¬à¦¿à¦¨à§€ পà§à¦°à¦¥à¦® পরà§à¦¬, পà§à¦°à¦¥à¦®à¦¾ কাদমà§à¦¬à¦¿à¦¨à§€ সিরিয়ালের গান, পà§à¦°à¦¥à¦®à¦¾ পà§à¦°à¦•à¦¾à¦¶à¦¨ ঠিকানা, পà§à¦°à¦¥à¦®à¦¾ পà§à¦°à¦•à¦¾à¦¶à¦¨à§€ বই সমূহ,
Saikat Tarafder
প্রথমা ঐশী ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেল, মাথা টিপে দিচ্ছে ।”আচ্ছা এত যত্ন নিলে আমি কিন্তু বিগড়ে যাব।” “যা না বিগড়ে কে মানা করেছে?” “এত মাথায় ওঠাস না বুঝলি আমি কিন্ত খুব হুকুম চালাই।” “আমার ওপর হুকুম চালাবার অধিকার তোর আছে,অন্য কারো নেই।” “বেশ তাহলে আজ আমাকে বাড়ির থেকে নিতে আসবি। আর পড়ার পর বাড়ি ছেড়ে যাবি, আমার শরীর ভাল না আমি একা যেতে পারবো না।” “যথা আজ্ঞা মহারানী।” ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা মানসী মাথা গুঁজে ক্লাসে বসে আছে, মাইগ্রেনের ব্যাথাটা কিছুতেই কমছে না। "মন কি হয়েছে এভাবে কেন বসে আছিস শরীর খারাপ," মানসী কোনোক্রমে মাথাটা তুলে "মাইগ্রেন" আমি মাথা টিপে দেব, এমা না না, সবাই কি ভাববে, চুপ করতো তুই যে যা ভাবুক ভাবতে দে, সাম্রাট মানসীর মাথা আস্তে আস্তে টিপতে লাগলো। "জানিস তুই না বাইরে খুব rough and tough দেখাস কিন্তু তুই না খুব sweet আর caring" হয়েছে আমার আর প্রশংসা করতে হবে না, এমন সময় ঐশী ক্লাসে এসে ঢুকল, "এ কি রে কি হচ্ছে এটা" সাম্রাট ঐশীর দিকে না তাকিয়ে দেখছিস না , মনের মাথা টিপে দিচ্ছি, ইস রে মন তোকে দেখে না হিংসে হচ্ছে। #প্রথমা
Saikat Tarafder
সাম্রাট বাস থেকে নেমে মানসীকে খুঁজতে লাগল , কিরে কাকে খুজছিস মানসী আচমকা পেছন থেকে ডাকায় সাম্রাট চমকে উঠলো , উহঃ নাতো কাউকে না তো। বলবি না তো বাদদে। যদি বলি তোকে খুজছিলাম, ইস আর ঢং করতে হবে না। ক্যামেরাটা কি গলায় ঝুলিয়ে রাখার জন্য এনেছিস। আমার কয়েকটা ফটো তোলতো। সাম্রাট মানসীর ফটো তুলতে ব্যস্ত এমন সময় সুপর্ণা হটাৎ এসে এই যে আমরা কি চ্চান্স পাবো না। সাম্রাট হেসে নিশ্চই পাবি। মানসী মুখ বেকিয়ে মনে মনে যতসব নাটক এত গায়ে পড়া যে কেন। সুপর্ণা হটাৎ করে মানসীকে বললো এই মানসী আমাদের দুজনের একটা ফটো তুলে দিতো। মানসী ইচ্ছে করে বাজে ফটো ওঠালো। ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা মানসী আজ খুব উত্তেজিত প্রথমবার স্কুল থেকে বাইরে কোথাও যাচ্ছে। আজ স্কুল থেকে এক্সকারসনে নিয়ে যাচ্ছে। আয়নার সামনে বসে নিজের চুল ঠিক করছে। মানসী তৈরি হয়ে স্কুলের দিকে রওনা দিল। স্কুলের সামনে পৌঁছে দেখে দুটো বাস দাড়িয়ে আছে। একটা ছেলেদের জন্য আর একটা মেয়েদের জন্য। মনটা ইকটু বিচলিত হয়ে উঠল। সম্রাটকে খোজার চেস্টা করল, বাসে উঠে জানলার ধারে বসে দেখতে পেল সাম্রাট বাসে উঠছে। অন্য দিকে মেয়েদের বাসে জায়গা না হওয়াতে সায়ন্তিকা, সুপর্না, অনামিকা আরো কয়েকজন মেয়েদেরকে ছেলেদের বাসে উঠতে হলো। ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা মানসী মুখ ধোবার জন্য জলের কলের কাছে এল। সম্রাট পাশেই দাড়িয়ে ছিল।"মন গালে কেক লেগে আছে কোটায় রে। সাম্রাট হাতটা জলে ভিজিয়ে মানসীর গালের কেকটা পরিষ্কার করে দিল।"এই খানে। সায়ন্তিকা অনেক খন আগেই ওখানে এসে গেছিল। হাল্কা আওয়াজ দিল। "কিরে আর কতক্ষন চলবে তোদের সবাই তো অপেক্ষা করছে চল। সাম্রাট অনেক আয়োজন করেছে। কেক, প্যাটিস আরো অনেক কিছু। সবাই এ ওর পেছনে লাগতে লাগলো হটাৎ করে ঐশীর হাত থেকে খাবার আগেই প্যাটিস পড়ে গেল। সম্রাট ফেলে দিতে যাচ্ছিল কিন্তু মানব বললো দারা দারা এটা খাবার লোক আছে যা এটা কে খাবে। "আছে আছে" মানব প্যাটিসটা তুলে ঝেড়ে দীপালিকে খাইয়ে দিল। দীপালি গপ গপ করে খেয়ে নিল। সবাই অনেক কষ্টে হাসি আটকে রাখল ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা আজকে 4th মার্চ মানসীর জন্মদিন সম্রাট একটা বড় surprise প্লান করেছে মানসীর জন্য। স্কুলের ব্রেক টাইমে কেক, পার্টি সব প্লান করা হয়ে গেছে। সবাইকে শিখিয়ে রেখেছে কেউ ওকে উইশ করবে না। মানসী খুব খুশি আজ, জন্মদিন বলে কথা, কিন্তু স্কুলে আসার পর একজন ও উইশ করে নি। আর সম্রাটতো আসার পর থেকেই কথা বলছে না। কিন্ত ব্রেক টাইমে মানসী দখলে সবাই ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেল। মানসী একা ক্লাসে হটাৎ দেখলো সম্রাট কেক হাতে নিয়ে দাড়িয়ে আছে হ্যাপি বার্থডে মন। OMG তার মানে সবটাই প্লান Yes ম্যাডাম মানসীর ইচ্ছে করছিল সম্রাটকে জড়িয়ে ধরতে কিন্ত বাকিরাও এসে গেল তাই নিজেকে সামলে নিল। আমি তো ভাবতেই পারছি না আমার জন্য এত কিছু মৌসুমী : সব সম্রাটই করেছে। মানসী সাম্রাটকে কেক খাওয়াতে গিয়ে মুখে মাখিয়ে দিল। সাম্রাট কেক নিয়ে মানসীর পেছনে ধাওয়া করলো। স্কুলের বাগানে গিয়ে সম্রাট মানসীকে ধরতে পরলো। এবার কোথায় যাবি শুনি। সম্রাট মানসীর একটা হাত জোরে চেপে ধরলো। ছাড় সম্রাট। সম্রাট আলতো করে মানসীর গালে অল্প ইকটু কেক লাগিয়ে দিল। বাকি কেকটা মানসীকে খাইএ দিল। খাবানোর সময় সম্রাটের আঙ্গুল মানসীর ঠোঁট স্পর্শ করল। মানসী চোখ বন্ধ করে ফেললো। ওদের ক্লাস থেকে স্কুলের বাগানটা দেখা যেত। সায়ন্তিকা আর ঐশী সব দেখতে পেল। সায়ন্তিকা: বুঝলি ঐশী প্রেমের ফুল ফুটছে কোথাও। ঐশী: আগুন টা দুই দিক থেকেই আছে। ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা রাত তখন প্রায় নয়টা মানসীকে বাড়ি ফিরতে হবে। মানসী বাড়ির দিকে রওনা দিল। সম্রাট দৌড়তে দৌড়তে "মন এই মন দাড়া।" কি হয়েছে আমি তোকে বাড়ি পৌঁছ দিয়ে আসছি। না লাগবে না আমার বাড়ি এমন কিছু দূর না। শোন পাকামী মারতে হবে না। আমি যাচ্ছি সায়ন যদি আবার রাস্তায় ধরে। "ঠিক আছে " মানসী মুখ বাঁকিয়ে বললো 'নস্যির মুখ ভার কেন শুনি।" "কিছু না" সুপর্ণা তাই তো। হম। ইস কি রাগ কি রাগ, শোন আমার সাথে কেউ সেলফি তুলতে চাইলে আমি কি করবো।আমি কার সাথে সেলফি তুলতে চাই সেটা তো বেশি ইম্পর্টেন্ট না। "ফোন টা দে" মানসী অধিকার পূর্ণ গলায় কথা টা বললো। সম্রাট ফোনটা মানসীর হাতে দিল। মানসী একটা সেলফি নিল। মানসী বাড়ির কাছে পৌঁছে গেছিল যা এবার বাড়ি যা সাবধানে যাবি। সম্রাট হাসি মুখে বিদায় জানালো। মানসী বাড়ি ঢুকতেই ওর ভাই দিদি ওটা সম্রাটদা না হ্যা আমাকে পৌঁছে দিতে এসেছিল। ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা সম্রাট আর মানসীকে ফটো তুলতে দেখে দুজনের খুব জ্বলছিল। মনীষ আর সায়ন মনীষের এতটা সাহস হলনা সম্রাট কে কিছু বলবে কিন্তু সায়ন হটাৎ করে মানসী যেখানে বসে ছিল সেখানে গিয়ে উপস্থিত হল। মন তোর সাথে কথা আছে, "প্লিজ আজকের দিনটা খারাপ করিস না তো তোর সাথে ফটো তুলব" "আমি তোর সাথে ফটো তুলতে চাই না।" সম্রাট ইকটু দূরে দাড়িয়ে ছিল সায়নকে আস্তে দেখে নি, মানব ওকে দেখাল সায়ন মানসীকে আবার ডিসটার্ব করছে সম্রাট জোরে চিৎকার করল "সায়ন" আঙ্গুল তুলে ওখান থেকে যেতে বলল। সায়ন পিছিয়ে গেল। কিছুক্ষন পরে ক্লাসের সবচে দেমকি মেয়ে সুপর্ণা হটাৎ সম্রাটের কাছে এসে বলল চ্যাম্পিয়নের সাথে একটা সেলফি তোলা যেতে পারে। সম্রাট হেসে উত্তর দিল "নিশ্চই" মানসী পুরো ঘটনাটা দেখতে পেল "দেখেছিস ঐশী এদিকে আমাদের এন্টি আবার সম্রাটের সাথে সেলফি নেবে । ঐশী: আমাদের গ্রুপে ঢোকার চেস্টা আর কিছু না। মানসী:খুব ঢং করে মেয়েটা। মানসীর আসল রাগটা সম্রাটের উপর উঠে ছিল কিন্ত নিজেই সেটা বুজতে পারে নি। #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা সরস্বতী পূজার ঠিক একদিন আগে সবাই সকাল থেকে পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছে সময়টা প্রায় সন্ধে মানসী, মৌসুমি, ঐশী, অঙ্কিতা সবাই মিলে পরের দিনের জন্য সবজি কাটছে, আর ছেলেরা মণ্ডপ আর বাকি সাজ সজ্জাতে ব্যাস্ত। সম্রাট বসে বসে সোলার ডিজাইন বানাছিল। মানসী: পিঠটা কি ব্যাথা করছে, ইকটু হেলান দিতে পারলে খুব ভালো হত। ঐশী: তোর জন্য বালিশ এনেদি। ঐশীর কথা শুনে সবাই হেসে উঠল। সম্রাট সবটাই শুনতে পেয়েছিল। হটাৎ মানসী হাতের মধ্যে একটা টোকা অনুভব করল। দেখলো সম্রাট ওর দিকে পিঠ করে বসে নিজের কাজ করছে,নিজের পিঠের দিকে ইশারা করলো। মানসী হালকা একটা হাসি দিয়ে নিজের পিঠটা সম্রাটের পিঠে এলিয়ে দিল। ঐশী হটাৎ করে বলে উঠল ইকটু চা পেলে ভাল হত না। সায়ন্তিকা: দারা আমি বানিয়ে আনছি। সম্রাট: এই না হলে আসল মা বাচ্চাদের প্রতি কত যত্ন। সায়ন্তিকা:তোর চায়ে বিষ মিশিয়ে দেব বুঝলি। সায়ন্তিকা সবাই কে চা এনে দিল। চায়ে দু চুমুক দিয়ে মানসী চা টা নামিয়ে রাখল চা টা ওঠাতে গিয়ে দেখল ডিসপসবল কাপটা ভর্তি।বুজতে বাকি রইল না সম্রাট কাপটা বদলে নিয়েছে। মুখে একটা মিষ্টি হাসি খেলে গেল। সম্রাট ইকটু অন্যমনষ্ক হতেই মানসীর কি মনে হল আবার কাপটা বদলে নিল। সম্রাট টেরও পেল না। ক্রমশঃ #প্রথমা
Saikat Tarafder
প্রথমা আজ সরস্বতী পূজা, মানসী আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মায়ের নীল শাড়িটা পড়ছে , আজ কেন জানি না খুব সুন্দর দেখতে ইচ্ছে করছে, মন চাইছে কেউ যেন দু চোখ ভরে ওকে দেখে কিন্তু বাস্তব ওকে তার নাম মনে আনতে দিচ্ছে না। মানসী স্কুলে ঢুকলো দেখলো সম্রাট মণ্ডপের ওখানা কাজ করছে। সম্রাট হটাৎ একটা ছায়া অনুভব করলো।সম্রাট ঘুরে তাকাল। মানসী ওর সামনে দাঁড়িয়ে আছে।সম্রাট বহুবার মানসীকে শাড়িতে দেখেছে কিন্তু আজ একটা আলাদা মাধুর্য উপলব্ধি করল, "মা সরস্বতীর পুজোতে মা লক্ষীর আগমন" এমা আমি কি লক্ষী নাকি কি যে বলিস না তুই। সবাই একসাথে গ্রুপ ফটো তুললো। মানসী চাইছিল সম্রাটের সাথে একটা ফটো তুলতে কিন্তু বলতে পারছিল না। মেয়েরা এক সাথে বসে স্কুলের মধ্যে আড্ডা দিচ্ছিল। সম্রাট হটাৎ এসে মা লক্ষীর সাথে কি পেঁচা একটা ফটো তুলতে পারে। মানসী মুখটা হাসিতে ভরে গেল , খুশিতে মানসী মাথা নাড়লো। ক্রমশঃ #প্রথমা