Find the Best বড় Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about
Swapan Dewanji
মা তোমায় আমি কথা দিলাম ,অনেক বড় হবো সাগর কেও ছাড়িয়ে গিয়ে,বিশাল প্রচার আনবো এক মূহুর্তে জনোসমুদ্র চিনে গেলো আমায় এক বিক্ষ্যাতের দিকে,মুষ্টি ছুড়ে বিক্ষ্যাত হয়ে গেলাম ওরে বাবা,একি বিক্ষ্যাত হলি,এতো আমি চাইনি তোর এই খামখেয়ালীপনায়,আমি ঘুমাতে পারিনি তোর বড় কাজের সন্মান মূল্য,যদি আশীর্বাদে পেতি হতি বিক্ষ্যাত মানুষের উপকারেই, নেই কোনো ক্ষতি। ওগো রাজা সন্তান মোর নির্বোধ,ক্ষমা করো তারে কী ভাবে যে বড়ো হতে হয় নিঃশব্দে,জানেনা বীরে, এযুগের বড়ো হওয়া মানে,প্রচারের গ্ল্যমারে বহুদরে মা বাবার আশা শেষ হয়,ভগ্ন হৃদয়ের মন্দিরে। বিক্ষ্যাত।
Tanushree Pramanick
দুর্গাপূজা পূজা পূজা দুর্গাপূজা পূজা পূজা দুর্গাপূজা সবার জন্য নয়, কাদের তরে ভাই, ধনীদের দুর্গাপূজা গরিবদের দুর্গাপূজা কত আয়োজন হয় | কোনো কালেই নাই | সবাই ছোটে মণ্ডপে বাবা মায়ের ছিন্ন বসন সেলফিতে হয় কাত, ন্যাংটা খোকাখুকু, নানানরকম পোশাক পড়ে ওদের তরে কারোর দরদ করে বাজিমাত | নেইকো এতটুকু | বড় বড় প্যান্ডেল করে অন্নহীনের কান্না শুনি ভরিয়ে দেয় আলো, দেশের চারিধারে, আনন্দে সবাই মেতে ওঠে ঢাকের আওয়াজ দিয়েই শুধু কাটায় পুজো ভালো | যায় কি ঢাকা তারে ? খাই দায় ঘুরে বেড়ায় বাঁচাও ওদের, কান্না থামাও ওদের তুমি মা, তুমিতো সকলের মা, বছর বছর সেজে ওঠো বছর বছর তুমিও আসো তুমি যে দুগ্গা মা || কেন দুখীদের দেখোনা ??? ✍️তনুশ্রী প্রামানিক দুর্গাপূজা 🙏
Suman Samanta
দুধ দোওয়ার সময় গাভির বাঁটে যে-ফেনা ওঠে, তার থেকেও কোমল ছিল মেয়েটির ভালোবাসা। সে বড় অবোধ ছিল, নিজেকে হারিয়ে ফেলায় ছিল তার বড় সুখ। কেন তার দেওয়াকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে বারবার, এই কথা ভেবে অভিমানের বাষ্পমেঘ জমেছিল তার বুকে। স্থির বিদ্যুতের মতো তপ্তকাঞ্চনাভা ছিল তার রূপ, সেই রূপকে সে ঢেকে নিল আত্মবিস্মৃতির মেখলায়। বিবাহের সামাজিক বন্ধন সে কখনও স্বীকার করেনি; পরকীয়া প্রেমই ছিল তার স্বকীয়। বরিষণমন্দ্রিত বিজুরিচমকিত লুক্কায়িত নিষিদ্ধ পন্থায় তার চির অভিসার। নূপুর পরেনি পায়ে শব্দ হবে বলে। প্রসাধন করেনি তাকে নারী বলে চেনা যাবে বলে। সেখানে গিয়েছে চলে, যে-মনোভূমিকায় সে নারীও নয়, পুরুষও নয়। সেই-ই একমাত্র কবি, কেননা পরিণতিতে সে উদাসীন। দুখিনী পৃথিবীর মেয়ে ধুলো হয়ে সে শুয়ে আছে সেই পথে, যে-পথ দিয়ে আনমনে হেঁটে যাবে তার সমর্থ প্রেমিক। সে চেয়েছে সবাই তাকে ভুলে যাক। কবিতার একতমা নারী সেই শ্রীমতী, চিরস্মরণীয়া অতিমুক্তলতার লাবণ্যময়ী মঞ্জরী---- -আজ রাধাষ্টমী-----আজ তার জন্মদিন। সন্মাত্রানন্দ.
Safiuddin Khan
চলো না ফিরে যাই আমাদের সেই ছোটবেলায়, যেখানে ছিল না নাটকের পরিচয়। ছোটবেলায় ভাবতাম কবে আমি বড় হবো, বড় হয়ে জানলাম পৃথিবীটা অনেক ছোট হয়। ছোটবেলায় খেয়েছি অনেক বড়দের বকুনি ও চড়, ভেবেছিলাম বড় হয়ে হবে নাকো এসবের সঙ্গে পরিচয়। ছোটবেলায় হয়েছিলো প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে পরিচয়, বড় হয়ে হতে হলো মানবিক দূষণের সঙ্গে পরিচয়। চলো না ফিরে যাই আমাদের সেই ছোটবেলায়, যেখানে হয়েছিলো বাজার ব্যাগের সঙ্গে স্কুলের পরিচয়। ছোটবেলায় ভেবেছিলাম পড়াশোনা তো শুধু কলেজে হয়, বড় হয়ে জানলাম কলেজে তো শুধু প্রেমই হয়। ছোটবেলায় হয়নি হিন্দু মুসলিমের সঙ্গে পরিচয়, বড় হয়ে হতে হলো ধর্মের সঙ্গে ধর্মের পরিচয়। চলো না ফিরে যাই আমাদের সেই ছোটবেলায়, যেখানে হয়েছিলো মায়ের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়।। বহুরূপী
Safiuddin Khan
চলো না ফিরে যাই আমাদের সেই ছোটবেলায়, যেখানে ছিল না নাটকের পরিচয়। ছোটবেলায় ভাবতাম কবে আমি বড় হবো, বড় হয়ে জানলাম পৃথিবীটা অনেক ছোট হয়। ছোটবেলায় খেয়েছি অনেক বড়দের বকুনি ও চড়, ভেবেছিলাম বড় হয়ে হবে নাকো এসবের সঙ্গে পরিচয়। চলো না ফিরে যাই আমাদের সেই ছোটবেলায়, যেখানে হয়েছিলো বাজার বাগের সঙ্গে সঙ্গে স্কুলের পরিচয়। ছোটবেলায় ভেবেছিলাম পড়াশোনা তো শুধু কলেজে হয়, বড় হয়ে জানলাম কলেজে তো শুধু প্রেমই হয়। ছোটবেলায় হয়েছিলো প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে পরিচয়, বড় হয়ে হতে হলো মানবিক দূষণের সঙ্গে পরিচয়। ছোটবেলায় হয়নি হিন্দু মুসলিমের সঙ্গে পরিচয়, বড় হয়ে হতে হলো ধর্মের সঙ্গে ধর্মের পরিচয়। চলো না ফিরে যাই আমাদের সেই ছোটবেলায়, যেখানে হয়েছিলো মায়ের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়।। বহুরূপী
Sraboni Banerjee
সুগত অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরী হচ্ছিল। সুমনা মনে করিয়ে দিল,আজ সন্ধ্যেবেলা ছটারমধ্যে ফিরে এসো কিন্তু। আজ মার্কটিংএ যেতেই হবে। সুগতর মনে পড়ল মা গত পরশু থেকেই বলে রেখেছে আছ সন্ধ্যেয় ছোট মাসীর বাড়ী পৌঁছে দিতে। বড় মামা দিল্লী থেকে ওখানেই এসে উঠেছে। মা দুটো দিন ওখানে থাকতে চায়। তার মায়ের শখও চাহিদা এতই কম যে এই কাজটুকু তাকে আজ করতেই হবে। সোমাকে সে কথা জানাতে সে বলল--আমি তো জানতাম,তুমি একটা বাহানা তুলবেই। আমার বেলায়ই তোমার সময় নেই। সুগত বলল,রাগ কোরনা সুমনা। তোমাকে শিওর সামনের শনিবার নিয়ে যাব। মায়ের মুখে একটু হাসি দেখলে বড় ভাল লাগে গো। সারা জীবন তো সংসারে দিয়েই গেল। এখন এইটুকু করি। সুমনা মুখ ভার করে রইল। সুগত টা টা করে বেরিয়ে গেল। যেতে যেতে ভাবল, সুমনা ব্যাপারটা ঠিক বুঝবে। মায়ের মুখের হাসি দেখার আশাটা তো অ্যাভয়েড করা যায় না! হাসি।
Anik Dutta
//কলেজ জীবন ~ এক নতুন চিত্রপট// শ্রাবণের রাত, প্লেলিস্ট এর পজ বাটন এ ক্লিক করে হঠাৎ উন্মাদনায় বিছানা ছেড়ে উঠে পড়লাম, তরতর করে সিড়ি বেয়ে সোজা উঠে পড়লাম হোস্টেল এর ছাদে; ছাদের যে কোনটায় আলো ঠিকরে পড়ছে, অবাধ আনমনাহয়ে পা ঝুলিয়ে বসে পরলাম। নবান্নের নজর এড়িয়ে তাকালাম সেই আলোর উৎস সন্ধানে আর সঙ্গেই সঙ্গেই চোখে আয়নার মত ভেসে উঠলো মনেরমণিকোঠায় ভেসে থাকা কিছু ছবি,পরিচিত মুখ ,বুঝলাম ১ বছর কাটিয়ে ফেললাম কলেজে ,ছেলেবেলা কে বিদায় দেওয়ার হাতছানি যেন চোখে জল এনে দিয়েছে,সেই যেদিন প্রথম বাড়ি ছেড়েছিলাম - সেদিন সকাল থেকেই ছিল মন খারাপ তবুও তাতে লুকিয়ে ছিল একটা কি হবে কি হবে ভাব, মা এর পায়ে হাত দিয়ে যখন প্রথম হোস্টেল এ ঢুকলাম দেখলাম যতটা ভেবেছিলাম ততটাও খারাপ না; আমার জন্য বরাদ্দ রুম এর একদিকে দেওয়াল চটা আর বেড টা যেনো হাসপাতালের বেডের মত, নাক সিটকালাম তবুও খুব একটা গায়ে মাখলাম না বড় হতে গেলে এইসব একটি আদটু মেনে নিতেই হয়,আমার সাথে সাথেই দেখলাম আরো দুজন আমার রুম এ এসেছে,কিছুটা আশ্বস্ত হলাম, বিকেল এর দিকে মা বাবা বাড়ির দিকে রওনা হলেন কেউ যেনো ভেতরে বলে উঠলো" সে এবার একাই বড় হবে" কিছুদিনের মধ্যেই সাপের খোলস থেকে বের হয়ে করে ফেললাম বেশ ভালো কিছু বন্ধু,তারপর এক বছর ধরে ওটাই আমার ঘর ,বলতে পারি দ্বিতীয় ঘর,শিখে গেলাম আমি বলে কিছু নেই পৃথিবীতে আমরা,শেখানো শুরু হলো ইঞ্জিনিয়ারিং মানে শুধু অঙ্ক কষা না বরং অনেক না মেলা অঙ্ক খুঁজে পাবার দুঃসাহস,এর মধ্যেও অনেক ভালোলাগা আর খারাপ লাগা অনুভূতি গুলো নিয়েই এগিয়ে চললাম ,সুখ দুঃখ ভাগ করে মানিয়ে গুছিয়ে চলতে শিখলাম ,একক সন্তান হওয়ায় কোনো কিছু ভাগ করার প্রয়োজনবোধ করিনি ,আজ করি। স্কুলে এ যে অবুঝ ইচ্ছা স্বাধীন হবার আজ বুঝি পরাধীন , জীবন ছিল কত সুশ্রী কত মধুর।বন্ধু বান্ধব যারা প্রতিজ্ঞা করেছিলাম কোনোদিন সঙ্গ ছাড়বো না তাদের কেউ আজ চেনা কেউ আবার খুব অচেনা। কখনো মনে করেছি আগে কি ভালই না ছিলাম আবার কখনো উপলব্ধি করেছি এইতো বেশ আছি। স্মৃতির পাতাগুলো এক এক করে বাড়তে থাকলো, ফোন বেজে উঠলো - মা ফোন করেছে ' ফ্ল্যাশব্যাক সরে চাঁদ এর আলো দেখলাম আরো তীব্রতর দেখাচ্ছে, উঠলাম।। *এরকমই আছি আমি আর আমার বড় হওয়ার পাঠশালা*
Sarmistha Mazumdar
আজ ভালবাসাকে ভালবাসি যা কোনদিন কেউ ভালবাসিনি, কেন?আজকাল ভালবাসাটা বড়চাঁচাছোলা, বড় প্রাণহীনতায় ভুগছে, হয়ে গেছে বড় যান্ত্রিক, বড় মেকী😍 nupur
Sarmistha Mazumdar
যারা বলে আমায় মুখে বড় বড় কথা, শুধু খায় আর জ্ঞান দেয়, তাদের জন্য,আরে বাবা ইতিহাস সাক্ষী, টাকা নয় জ্ঞান দিয়েই বিপ্লব আনা যায়😝 nupur