Find the Best ঘর Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about
Tinku Ranjan Mitra
যদি লণ্ডভণ্ড হয়ও ঘর, নাম না জানা কোনো ঝড়ো হাওয়ায়, ফিরে আসিস আমার বাম বক্ষতলে, ভালোবাসার কংক্রিট ঠিকানায়। Akashleena Ghosh -এর লেখা কবিতার দুটি লাইন তোমাদের জন্য দিলাম। আজকের শব্দ "ঠিকানা" Collab করো দুই লাইনে। #ঠিকানা #nostalgia #bangla #YourQuoteAndMine Collaborating with Nostalgia #ঘর #ফিরে_আসা
Raju Sarkar
Sudeshna Roy
#ঘর জায়গা নিয়ে লড়াই ক'রতে ক'রতে, দেশ ভাগ হ'ল, জমি ভাগ হ'ল; শুধু, ভাগ হ'লি না তুই। হয়তো হ'লি, হয়তো নিয়ে-ই নিলো কেউ, তবু, উজান পথে তোর ওঠানো ঢেউ, ভীষণ নিরাপদ, সাবলীল। তাই, ভাগ হওয়া সেই ভিটে-মাটি, ভীষণ রকম আজ-ও খাঁটি, যেমন খাঁটি থাকতে চাওয়া আমার, তোর গহীনে একখানা ঘর পাওয়ার.. -সুদেষ্ণা
Anup Dey(প্রেম)
'হাওয়ার কাছে ছটফটে খুব পাতার কাছে স্থির। প্রজাপতির আয়ুর মতোই আমাদের তকদির- ফুলের কাছে সোহাগ সোহাগ, গাছের কাছে ঘৃণ্য অভিযোগের স্বল্প আকার। ছায়ায় বিস্তীর্ণ...' শমিতের চিঠির শুরুর চারটে লাইন পড়েই কেঁপে উঠলো পর্ণা। কাব্যি করতে কবে থেকে শুরু করেছিল শমিত? ছোট থেকেই তো বাংলার সাথে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক! সে প্রায় বছর তিরিশ আগের কথা। প্রথম যেদিন রংনাম্বারে তাদের আলাপ সেদিন উল্টোপারের ছেলেটা ঠিক করে কথা অবদি বলতে পারতো না। একবছর ধরে তারা শুধু ফোনে কথা বলেছে দিনরাত। বেশির ভাগ সময় তো তাকেই কথা বলতে হতো। আর ওই পারে শমিত শুধু 'হুঁ,হ্যাঁ' দিয়েই সারা। তারপর এলো সেইদিন। তাদের প্রথম দেখা.. আবার চিঠিটার দিকে মুখ নামালো পর্ণা... 'সেদিন ভীষণ কালচে আকাশ, ঝড় উঠেছে বুকে- ভিড় স্টেশনে চাঁদ উঠলো, তোমার শান্ত মুখে। প্রাচীন কোনো গাছের পাতা, শুকিয়ে যাওয়ার পরে- যেমন করে উড়ে উড়ে যায় কালবোশেখী ঝড়ে, তেমন হলো মনের দশা, তোমার দু-চোখ দেখে চিতায় উঠেই মানুষ যেমন শান্তি পেতে শেখে।' চিঠিটা হাতে নিয়ে উঠে দাঁড়ালো পর্ণা।নিচের তলা থেকে কিসের যেন আওয়াজ হচ্ছে। খোলা জানলার কাছে এসে দাঁড়িয়ে সে দেখলো কিছু লোক কাপড় আর বাঁশ নিয়ে এসে গেটের কাছে জড়ো করছে। আর দুটো লোক কোদাল আর গাঁইতি নিয়ে পাশে মাটি খুঁড়ছে। বাঁশগুলো পুঁতবে বোধহয়।জানলাটা বন্ধ করে আবার বিছানায় এসে বসলো। চিঠিটা খুলে পড়তে শুরু করলো .. 'তোমার বাবা মন বোঝেনা। মায়ের চোখের জল- ঝর্ণা হয়ে বইতো তোমার গালে অনর্গল। আমিও তখন বাউন্ডুলে, আহত, খুব জ্বর। ঠোঁটের নীচে অল্প জমি, ইবাদতের ঘর। নুন আনি আর পান্তা ফোরায়, হার মানিনি তবু- বেকার ছেলের পকেট ফাঁকা। বুকভর্তি সবুর। তুমিও ঠিক দিকভোলা এক জলফড়িংয়ের মতো- সকল ব্যাথায় পাখনা মেলে জুড়িয়ে দিলে ক্ষত।' ঝাপসা হয়ে এলো চোখের ভিতরটা। শমিতের কাছে সত্যিই তো তখন পর্ণা ছাড়া আর কেউ নেই। রোজ রোজ বাবার হাতে অত্যাচারিত হওয়া তার একটা গাঢ় অন্ধকার জীবনে শমিত যেমন অসংখ্য জোনাকির আলো নিয়ে এসেছিল, তেমন শমিতের জীবনেও তো সে নিজে চাঁদের থেকে কম কিছু ছিলোনা। একের পর এক ব্যর্থতা যখন শমিতকে গ্রাস করে নিচ্ছিল তখন একমাত্র সে নিজে ছাড়া আর কেউ শমিতকে সামলাতে পারতোনা। শক্ত করে নিজের সব ভাঙ্গনে শমিত ওর হাতটা বরাবর ধরে থাকতো। দুনিয়ার সব্বার দিকে আঙুল তুললেও পর্ণা বুকে টেনে নিলেই তো লোকটা এক লহমায় ঠান্ডা হয়ে যেত। চোখ ভিজে গেলো। ভালোবাসা জেদের কাছে বড্ড নিষ্ক্রিয়। আবার চোখ নামালো চিঠির দিকে... 'চিঠির কাছে মুহূর্ত দিই, প্রেমের কাছে ইতি- ভুল ঠিকানার এপার ওপার স্মৃতির বিস্তৃতি। দেহের কাছে দুহাত পাতি, মনের কাছে আয়না- দগদগে সব ঘা দেখা যায়, তোমায় দেখা যায়না। জেদের কাছে নতজানু হই, প্রেমের কাছে ম্লান, প্রতিশ্রুতি বয়সে বড়, সম্মানে অভিমান। কেমন করে ভাঙলে সকল, সোহাগ, আদরভূমি? দাঁড়িয়ে আজও ঠায় সেখানেই। কোথায় আছো তুমি?' একটা ছোট্ট ভুল বোঝাবুঝি থেকে কথা বলা বন্ধ হয়ে গেছিলো ওদের। শমিতকে প্রচন্ড ভালোবাসতো বলেই পর্ণা কোনদিনই সহ্য করতে পারতো না শমিতের অন্য কোনো মেয়ের সাথে কথা বলা। সেবার অফিস ট্রিপের শেষে, বিদেশ থেকে ফেরার পর যখন ফেসবুকে কিছু ছবি দেখে জানতে পারলো যে শমিত তার এক বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গেছিলো , আর নিজেকে সামলাতে পারেনি পর্ণা। সেই যে সবকিছু ভেঙে গেলো, আর কিছুতেই ঠিক করতে দেয়নি সে শমিতকে। শমিতের হাজার চেষ্টা করার পরেও জেদ থেকে একটুও নড়েনি সে নিজে। তারপর রোহন এলো তার লাইফে। আর ফেরত আসার কথা একবার ও ভাবেনি পর্ণা। কোনোদিনও। এর মধ্যেই কাকীমা এলো একবার। ভাঙা গাল, এলোমেলো চুল, দিকভ্রান্ত চোখ। ঘরে ঢুকে জানলাটা খুলে দিয়ে চলে গেলো। কথা বললো না একটাও। বেশ বুঝতে পারলো তার আসাটা একদমই পছন্দ করেনি কাকিমা। শেষবার যখন কাকিমার সাথে দেখা হয়েছিল তখন কাকিমা তাকে নিজের মেয়ের থেকে কম কিছু ভাবত কি? মনে করার চেষ্টা করলো পর্ণা। জানলার কাছে আর একবার উঠে গেল। ওরা বাঁশগুলো বেঁধে ফেলেছে, এবার কাপড় দিয়ে ঢাকবে। শমিত যে কবে থেকে কবিতা লিখতে শুরু করেছে তার খবর কোনোদিন পায়নি পর্ণা। আসলে খবর নিতেই চায়নি সে কোনোদিন। আবার ফিরে গেল চিঠির পাতায়। চোখ মুছে পড়তে শুরু করলো... ' ভুল বুঝে তুমি হারিয়ে গ্যালে, অবিশ্বাসের অরণ্যে- ভালোবাসার ভাঙন আছে। ভেতর থেকে মরণ নেই। তারপরে আর খোঁজ রাখনি, কেমন আছো, ভালো? আমার পাড়ায় নামিয়ে আঁধার, কোথায় প্রদীপ জ্বালো? হয়তো এখন সব ভুলিয়ে শরীর শরীর সুখে- তুমি গল্প শুনে ঘুমিয়ে পড়ো মিথ্যেকথার বুকে। মন তবুও কেমন বোকা। তোমার পাড়ায় চলে। অন্ধ ভাবে লোকে আমায়। আলোর গল্প বলে। যাও উড়ে যাও, মন পাখি আজ, তাকে খবর দিও আর জ্বলি না এখন আমি। ভীষণ নিষ্ক্রিয়... যাওয়ার সময় হয়ে এলো। বিদায় কলম, গিটার.. তোমরা আমায় শান্তি দিলেও মুক্তি দেবে চিতা। এই জনমে হলোনা তো ছাই। পরের জনমে তবু.... চাইবো তাকে সব্বার থেকে। পৃথিবী বলবে 'কবুল'।' শমিতের দাদা কখন পাশে এসে দাঁড়িয়েছে খেয়াল করেনি পর্ণা। খবরটা শমিতের দাদাই দিয়েছিল তাকে কাল অফিসে গিয়ে। আর হাতে এই চিঠিটা। চোখে চোখ পড়তেই রুমালটা এগিয়ে দিলো দাদা। বললো 'চোখ'টা মোছ। তোর বর আর ছেলেকে নিয়ে আসিস কিন্তু কাল। শমিতের শেষ ইচ্ছা ছিল...' - দাদা তোমরা ওকে বোঝাও নি কেনো? - চেষ্টা করিনি ভাবছিস? তুই তো চিনতিস ওকে। ও কারোর কথা শুনতো ,তোর ছাড়া? কাউকে চিনতো তোকে ছাড়া? কেনো এমন করলি বল তো তুই? একবার কথা বলতে পারলিনা....? কেঁদে উঠলো দাদা। পর্ণার পর শমিতের খুব কাছের বলতে এই একটা লোকই ছিল। চোখ মুছতে মুছতে আস্তে আস্তে বেরিয়ে গেল ঘর থেকে। ওদিক থেকে মুখটা ঘুরিয়ে পর্ণা এবার চিঠিটার শেষের দিকটা পড়তে শুরু করলো - 'এই চিঠি তুমি পাবে যেদিন জারি হবে সমন- সেদিন তোমার ব্লকলিস্ট থেকে উঠিও আমার নাম। আর কোনোদিন হবেনা দেখা, করবোনা আর ফোন। জীবন দিয়েই শিখবো প্রিয়া, উপেক্ষাদের দাম। সেদিন তুমি কাঁদবে নাকি ছিঁড়েই দেবে আমায়! নিথর ঠোঁটে ঠেকাবে কি তোমার নরম গাল? ঠোঁটের রঙিন দাগ রেখো প্লিজ আমার মলিন জামায়, নিপুণ হাতে লুকিয়ে নিও খুন আর তরোয়াল...। মাফ করেছি তোমায় কবেই। এইটুকু স্রেফ জেনো... আজন্মকাল তোমার প্রেমে বিদ্ধ এ লোক, তোমায় ছাড়াই তোমার সাথে বৃদ্ধ হলো। তোমায় ছাড়াই তোমার সাথে বৃদ্ধ হলো.... #Read_the_full_article 'হাওয়ার কাছে ছটফটে খুব পাতার কাছে স্থির। প্রজাপতির আয়ুর মতোই আমাদের তকদির- ফুলের কাছে সোহাগ সোহাগ, গাছের কাছে ঘৃণ্য অভিযোগের স্বল্প আকার। ছায়ায় বিস্তীর্ণ...' শমিতের চিঠির শুরুর চারটে লাইন পড়েই কেঁপে উঠলো পর্ণা। কাব্যি করতে কবে থেকে শুরু করেছিল শমিত? ছোট থেকেই তো বাংলার সাথে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক! সে প্রায় বছর তিরিশ আগের কথা। প্রথম যেদিন রংনাম্বারে তাদের আলাপ সেদিন উল্টোপারের ছেলেটা ঠিক করে কথা অবদি বলতে পারতো না। একবছর ধরে তারা শুধু ফোনে কথা বলেছে দিনরাত। বেশির ভাগ সময় ত
Anik Dutta
//কলেজ জীবন ~ এক নতুন চিত্রপট// শ্রাবণের রাত, প্লেলিস্ট এর পজ বাটন এ ক্লিক করে হঠাৎ উন্মাদনায় বিছানা ছেড়ে উঠে পড়লাম, তরতর করে সিড়ি বেয়ে সোজা উঠে পড়লাম হোস্টেল এর ছাদে; ছাদের যে কোনটায় আলো ঠিকরে পড়ছে, অবাধ আনমনাহয়ে পা ঝুলিয়ে বসে পরলাম। নবান্নের নজর এড়িয়ে তাকালাম সেই আলোর উৎস সন্ধানে আর সঙ্গেই সঙ্গেই চোখে আয়নার মত ভেসে উঠলো মনেরমণিকোঠায় ভেসে থাকা কিছু ছবি,পরিচিত মুখ ,বুঝলাম ১ বছর কাটিয়ে ফেললাম কলেজে ,ছেলেবেলা কে বিদায় দেওয়ার হাতছানি যেন চোখে জল এনে দিয়েছে,সেই যেদিন প্রথম বাড়ি ছেড়েছিলাম - সেদিন সকাল থেকেই ছিল মন খারাপ তবুও তাতে লুকিয়ে ছিল একটা কি হবে কি হবে ভাব, মা এর পায়ে হাত দিয়ে যখন প্রথম হোস্টেল এ ঢুকলাম দেখলাম যতটা ভেবেছিলাম ততটাও খারাপ না; আমার জন্য বরাদ্দ রুম এর একদিকে দেওয়াল চটা আর বেড টা যেনো হাসপাতালের বেডের মত, নাক সিটকালাম তবুও খুব একটা গায়ে মাখলাম না বড় হতে গেলে এইসব একটি আদটু মেনে নিতেই হয়,আমার সাথে সাথেই দেখলাম আরো দুজন আমার রুম এ এসেছে,কিছুটা আশ্বস্ত হলাম, বিকেল এর দিকে মা বাবা বাড়ির দিকে রওনা হলেন কেউ যেনো ভেতরে বলে উঠলো" সে এবার একাই বড় হবে" কিছুদিনের মধ্যেই সাপের খোলস থেকে বের হয়ে করে ফেললাম বেশ ভালো কিছু বন্ধু,তারপর এক বছর ধরে ওটাই আমার ঘর ,বলতে পারি দ্বিতীয় ঘর,শিখে গেলাম আমি বলে কিছু নেই পৃথিবীতে আমরা,শেখানো শুরু হলো ইঞ্জিনিয়ারিং মানে শুধু অঙ্ক কষা না বরং অনেক না মেলা অঙ্ক খুঁজে পাবার দুঃসাহস,এর মধ্যেও অনেক ভালোলাগা আর খারাপ লাগা অনুভূতি গুলো নিয়েই এগিয়ে চললাম ,সুখ দুঃখ ভাগ করে মানিয়ে গুছিয়ে চলতে শিখলাম ,একক সন্তান হওয়ায় কোনো কিছু ভাগ করার প্রয়োজনবোধ করিনি ,আজ করি। স্কুলে এ যে অবুঝ ইচ্ছা স্বাধীন হবার আজ বুঝি পরাধীন , জীবন ছিল কত সুশ্রী কত মধুর।বন্ধু বান্ধব যারা প্রতিজ্ঞা করেছিলাম কোনোদিন সঙ্গ ছাড়বো না তাদের কেউ আজ চেনা কেউ আবার খুব অচেনা। কখনো মনে করেছি আগে কি ভালই না ছিলাম আবার কখনো উপলব্ধি করেছি এইতো বেশ আছি। স্মৃতির পাতাগুলো এক এক করে বাড়তে থাকলো, ফোন বেজে উঠলো - মা ফোন করেছে ' ফ্ল্যাশব্যাক সরে চাঁদ এর আলো দেখলাম আরো তীব্রতর দেখাচ্ছে, উঠলাম।। *এরকমই আছি আমি আর আমার বড় হওয়ার পাঠশালা*
Ramu Pramanik
একদিন মাটির ভেতরে হবে ঘর, ও মন আমার বান্ধ কেনো দালান ঘর। Nidhi Dehru Sanjay Kumar Soniya Kumari Monika Sneha Singh
Merajul Islam
আকাশ কেমন যেন হয়েছে আজ, ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি, উষ্ণতা-আদ্রতা - উভয়ে মিলে ঘর বেঁধেছে আজ, ঘুম ঘুম লাগে, বিছানা ডাকে, কে শোনে তার ডাক, তবে মাঠের ডাকে মন বসে না ঘরে। সবুজ চাদরে ঢেকেছে মাঠ তার দেহখানি।
Jennifa Jenny
পুরানো ঘর ভেংগে দিয়ে বানায় নতুন ঘর, পর হয়ে যায় আপন জনা আপন হয় যে পর। অন্ধকারে যায় ঝরে যায় আলগা পিরিতি, এই জীবনের রংজ্ঞমঞ্চের এটা ই নিয়ম-নীতি! @jenny #WINDOWQUOTE
Sraboni Banerjee
সকাল আটটা বাজে। আজ রিমার অফিসের দেরী হয়ে যাবে। তাড়াতাড়ি চান সেরে ঘরে গিয়ে ড্রেস পরতে গিয়ে খেয়াল হল গলায় সোনার চেনটা নেই। রোজ রাতে বালিশের তলায় রাখে। তুলে দেখল নেই। এই তো লিলি ঘর মুছে চলে গেছে। তবে ওকে ছাড়া কাকে সন্দেহ করবে! রিমার বর এখন কেরলে,অফিসের কাজে। কাজেই কার সঙ্গে শেয়ার করবে। লিলিলর ওপর রাগ হল। হাতেনাতে তো ধরতে পারেনি। অফিসে কলিগদের বলতে ওরা বলল,ওদের কি বিশ্বাস আছে। পরদিন লিলি কাজে এসে বাথরুমে ঘর মোছার জল নিতে গিয়ে ফিরে এসে রিমার হাতে সোনার চেনটা তুলে দিয়ে বলল,বৌদি তোমার চেন,বালতির পাশে পড়েছিল। রিমার ঝট করে মনে পড়ে গেল,কাল রাতে তো চেনটা খোলেনি। অনুতাপে বিদ্ধ হয়ে লিলির হাত ধরে বলল, ভাগ্যিস তুই পেলি। সন্দেহ বড় খারাপ জিনিষ রে। আমায় মাপ কর। সন্দেহ