Find the Best কোনো Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about
BIDYUT BEZBARUAH
অসমীয়া সমাজ অসমীয়া ভাষাক লৈ আজিও সম্পূৰ্ণ সজাগ নহয়৷ যাৰ বাবেও অসমীয়া ভাষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি প্ৰতি মুহূৰ্ততে অবহেলিত হৈ আহিছে৷ অসমীয়া সমাজ যে বিশেষকৈ অসমীয়া ভাষাক লৈ সজাগ নহয় তলৰ উক্তি দুটাৰ পৰাই অনুমান কৰিব পাৰি- #যেতিয়া স্নাতক পঢ়ি থকা শিক্ষাৰ্থী এগৰাকীক কোনো ব্যক্তিয়ে সোধে- অনাৰ্চ কিহত তোমাৰ ? উত্তৰত যেতিয়া কয়- “অসমীয়া”ত৷ নাকটো কোঁচাই যেতিয়া প্ৰশ্নকৰ্ত্তাই কয়-বেলেগ বিষয়ত ল'ব লাগিছিল৷ অসমীয়াত অলপ 'স্কোপ' কম৷ #কোনো অসমীয়া অভিভাৱকে যেতিয়া সগৌৰৱে কয়- আমাৰ ইহঁতদুটাই (?) ভালকৈ অসমীয়াই ক'ব নাজানে ৷
Saheli
প্রেম না ভালোবাসা, বয়ফ্রেন্ড না বর। আজ না, তুমি আমার ভবিষ্যত। স্মৃতি না, তুমি আমার সাথী। আমি জানি তোমাকে কোনো দিন ও হারাবো না। কারণ তুমি কাল ও আমার ছিলে আজ ও আমার আছো। বলার কিছুই নেই, কিন্তু বলার শেষ ও নেই। আজ ও আমরা এক সাথে আছি শুধু একটা ই কারণ, তোমার সেই ভালোবাসা টা কোনো দিন কম হয় নাই। আমাকে আগলে রেখো, আমার ভুল হলে ক্ষমা করবে। আমি তোমাকে ভালোবাসি। চিরদিনের জন্য যেনো বুঝতে পারি একেওপরকা।
Penname Sayan
হতাশা আসে , যায় ! শেখায়ও অনেক কিছু।। প্রত্যেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে হতাশার শিকার হয় সে যে কোনো কারনেই হোক। কেউ এরকম পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করার শক্তি জন্ম থেকেই অর্জন করেনা , তোমার ভেতরের অজেয় মানসিকতা কে জাগ্রত করার কাজটা ই যে বড় কঠিন। হ্যাঁ , তবে কেউ পারে , কেউ পারেনা। যারা পারে তারা উদাহরন আর যারা চলে যায় তারা স্মৃতি হয়ে থেকে যায়। আমার ও একই দশা হয়েছিল। হ্যাঁ তবে ঘুরে দাড়াতে পেরেছি হয়তো আজকে। তবে উদাহরন হিসেবে নয় , হতাশা জয় করাটাই মানুষের পরিচয়। আমার প্রিয় এক বন্ধু হারিয়ে গেছে এ পৃথিবীর থেকে, তাই হতাশা কে হারিয়ে সেই বন্ধু হারানোর মধুর প্রতিশোধ আমি নিয়েছি , জীবনের জয়গান গেয়েছি । আমার বন্ধুর জন্য লেখা কিছু লাইন তার জন্য ই উৎসর্গ করলাম। "জীবনের বন্ধুর পথে হাটঁতে হাটঁতে আজ আমি ক্লান্ত , পরিশ্রান্ত। মন গুমরে কেদেঁ উঠে বলে শুরুটা তো ভালোই হয়েছিল , তবে কোথায় সেই লক্ষ্য কে জয় করার দূর্নিবার আকাঙ্খা , যা প্রতিনিয়ত আমার ক্ষনভঙ্গুর মনে কষাঘাত হানে?? নেমেছিলাম এই সমুদ্রে নিজেকে বিন্দু জলকনা থেকে জলতরঙ্গে পরিনত করতে , কিন্তু আমার শরীর বিষাক্রান্ত , আমি ক্লান্ত , আমি পরিশ্রান্ত।চেয়েছিলাম সেই ঐশ্বরিক বলে আমার অঙ্গে অঙ্গে ছড়িয়ে যাবে বসন্তের চিরলালিত্যের বাহার , উন্মাদনা , অজেয় মানসিকতা।। কিন্তু জীবনের বিংশসনে আপাদমস্তক বিষক্রিয়ায় জর্জরিত আমি। দোষটা আমারই ছিল!সহজ রাস্তা ছেড়ে বন্ধুর পথ ধরেছিলাম আমি , কিন্তু আমার অগ্রজ দের এ কেমন ত্রিকালদৃস্টি যা সহজ তরুন তনয়ের জীবনে আনে অমাবস্যার ছায়া?? তবে হাটঁতে হবে ওদেরই দেখানো পথ ধরে , তাই তো শিখে এসেছি এতদিনে। তবে ভয় পাই ! যখন দেখি আমারই সমাবস্থাপ্রাপ্ত আমার চেয়ে তরুন , সবুজ , সতেজ প্রানগুলি যারা মাথা উচুঁ করে বাচঁতে চেয়েছিল , তারা বেদনার গাঢ় রসে নিমজ্জিত হয়ে , বিদায় জানিয়েছে এ ধরিত্রী কে!! তখন বড্ড একা লাগে ! কিন্তু এই শরীর সঙ্গ দিচ্ছেনা , সে নিস্তেজ!! জীবনের এই পথে চলতে চলতে আমি পড়ে যাই বারে বারে , আমি ক্লান্ত , আমি পরিশ্রান্ত। তবুও ঘনোঘোর মেঘের মধ্যে যদি একফালি আলো ফোটে , সে আশায় হাল ছাড়িনি এখনও।হেটেঁ যাচ্ছি আমি দুরন্ত এই পৃথিবী তে , জানিনা কবে সকাল হবে , কবে আমি পাব সেই পুরাতন ছন্দ! আজ আমি ক্লান্ত , পরিশ্রান্ত ।।" সকাল হয়নি , সে হারিয়ে গেছে চিরতরে, আমি বেচেছিঁ , সে আমার মধ্যে বেচেঁ আছে।। ## তমাল স্বরনে - সায়ন
koushik Rajkhowa
ভাবিছিলো মই যদি এজাক পছোৱা বতাহ হ'ব পৰা হলে দ্বীধা হীন ভাবে কোনো বাধা নথকাকৈ মই খেলিব পাৰিলোহেতেঁন তোমাৰ চুলি তাৰিৰ সৈতে/ স্পৰ্শ কৰিলো হয় তোমাৰ সেন্দুৰীয়া মুখনত নাথাকিলহেতেঁন কোনো সমাজৰ ভয় অথবা লোকচক্ষুৰ ভয় ।
Nandan Kumar Mandal
কোনো কোনো সময় ভাবী কি করলাম এই জিবনে......কোনো কূল পাই না ভেবে.........
Anup Dey(প্রেম)
'হাওয়ার কাছে ছটফটে খুব পাতার কাছে স্থির। প্রজাপতির আয়ুর মতোই আমাদের তকদির- ফুলের কাছে সোহাগ সোহাগ, গাছের কাছে ঘৃণ্য অভিযোগের স্বল্প আকার। ছায়ায় বিস্তীর্ণ...' শমিতের চিঠির শুরুর চারটে লাইন পড়েই কেঁপে উঠলো পর্ণা। কাব্যি করতে কবে থেকে শুরু করেছিল শমিত? ছোট থেকেই তো বাংলার সাথে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক! সে প্রায় বছর তিরিশ আগের কথা। প্রথম যেদিন রংনাম্বারে তাদের আলাপ সেদিন উল্টোপারের ছেলেটা ঠিক করে কথা অবদি বলতে পারতো না। একবছর ধরে তারা শুধু ফোনে কথা বলেছে দিনরাত। বেশির ভাগ সময় তো তাকেই কথা বলতে হতো। আর ওই পারে শমিত শুধু 'হুঁ,হ্যাঁ' দিয়েই সারা। তারপর এলো সেইদিন। তাদের প্রথম দেখা.. আবার চিঠিটার দিকে মুখ নামালো পর্ণা... 'সেদিন ভীষণ কালচে আকাশ, ঝড় উঠেছে বুকে- ভিড় স্টেশনে চাঁদ উঠলো, তোমার শান্ত মুখে। প্রাচীন কোনো গাছের পাতা, শুকিয়ে যাওয়ার পরে- যেমন করে উড়ে উড়ে যায় কালবোশেখী ঝড়ে, তেমন হলো মনের দশা, তোমার দু-চোখ দেখে চিতায় উঠেই মানুষ যেমন শান্তি পেতে শেখে।' চিঠিটা হাতে নিয়ে উঠে দাঁড়ালো পর্ণা।নিচের তলা থেকে কিসের যেন আওয়াজ হচ্ছে। খোলা জানলার কাছে এসে দাঁড়িয়ে সে দেখলো কিছু লোক কাপড় আর বাঁশ নিয়ে এসে গেটের কাছে জড়ো করছে। আর দুটো লোক কোদাল আর গাঁইতি নিয়ে পাশে মাটি খুঁড়ছে। বাঁশগুলো পুঁতবে বোধহয়।জানলাটা বন্ধ করে আবার বিছানায় এসে বসলো। চিঠিটা খুলে পড়তে শুরু করলো .. 'তোমার বাবা মন বোঝেনা। মায়ের চোখের জল- ঝর্ণা হয়ে বইতো তোমার গালে অনর্গল। আমিও তখন বাউন্ডুলে, আহত, খুব জ্বর। ঠোঁটের নীচে অল্প জমি, ইবাদতের ঘর। নুন আনি আর পান্তা ফোরায়, হার মানিনি তবু- বেকার ছেলের পকেট ফাঁকা। বুকভর্তি সবুর। তুমিও ঠিক দিকভোলা এক জলফড়িংয়ের মতো- সকল ব্যাথায় পাখনা মেলে জুড়িয়ে দিলে ক্ষত।' ঝাপসা হয়ে এলো চোখের ভিতরটা। শমিতের কাছে সত্যিই তো তখন পর্ণা ছাড়া আর কেউ নেই। রোজ রোজ বাবার হাতে অত্যাচারিত হওয়া তার একটা গাঢ় অন্ধকার জীবনে শমিত যেমন অসংখ্য জোনাকির আলো নিয়ে এসেছিল, তেমন শমিতের জীবনেও তো সে নিজে চাঁদের থেকে কম কিছু ছিলোনা। একের পর এক ব্যর্থতা যখন শমিতকে গ্রাস করে নিচ্ছিল তখন একমাত্র সে নিজে ছাড়া আর কেউ শমিতকে সামলাতে পারতোনা। শক্ত করে নিজের সব ভাঙ্গনে শমিত ওর হাতটা বরাবর ধরে থাকতো। দুনিয়ার সব্বার দিকে আঙুল তুললেও পর্ণা বুকে টেনে নিলেই তো লোকটা এক লহমায় ঠান্ডা হয়ে যেত। চোখ ভিজে গেলো। ভালোবাসা জেদের কাছে বড্ড নিষ্ক্রিয়। আবার চোখ নামালো চিঠির দিকে... 'চিঠির কাছে মুহূর্ত দিই, প্রেমের কাছে ইতি- ভুল ঠিকানার এপার ওপার স্মৃতির বিস্তৃতি। দেহের কাছে দুহাত পাতি, মনের কাছে আয়না- দগদগে সব ঘা দেখা যায়, তোমায় দেখা যায়না। জেদের কাছে নতজানু হই, প্রেমের কাছে ম্লান, প্রতিশ্রুতি বয়সে বড়, সম্মানে অভিমান। কেমন করে ভাঙলে সকল, সোহাগ, আদরভূমি? দাঁড়িয়ে আজও ঠায় সেখানেই। কোথায় আছো তুমি?' একটা ছোট্ট ভুল বোঝাবুঝি থেকে কথা বলা বন্ধ হয়ে গেছিলো ওদের। শমিতকে প্রচন্ড ভালোবাসতো বলেই পর্ণা কোনদিনই সহ্য করতে পারতো না শমিতের অন্য কোনো মেয়ের সাথে কথা বলা। সেবার অফিস ট্রিপের শেষে, বিদেশ থেকে ফেরার পর যখন ফেসবুকে কিছু ছবি দেখে জানতে পারলো যে শমিত তার এক বান্ধবীর সাথে দেখা করতে গেছিলো , আর নিজেকে সামলাতে পারেনি পর্ণা। সেই যে সবকিছু ভেঙে গেলো, আর কিছুতেই ঠিক করতে দেয়নি সে শমিতকে। শমিতের হাজার চেষ্টা করার পরেও জেদ থেকে একটুও নড়েনি সে নিজে। তারপর রোহন এলো তার লাইফে। আর ফেরত আসার কথা একবার ও ভাবেনি পর্ণা। কোনোদিনও। এর মধ্যেই কাকীমা এলো একবার। ভাঙা গাল, এলোমেলো চুল, দিকভ্রান্ত চোখ। ঘরে ঢুকে জানলাটা খুলে দিয়ে চলে গেলো। কথা বললো না একটাও। বেশ বুঝতে পারলো তার আসাটা একদমই পছন্দ করেনি কাকিমা। শেষবার যখন কাকিমার সাথে দেখা হয়েছিল তখন কাকিমা তাকে নিজের মেয়ের থেকে কম কিছু ভাবত কি? মনে করার চেষ্টা করলো পর্ণা। জানলার কাছে আর একবার উঠে গেল। ওরা বাঁশগুলো বেঁধে ফেলেছে, এবার কাপড় দিয়ে ঢাকবে। শমিত যে কবে থেকে কবিতা লিখতে শুরু করেছে তার খবর কোনোদিন পায়নি পর্ণা। আসলে খবর নিতেই চায়নি সে কোনোদিন। আবার ফিরে গেল চিঠির পাতায়। চোখ মুছে পড়তে শুরু করলো... ' ভুল বুঝে তুমি হারিয়ে গ্যালে, অবিশ্বাসের অরণ্যে- ভালোবাসার ভাঙন আছে। ভেতর থেকে মরণ নেই। তারপরে আর খোঁজ রাখনি, কেমন আছো, ভালো? আমার পাড়ায় নামিয়ে আঁধার, কোথায় প্রদীপ জ্বালো? হয়তো এখন সব ভুলিয়ে শরীর শরীর সুখে- তুমি গল্প শুনে ঘুমিয়ে পড়ো মিথ্যেকথার বুকে। মন তবুও কেমন বোকা। তোমার পাড়ায় চলে। অন্ধ ভাবে লোকে আমায়। আলোর গল্প বলে। যাও উড়ে যাও, মন পাখি আজ, তাকে খবর দিও আর জ্বলি না এখন আমি। ভীষণ নিষ্ক্রিয়... যাওয়ার সময় হয়ে এলো। বিদায় কলম, গিটার.. তোমরা আমায় শান্তি দিলেও মুক্তি দেবে চিতা। এই জনমে হলোনা তো ছাই। পরের জনমে তবু.... চাইবো তাকে সব্বার থেকে। পৃথিবী বলবে 'কবুল'।' শমিতের দাদা কখন পাশে এসে দাঁড়িয়েছে খেয়াল করেনি পর্ণা। খবরটা শমিতের দাদাই দিয়েছিল তাকে কাল অফিসে গিয়ে। আর হাতে এই চিঠিটা। চোখে চোখ পড়তেই রুমালটা এগিয়ে দিলো দাদা। বললো 'চোখ'টা মোছ। তোর বর আর ছেলেকে নিয়ে আসিস কিন্তু কাল। শমিতের শেষ ইচ্ছা ছিল...' - দাদা তোমরা ওকে বোঝাও নি কেনো? - চেষ্টা করিনি ভাবছিস? তুই তো চিনতিস ওকে। ও কারোর কথা শুনতো ,তোর ছাড়া? কাউকে চিনতো তোকে ছাড়া? কেনো এমন করলি বল তো তুই? একবার কথা বলতে পারলিনা....? কেঁদে উঠলো দাদা। পর্ণার পর শমিতের খুব কাছের বলতে এই একটা লোকই ছিল। চোখ মুছতে মুছতে আস্তে আস্তে বেরিয়ে গেল ঘর থেকে। ওদিক থেকে মুখটা ঘুরিয়ে পর্ণা এবার চিঠিটার শেষের দিকটা পড়তে শুরু করলো - 'এই চিঠি তুমি পাবে যেদিন জারি হবে সমন- সেদিন তোমার ব্লকলিস্ট থেকে উঠিও আমার নাম। আর কোনোদিন হবেনা দেখা, করবোনা আর ফোন। জীবন দিয়েই শিখবো প্রিয়া, উপেক্ষাদের দাম। সেদিন তুমি কাঁদবে নাকি ছিঁড়েই দেবে আমায়! নিথর ঠোঁটে ঠেকাবে কি তোমার নরম গাল? ঠোঁটের রঙিন দাগ রেখো প্লিজ আমার মলিন জামায়, নিপুণ হাতে লুকিয়ে নিও খুন আর তরোয়াল...। মাফ করেছি তোমায় কবেই। এইটুকু স্রেফ জেনো... আজন্মকাল তোমার প্রেমে বিদ্ধ এ লোক, তোমায় ছাড়াই তোমার সাথে বৃদ্ধ হলো। তোমায় ছাড়াই তোমার সাথে বৃদ্ধ হলো.... #Read_the_full_article 'হাওয়ার কাছে ছটফটে খুব পাতার কাছে স্থির। প্রজাপতির আয়ুর মতোই আমাদের তকদির- ফুলের কাছে সোহাগ সোহাগ, গাছের কাছে ঘৃণ্য অভিযোগের স্বল্প আকার। ছায়ায় বিস্তীর্ণ...' শমিতের চিঠির শুরুর চারটে লাইন পড়েই কেঁপে উঠলো পর্ণা। কাব্যি করতে কবে থেকে শুরু করেছিল শমিত? ছোট থেকেই তো বাংলার সাথে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক! সে প্রায় বছর তিরিশ আগের কথা। প্রথম যেদিন রংনাম্বারে তাদের আলাপ সেদিন উল্টোপারের ছেলেটা ঠিক করে কথা অবদি বলতে পারতো না। একবছর ধরে তারা শুধু ফোনে কথা বলেছে দিনরাত। বেশির ভাগ সময় ত
Penname Sayan
আমরা বাঁচতে চাই। উন্নয়নের অবক্ষয়ে গনতন্ত্র বাচাঁনোর লড়াই আমরা লড়তে চাই। বিপ্লব , জাতীয়তাবাদ এগুলি আসলে কাল্পনিক তুলিতে আঁকা কোনো অদৃশ্য ক্যানভাসের চিত্রনাট্য , যেগুলি ভাবতে ভালোলাগে , আওড়াতে ভালোলাগে , কিন্তু আদতে তার বাস্তবতা সোনার পাথরবাটির স্বরুপ। এতকাল অতিক্রম হলো , কেউ কথা রেখেছে কি? আমরা কই? আমরা যে গনতান্ত্রিক রাস্ট্রে শুধুমাত্র ভোট দেওয়ার যন্ত্র। "এলোমেলো করে দে মা , লুটেপুটে খাই"! আমরা নাগরিক , নাগরিকত্বের লড়াইয়ে সামিল হতে চাই , আমরা তো শুধু বাঁচতে চাই। কাস্তে হাতুরি হাতে যাদের , তাদেরকে আদর্শ করতে চেয়ে লাল , নীল ,হলুদ , সবুজ কেউ মুখ ভেঙাচ্ছে , ঘনঘন গারগেল করছে , আর ওয়াক ওয়াক করে ফেলে দিচ্ছে। এই তো সমাজ , আদর্শ! এই দেশে নব চিন্তাধারা , বিকল্প চিন্তাধারা সব রকমের ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা , ও স্বার্থলোভী কিছু কুচো চিংড়ীর খাদ্য। আমরা লড়াই করে বাঁচতে চাই। রাস্তায় পড়ে মার খাওয়া আমার ভাইয়ের জন্য কেউ ভাবেনি , নিপীড়িত হওয়া মায়েদের , মেয়েদের , বোনেদের কথা কেউ ভাবেনি , শুধু প্রয়োজন মিটলেই লাগাও দলিতের ছাপ , আর ভাগাও বেটাবেটিদের দেশ থেকে! এ দেশের নায়ক নায়িকারা কথা বলবেন , বক্তৃতা দেবেন , বিবৃতি দেবেন , কিন্তু আমাদের কথা শোনার সময় ওঁদের নেই। এই কি তবে ভারতবর্ষীয় গনতন্ত্র! শুধুই ভোটাধিকার , শুধুই ভোটাধিকার। আমাদের আর কোনো অধিকার নেই! মুখ খুললেই দেশদ্রোহী , গনতন্ত্রে সমালোচকদের বড্ড অভাব , কথা বলার মত লোকের বড্ড অভাব। মনে রাখা দরকার এই দেশ গান্ধীসুভাষবিবেকরবির দেশ! আমরা তবুও মুখ খুলবো , প্রতিবাদ করবো! গনতন্ত্রের জয়জয়কার করবো! জেনে রেখো রাস্ট্র তোমার একার নয়! রাস্ট্রবাদ আছে তাই রাস্ট্র আছে! আমরা আছি , তাই তোমরা আছো। আমরা মাথা তুলে দাঁড়াবো , লড়াই করবো। প্রতিবাদ করবো , আবার নতুন করে বাঁচবো। আমাদের মেরুদন্ড আছে।। - সায়ন গনতন্ত্রের ভোটযন্ত্র -
রাহুলের গল্প
Please somoy takla golpo ti pora jan❤❤ ❤#Classroom ❤ আজ রবিবার office ছুটি,তাই হঠাৎ করেই ঠিক হল সব পুরনো স্কুলের বন্ধুরা মিলে দেখা করবে স্কুলের পাশে সেই পুরনো পার্কে। শরৎ-এর এই দুপুরে জানলার পাশে বসে কিছু টা nostalgic হয়ে পড়ল মেখলা, ফিরে গেল সেই class room এ। সেই (a+b)² থেকে শুরু করে sin-cos-thita, রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে কাজী নজরুল ইসলাম, English এর সেই voice change থেকে শুরু করে chemistry -র 2H+O=H2O কিংবা টিফিনের সেই ঝালমুড়ি থেকে শুরু করে ছুটির সময় ঘুগনি খাওয়া। এইসব কিছুর মাঝে আরে
রাহুলের গল্প
🖤#মেঘলা🖤 আজ সকাল থেকেই আকাশ টা মেঘলা করে আছে,বৃষ্টি হবে বোধহয়।🖤 খাটের এক পাশে একলা বসে আছি আমি মনে পড়ছে সেই পুরনো অতীত এর কথা 💔... সেই মেঘলা দিন যখন আকাশ ছিল কালো মেঘে ঢাকা, সেই বৃষ্টি ভেজা দিন যখন প্রথম দেখেছিলাম তাকে💗 । সে নতুন এসেছিল আমাদের পাড়ায়, জানলার পাশে বসে বাইরের দিকে তাকিয়ে সে আপন ভাবনা তে ছিল মত্ত, তার অন্যমনস্কতা কাটিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম তাকে "কি ভাবছ?" 🤔 সে প্রথমে তার বিরল মুখ নিয়ে তাকালেন আমার দিকে তারপর বললেন "কিছু না "। আমি বললাম "তোমার নাম কি ?" মুখের কোনে এক আলতো হাসি নিয়ে সে
Priyabrata Bhattacharjee
"ঊর্মিমালা বসু ", এমন একটি নাম, যাকে স্বরণ করা মাত্রই শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে যায়। আমাদের শৈশব কেটেছে তার অসাধারণ মিষ্টি ও জাদুকরী কণ্ঠ স্বরের আবেশে। বহু স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। শনি ও রবিবার এর সেই সব স্বপ্নময় দিনগুলোয় আমরা আমাদের শৈশব কে সমৃদ্ধ করেছি রেডিও য় কান পেতে। আজ সেই বাকদেবীর সন্মান ভূলুণ্ঠিত। " কামপন্থীদের নতুন যৌনদাসী আত্মপ্রকাশ করলেন।"— এটা কি পৃথিবীর যে কোন দেশের যে কোনো রাজনৈতিক দলের মিম হতে পারে? না, তা কখনোই হতে পারে না।আমি এটা বিশ্বাস করি না। বামের সঙ্গে মিলিয়ে কাম ,আর যৌনধর্মের সঙ্গে মিলিয়ে যৌনদাসী, কি অদ্ভুত ঘৃণ্য ভাষায় রচিত এই প্রতিবাদী সংস্কৃতি। যিনি এটা লিখেছেন তার মাও হয়তো ঊর্মি দেবী কে শ্রদ্ধা করেন। কিন্তু কুলাঙ্গার সন্তান দেশ তথা সমগ্র বাংলা কে, দেশমাতৃকাকে,সর্বোপরি নিজের মা এর মাথাও হেঁট করে দিয়েছেন।এই প্রতিবাদী সংস্কৃতি বাঙালির তথা ভারতীয়ের হতে পারে না। যে কোনো রাজনৈতিক দলে এই ধরনের কাপুরুষের থাকাটা বাঞ্ছনীয় নয়। এরা জাতীর কলঙ্ক। বাবুল সুপ্রিয় স্বয়ং এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন। বাঙ্গালী এ কোন সংস্কৃতি তে তলিয়ে যাচ্ছে? ভাষার ব্যবহার এতটাই নিন্ম রুচির , যে.. তা ... সমগ্র বাংলা ও একটা জাতিকে ধ্বংস করে দেয়..!!! সকল রাজনৈতিক দল নির্বিশেষে বলছি... অবিলম্বে এদের কে বহিষ্কার করুন । সময় থাকতে এদের কে ঘাড় ধাক্কা না দিলে , একদিন এরাই অনেক বড়ো লজ্জার কারণ হবে। এদের দিয়ে আর যাই হোক, কোনো মহৎ উদ্দেশ্য সফল হতে পারে না.... সকল বাচিক শিল্পী ও সুস্থ সংস্কৃতি মনস্ক মানুষের পক্ষ থেকে জানাই তীব্র প্রতিবাদ। @প্রিয় কথা ভালো লাগলে প্রিয় কথা.. share কোরো যথা তথা।🙏❤️💐