Find the Best পরে Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about
SREYAN ROY
DD SIR এর বাড়ির পিছনের এই জায়গাটার পরিচয় আমাদের কাছে শুধু গ্যাস গোডাউন হিসেবে নয় , এটা আমাদের অফিসিয়াল toilet zone। এই একটা জায়গার সঙ্গে কত কথা জড়িয়ে আছে তার ঠিক নেই। যদি সব কথা বলতে হয় তবে বোধ হয় পুরো একটা বই হয়ে যাবে। তবুও কিছু মেমোরেবল ঘটনার কথা তুলে ধরছি। প্রথম দিন পড়তে গিয়ে আমরা tmc পার্টি অফিসে এর পাশে ছোট কাজটা করতে যাই কিন্তু লোকজন হকি স্টিক বাট নিয়ে তাড়া করায় অন্য জায়গা খুঁজতে হয়। তারপর আমরা যাই পুকুরপাড়ে। এখানেও কুকুরের তাড়া খেয়ে আমাদের পালাতে হোয়। তারপর লাস্ট অপশন হিসেবে আমরা গ্যাস গোডাউন এর সামনে যাই। আর এটাই হয়ে ওঠে আমাদের Hustle ground। গল্প শুরু করি আমাদের পাল মশাই কে দিয়ে। এই ছেলে টাকে আমি কত ভাবে নির্যাতন করেছি আখন ভাবলে নিজের কষ্ট হয়। আমরা প্রতিদিন toilet করা র সময় অন্য কে খোচাতাম । অরিন্দম এটা পছন্দ করত না , ফল স্বরূপ আরো বেশি করে ওকে খোচাতাম। একদিন মাফিয়া ওকে পিছন দিয়ে সবে খোঁচা মারতে যাবে হঠাৎ অরিন্দম ঘুরে গিয়ে ওকে তাড়া করে। আমি মজা দেখেছিলাম হঠাৎ দেখি আমার দিকে ছুটতে ছুটতে আসছে, আমার উপায় ছিল না , শেষ পর্যন্ত একটা ঘুষি পালবাবু কে মারতেই হলো। গুষি খেয়ে পালবাবু কিছুক্ষন এর জন্য বসে পড়েছিল । উঠে কিছুটা শান্ত হয়ে পালবাবু মাফিয়া কে ইংলিশ এ কিসব বলল , তারপর খোড়াতে খোড়াতে চলে গেলো, সেইসব কথার একটাই আমাদের মাথায় ঢুকে ছিলো "YOU ARE NOTHING FOR ME"। এর একটা ঘটনার কথা মনে পড়ছে, একবার পালবাবুর সঙ্গে আমার ঝগড়া হয় দুজনেই অধালা ইট তুলে নি। কিন্তু বাকিরা এসে আমাদের শান্ত করে আর ইট ফেলে দিতে বলে । পালবাবু তখন ই ইট ফেলে দায় এর toilet korte jay, anake debam DD sir er বাড়ির দিকে নিয়ে যায় , আমার হতে ইটটা তখন ও ছিল , দেবাম সেটা ফেলে দিতে বলে , আমিও পিছন এ ছুড়ে ফেলে দিলাম । হঠাৎ দেখি অরিন্দম চিৎকার করছে , আমি আর গেলাম না স্যার এর বাড়ি চলে এলাম , কিছুক্ষন পরে পালবাবু দেখি খোড়া তে খোড়া তে আসছে । এসেই একটা বেঞ্চ তুলে আমাকে মারতে গেলো , আমি তো হতবাক, বাকিরা কোনো মতে ঠকালো । পরে মাফিয়া আমাকে বলেছিল পালবাবু যখন গান গাইতে গাইতে ছোট কাজ করছিল তখনই কথেককে একটা পাথর এসে ওর midile স্ট্যাম্প উড়িয়ে দিয়েছে , তখন আমি বুজলাম যে ইট টা আমি ছুড়ে মেরেছিলাম সেটা দুটো পাঁচিল টপকে পুরো ঠিক জায়গাতে লেগেছে। পাল মশাই রক্ত দেখে ভয় পেত, একবার আমার কাচে হাত কেটে যায়, পাল মশাই ভয় পাচ্ছে দেখে সেই রক্তাক্ত হাত নিয়ে যন্ত্রণা উপেক্ষা করে পাল বাবু কে তারা করি। সর্দারজি ও একবার " BALLS OF STEEL" উপাধি পেছিল , সেই ঘটনাটা একবার বলা দরকার। সর্দারজি র সঙ্গে একবার লড়তে লড়তে সর্দারজি গায়ের উপর পড়ে যাই, হাঁটু টা গিয়ে লাগে পুরো বল এর উপর। কিন্তু টা সত্তও সর্দর জি উঠে দাড়িয়ে শুধু কোমর ডলতে ডলতে চলে যায়। আরো প্রচুর ঘটনা আছে , এগুলো তো শুধু তার কয়েকটার নমুনা, আগেই বলেছি সব বলতে গেলে বই লিখতে হবে। সর্দারজি র ট্রাক এর উপর মূত্র বিসর্জন করা , ভূতের গান, কুকুরের সঙ্গে লড়াই, মাফিয়ার আশীর্বাদ ,সব বলে শেষ হবে না । আজ সবাই বিভিন্ন জায়গায় রোয়েছে , কিন্তু আজও DD SIR ER BARIR SEI সন্ধ্যা সাতটার কথা মনে পড়ে।।।
#acb
মানুষ অদ্ভুত একটা জীব,, যাকে ভালো লাগে তার খারাপ দিক চোখে পরে না,, আর যাকে ঘেন্না লাগে তার ভালোটা চোখে পরে না।।। #acb
Merajul Islam
সঙ্গ দোষে লৌহ ভাসে। ছেলেটা বেশ ভালো, খুব কাজের, কেউ কিছু করতে বললে, না করে না, মনটা বেশ পরিস্কার, খুব হাসিখুশি, বাড়িতে অভাব, তবুও সে আনন্দে থাকে বাবা কষ্ট করে, তবুও ছেলেটাকে সুযোগ দেয়, ছেলেটাও চেষ্টা করে, পড়াশোনা ভালোই করে
শ্রী তমা
যে গেছে তাকে যেতে দাও গভীরে ক্ষত রেখে দাও অমাবস্যার পরে পূর্ণিমা আসে নোনা জলের ঢেউ বইতে দাও হাত দুটোকে সরিয়ে দাও জোয়ার পরে ভাঁটায় নৌকা ভাসে বাঁকা পথের শরীর থেকে পা দুটোকে নামিয়ে রেখে ঘাসের ভিড়ে চলতে দাও ফিরিয়ে নাও হাতে রাখা হাত সরিয়ে নাও যেদিকে খুশি চলে যাও আর ভয় নেই মাঝরাতে #💔
সুপ্রভাⓂ
এই সব কথা রুপাকে বলার কোনো অর্থ হয় না. বরং কোনো-কোনো দিন তরঙ্গিনী স্টোর থেকে টেলিফোন করে বলি - রুপা, তুমি কি এক্ষুনি নীল রঙের একটা শাড়ি পরে তোমাদের ছাদে উঠে কার্নিশ ধরে নিচের দিকে তাকাবে? তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছে। একটুখানি দাড়াও। আমি তোমাদের বাসার সামনের রাস্তা দিয়ে হেটে চলে যাব.আমি জানি রুপা আমার কথা বিশাস করে না, তবুও যত্ন করে শাড়ি পরে. চুল বাধে। চোখে কাজলের ছোয়া লাগিয়ে কার্নিশ ধরে দাড়ায়। সে অপেক্ষা করে. আমি কখনো যাই না.আমাকে তো আর দশটা ছেলের মত হলে চলবে না. আমাকে হতে হবে অসাধরণ।আমি সারাদিন হাটি। আমার পথ শেষ হয় না. গন্তব্যহীন যে যাত্রা তার কোনো শেষ থাকার তো কথাও নয়.”― ©ময়ূরাক্ষী, হুমায়ূন আহমেদ।
Somnath Ganguly
Merajul Islam
সময় চলে তার পথ ধরে চলে তার তালে ঘটনা পরে পরে ঘটে কত ঘটনা, কত হয় রটনা সত্য না অসত্য, চলে কত গণণা। মেয়েটার বিয়ে হল, ঘর সংসার হল, সুখে-দুখে দিন ভালোই যাচ্ছিল, কে জানে কে কবে সাথী হারা হয়?
Merajul Islam
সময় চলে তার পথ ধরে চলে তার তালে ঘটনা পরে পরে ঘটে কত ঘটনা, কত হয় রটনা সত্য না অসত্য, চলে কত গণণা। মেয়েটার বিয়ে হল, ঘর সংসার হল, সুখে-দুখে দিন ভালোই যাচ্ছিল, কে জানে কে কবে সাথী হারা হয়?
Avijit Srimani ✍️
INSULT🤔 শিবরাম চক্রবর্তী একবার গামছা পরে জল তুলছিলেন পাতকুয়ো থেকে, এমন সময় এক ভদ্র মহিলা এসে বললেন : "আপনি এত বড় বংশের ছেলে, আপনার বাবা এত বড় লোক, আপনি কি না একটা গামছা পরে এভাবে জল তুলছেন? শিবরাম বললেন "বাপ তুললেন, বংশ তুললেন তাতেও হলনা; শেষে গামছা তুলে অপমান করলেন?" 😛😛😛 # রসিকতা
SREYAN ROY
মাঝে মাঝে মানুষের মনে অদ্ভুত শখ হয়। সেই ইচ্ছার কোনো কারণ থাকে না,কোনো চিন্তাভাবনা থাকে না হঠাৎ করেই কোনো এক অজানা অচেনা আকর্ষণ এই ইচ্ছার পিছনে কাজ করে। এরকম ইচ্ছা আমার কাল হইছিলো। কাল দুপুর থেকেই অঝোরে বৃষ্টি পড়ছে,সন্ধ্যার সময় থেকে বৃষ্টি একটু ধরে এলোও দমকা বাতাস অনবরত বোয়ে চলেছিল।একটা অদ্ভুত নিস্তব্ধতা চারিদিকে ছড়িয়ে ছিল।রাতে খাওয়আর পর হঠাৎ শেখ হলো বাইরে থেকে হেঁটে আসি । বাবাকে কথাটা বলতে বাবা কিছুক্ষন হা করে আমার দিকেতাকিয়ে থাকলো। বাবা এমনি তাই ভাবতো আমার মাথায় সমস্যা আছে আর এবার থাকে নিঃসন্দেহে হয়ে গেলো, যে ছেলে দুই তিন সপ্তাহ বাড়ি থাকে বেরোয় না সে রাত 12তার সময় বাড়ি থেকে বেরোতে চাচ্ছে। যাই হোক বাবা শেষ পর্যন্ত অনুমতি দিল। যেকোনো স্বাভাবিক লোকের মনে হতে পারে বৃষ্ট র দিনে রাত 12তার সময় কি দেখার থাকতে পারে, আমি বলবো তারা জন আমাদের পাড়ায় আসে কিছুদিন থাকে। যাইহোক রাস্তায় হাটতে বেরোলাম অন্ধকার রাস্তা,বাড়ির পাশের লম্প পোস্ট টা সামান্য আলো ছড়াচ্ছে ,তার ক্ষীণআলোয় সামনের পরো বাড়িটা আরো ভযঙ্কর লাগছে। ভযঙ্কর এর ও যে সৌন্দর্য আছে টা আমি এই বাড়িটা দেখে বুঝতে পারি। কতদিন ধরে পরে আছে বাড়িটা, এই বাড়ির লোকটা ড্রাগ পাচার করতো, তারপর একদিন দেখা গেলো বাড়ির মধ্যে মরে পরে আছে। আচ্ছা কমন কষ্ট হইসিল তার, মৃত্যুর সময় নিজের আপনজন কাও তার কাছে ছিল না। এরেকটু সামনে এগিয়ে গেলাম , পরো কারখানা টা নি স্তব্ধে দাড়িয়ে রোয়েছে,, একসময় কত লোকের আনাগোনা ছিল এই কারখানয় তারপর একদিন সব নিস্তব্ধ হয়ে গেলো। কারখানার পাঁচিল ভেদ করে বটগাছ উঠেছে, এটাকে মহাকালের পথে মিশিয়ে দেবার জন্য। এরেকটু সামনে এগিয়ে গেলাম,সামনের খোলা জমিতে আগে বেহালাদের কবর দেওয়া হতো। আচ্ছা মৃত্যুর পরও কি কিছু থাকে, যদি থাকে তবে কমন লাগে কবরের মধ্যে বন্দী থাকতে। তারা যদি যন্ত্রনায় চিৎকার করে ওঠে কাই কি তাদের চিৎকার শুনতে পায়!? তারা কিছু বলতে চেলে কাও কি তাদের কথা শোনে? এই সময় দূরের ল্যাম্পপোস্ট র দিকে তাকিয়ে দেখি কেউ জানো ল্যাম্পপোস্ট র তলায় বসে আছ এ। মিথ্যে বলবো না আমারও বুক কেপে উঠলো, কিন্তু সাহস a ভর করে ছায়া মূর্তির দিকে এগিয়ে চললাম, মনে ইচ্ছা যদি প্রেত আত্মা হয় তাহলে জিজ্ঞেসা করবো তার মনে কষ্ট কি, সে কোনো আমাকে দেখা দিয়েছে । কিন্তু কাছে গিয়ে যা দেখলাম তাতে মনের সব ইচ্ছা জলাঞ্জলি দিতে হলো.....কাছে গিয়ে দেখি আমাদের পাড়ার "টিম মাতাল"। ঠিক এই সময় বাবা দুর থেকে ডাক দিল,"বাবু পড়তে বসবি না"!? আমিও বাড়ির দিকে হাটতে শুরু করলাম, আর মনে একটা কথাই বললাম"আজ রজনী তে হলো না দেখা".....