Nojoto: Largest Storytelling Platform

Best anantadasgupta Shayari, Status, Quotes, Stories

Find the Best anantadasgupta Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about kudrat ne sanam tumko kya sokh ada di hai, is baar tum hi ana, anātman is generally referred to as what, ruthna manana hai pyar ki ada lyrics, letring me badbu ana,

  • 1 Followers
  • 258 Stories
    PopularLatestVideo

Ananta Dasgupta

न मैं कभी जन्मा हूँ, न मैं कोई अंत हूँ। 
मैं अनादि, अनश्वर, अनन्त हूँ। 
न कोई सुख, न दुख, न शत्रु, न मित्र, 
न कोई अपना, न पराया
न मेरा, कोई रुप है, न कोई आकार। 
मैं निरंतर हूँ, मैं निराकार।
मुझे न ही भूख है न प्यास, मैं सबसे दूर हूँ और सबसे पास। 
जलती धूप मैं हूँ, तपती धरती मैं हूँ, 
मैं चाँद की शीतलता, बारिश की बूंद मैं हूँ।
मैं उग्र, क्रोधी, प्रलय घोर हूँ, मैं शांति, प्रेम, करुणा, अघोर हूँ।
शुद्ध-अशुद्ध, नियम-अनियम, विकार-अविकार मैं हूँ। 
जहाँ सबकुछ है वहाँ भी मैं, जहाँ कुछ नहीं वहाँ भी मैं ही हूँ।

©Ananta Dasgupta #shivaya #anantadasgupta

Ananta Dasgupta

White Sochta hu har dafa kaha sitaaro ka rukh mura hoga, 
Kisi ki khwaish ke liye koi tutkar dur hua hoga.

©Ananta Dasgupta #Night #anantadasgupta

Ananta Dasgupta

White একটি চিঠি লিখে কখনো বোতলের মধ্যে রেখে ফেলে দেব। 
তুমি তো সমুদ্র ভালোবাসো। 
দেখাই যাক, এই পাগলামি তে চিঠি তোমার কাছে পৌঁছায় কি না!

©Ananta Dasgupta #SunSet #anantadasgupta #bengaliquote #incompletelove #bengaliwriting

Ananta Dasgupta

Jiski pehchan sirf mandir ya mitti ka tukra nahi, 
Puri maanavta ho, wo hai Ram! 
Jo saksham ho fir bhi maryadit rahe, wo hai Ram! 
Jo chetna se, vivek se, gyaan se jaaga hua ho, wo hai Ram! 
Jo insan ko uske pehnawe ya uske jaat se nahi, 
Sirf uske man ko pehchaane, wo hai Ram! 
Jo har ek ko sath lekar chale, wo hai Ram! 
Jiske andar dusro ke liye galat soch na ho, wo hai Ram! 
Jiski pehchan bhagwa nahi, bhagwan ho. Wo hai Ram!

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Ramnavami

Ananta Dasgupta

Destruction of evil and creation of purity. 
Demolition of vindiction and birth of morality. 
Ripping the darkness into pieces
And pouring the seed of light. 
Turn every materialistic approach into ashes
And smear it on my forehead. 
Open your eye of fire and burn the lust. 
Howl with the spirits while dancing naked. 
Reap, burn and thwack whatever comes in front.
Keep your trident blood soaked when you're on your hunt.

©Ananta Dasgupta #Shiva #mahadev #Destroyer #Evil #purity #anantadasgupta

Ananta Dasgupta

"সেটা একটু আগে ভাবলে হয়তো ভাল হত।" এই কথাটা অয়ন ঈশার চোখে চোখ রেখে বলল। ঈশা আর কিছু বলল না। বুঝতে পেয়েছে হয়তো বলে আর লাভ হবে না। 

"যাই হোক! তুমি ভালই আছো। ভাল লাগে তোমাকে হাঁসি খুশি দেখে। আমিও নিজের মধ্যে ভাল আছি। ভাল লাগলো তুমি নিজে সময় বের করে আসলে আমার সাথে নষ্ট করার জন্য কিন্তু অনেক বেশি সময় হয়ে গেছে। তোমার নেক্সট রাউন্ড শুরু হয়ে গেছে হয়তো। সাবধানে যাও এন্ড অল দি বেস্ট।" অয়ন বলে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু ঈশা কিছু বলতে চাইছিল যেটা ও বুঝতে পারে- "কিছু বলবে?"

"এই সব ছেড়ে দাও অয়ন। নিজেকে ঠিক রাখো।" ঈশা শেষ চেষ্টা করল। 

"আমি ঠিক আছি। তুমি যাওয়ার পরে যেই ফাঁকটি রয়ে গিয়েছিল এখন ওখান থেকেই নিজের পৃথিবীটাকে নতুন করে বানাচ্ছি। এবার এগোই, যেতে হবে।" অয়ন এগিয়ে যাচ্ছে তখন ঈশা অয়নের হাতটা ধরে। হাতের ওপরে হাতটা রেখে বলল- "ফাঁক তোমার একার জীবনে নেই, সবার আছে কিন্তু..."

"কিন্তু কি? মেনে নিতে হবে? এগিয়ে যেতে হবে? তাই করছি। আমার ধরনটা আলাদা। হয়তো ক্ষতিকর কিন্তু শুধু আমার জন্য।" অয়নের হাত থেকে ঈশা নিজের হাতটা সড়িয়ে নিল। অয়নের মুখে হালকা একটা হাঁসি ভেসে ওঠে। 

"একটা কথা জানো তো ঈশা, তোমার একটা কথা আমি মানছি। ফাঁক সবার জীবনেই থাকে। তোমার জীবনেও একটা ছোট ফাঁক রয়ে গেল। তোমার পার্টনার তোমাকে ভালো রাখতে পারে, কিন্তু আমার মত যত্ন করতে পারবে না। তোমাকে নিয়ে অনেক জায়গায় ঘুরবে কিন্তু আমার মত অপেক্ষা করতে পারবে না। ভালবাসবে কিন্তু আমার মত ভালবাসতে পারবে না। এই ফাঁকা যায়গা তোমার রয়ে গেল।" 

অয়ন এই শেষ কথাটা বলে একটা নিঃশ্বাস ফেলল। কিছু চাপা পড়ে থাকা জিনিস আজ আবার বাইরে বেড়িয়েছে। এর আগে এইটা দুজনেরই ক্ষতি করুক অয়ন বলল- 

"এবার আসছি।" আর তার পরে ও একবারও দাড়ালো না। ওর পায়ের গতির সাথে ওর মনের গতি এক ভাবে এগোচ্ছে আর ফুটে উঠছে জল হয়ে। অয়ন একটু থামল যখন চোখে ঝাপসা হয়ে গেছে। জল মুছে ও একবার পিছনে ঘুরে দেখল কিন্তু কোথাও ঈশা ছিল না।

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengaliwriter #Storywriting #absence #incompletelove

Ananta Dasgupta

দিতির কথা শুনে ঈশা অবাক হয়ে অয়নের দিকে তাকাল। কিছুক্ষণের জন্য ও বিশ্বাস করতে পারেনি কি অয়ন বিয়ে করবে। 

"এর কথায় কান দিওনা। দিতি সবাইকে বলে অয়ন ওর বর, কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটা পালটে যায়।" ঈশার হাঁ হয়ে থাকা মুখটা বন্ধ করার জন্য আর্য আসল কথাটা পরিষ্কার করে বলল। ততক্ষণ অয়ন আর সংকল্প সিগারেট খেতে খেতে কথা বলছে। 

"তুই আবার ওকে নিয়ে আমাদের মাঝে নিয়ে আসলি? নিজেকে কতটা কষ্ট দিতে চাইচিস তুই?" সংকল্প অয়নের ওপর রেগে গিয়ে নিজের মাথা ঠিক রাখতে পারছে না। এর আগে অয়ন কিছু বলত, সংকল্প মাঝেই ওর কথা কেটে দেয়- "আমাকে কিছু বলিস না। তুই যা, ওর সাথে কথা বল, আবার ওকে ভোলানোর জন্য নেশা করিস আর না হয় কাজের মাঝে হাত পা অবশ করে পরে থাকিস। আমি আসবো না।" এইটা বলে সংকল্প আবার অফিসের দিকে এগিয়ে যায়। যাওয়ার সময় ও একবারও ঈশার দিকে ঘুরে তাকিয়ে দেখেনি। 

অয়নের চেহারার অবস্থা দেখে ঈশা আর কোন কথা বাড়াল না। বরং ও বাকি কলিগদের সাথে গল্প করছে। 

অয়ন একটা সিগারেট ছেড়ে আরেকটা ধরাতে যাবে তখন ঈশা আসল- "তুমি না বললে কি তুমি নেশা কমাচ্ছ। দেখে তো মনে হচ্ছে না।"

অয়ন কিছু না বলে ওর বন্ধুদের দিকে ইশারা করল এগোতে। বিল পেয়মেন্ট করার পর ও ঈশার দিকে ঘুরে বলল- "আমি বলেছি আমার মেডিকেশন চলছিল, এইটা বলিনি কি আমি কমিয়ে দিয়েছি। আর এমনিও, তোমার কি যায় আসে এই সবে?"

"অনেক কিছু।" ঈশা কথাটা একটু জোরে বলেছে কিন্তু অয়নের এই অধিকার বোধ মনে হল না।

"একটা কথা বলছি। প্রত্যেক মানুষের বেচে থাকার জন্য একটা ডিপেন্ডেন্সি লাগে। আমার ডিপেন্ডেন্সি হল এই সিগারেট। আমাকে শান্ত রাখে আর আমি কাজে মন লাগাতে পারি।" অয়ন বলে সিগারেটের শেষ ধোঁয়া আকাশের দিকে উড়িয়ে দিল। 

"তোমার ক্ষতি হবে।" ঈশা করুন মুখে বলল।

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Storywriting #absence #incompletelove #Bengali #bengaliwriter

Ananta Dasgupta

অয়নের কাছে কোন উপায় নেই আর। এত দিন পড়েও যদি কোন একটা যায়গায় ও দুর্বল রয়েছে তো ঈশা হল সেই যায়গা। 

"তোমার বিয়ের পর আমি প্রায় এক মাস নানান জিনিসের মধ্যে জড়িয়ে যাই। নেশা বেড়ে গেছিল, হঠাৎই কথাও প্যানিক এট্যাক চলে আসত। মেডিকেশনের মধ্যে ছিলাম আর একমাত্র সংকল্পই ছিল যে আমার সমস্ত বৃত্তান্ত জানত। আমার প্রতি বন্ধুত্বর জন্যই ও এই সবের কারণ তোমাকে ভাবে।" অয়ন একটু থামল যখন ঈশার মুখে একটা চাপা কষ্ট দেখতে পেয়েছে। 

"কারনটা খুবই বোকা বোকা কিন্তু এটাই সত্য। প্লিজ়, কিছু মনে কর না।" অয়ন না চেয়েও এই এত দিনের কথা বলে দিয়েছে। ঈশা বুঝতে পাড়ে অয়ন কোন পরিস্থিতি দিয়ে গেছে, হয়তো এখনও যাচ্ছে। কিন্তু ওর কাছে কিছু করার নেই। ঈশা যেই রাস্তায় এগিয়ে গেছে, ওখানে দুর দুরান্তের মধ্যেও অয়ন আসেনা। 

"পেয়ে গেছ উত্তর। হয়েছে শান্তি। চলো এবার।" অয়ন আর ঈশা এগিয়ে গেল একটা স্টলের দিকে। 

"কিরে? কতখানি সময় লাগে তোর? লিফটেও মিটিং নিচ্ছিলি?" অয়নের হাতে চা দিয়ে কার্তিক জিজ্ঞাসা করল। 

"না, না। যতক্ষণ দিতি আসবে না, ও নিচে আসেনা।" পিছন থেকে রহিম বলল। ঈশা এই সব দেখছে কিন্তু ওর নজর সংকল্পের দিকে। 
"তোরা থামবি? এমনিতেই আমার মুড ভালো নেই।" অয়ন এই কথাটা শেষ করতেই ওকে পিছন থেকে একজন জড়িয়ে ধরে। এক সেকেন্ডের জন্য ঈশাও অবাক হয়ে গেছে। 

"কি হয়েছে তোমার? তোমার কিছু হলে আমার ভালো লাগে না। তুমি একবার বলো, আমি কি করব?" অয়ন বুঝতে পারে এইটা দিতি। 

"আপাতত আমাকে ছার। এই করে গত বার আমার সাদা শার্টে চা ফেলে ছিলি।" দিতির হাত ধরে ওকে সামনে দাড় করায়।
"এই নাটক রোজ হয়। তোমার পরিচয় করিয়ে দেই। এরা আমার ডিপার্টমেন্টের লোক।" অয়ন ঈশার দিকে গেল। 

"কার্তিক, রহিম। সামনে যে বসে আছে ও হল আর্য। সংকল্পকে তুমি দেখে নিয়েছ আর এ হল দিতি।" 
অয়নের পরিচয় করাতেই, দিতি সামনে এসে বলল- "অয়নের হবু স্ত্রী।"

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengalistory #Storywriting #bengaliquote

Ananta Dasgupta

"ওনাকে একটু বসতে বল, আমি এইটা শেষ করে আসছি।" অয়ন আস্তে করে বলল। অভিষেক বিনা কোন শব্দ বের করে ওখান থেকে বেড়িয়ে যায়। মিটিং শেষ করে অয়ন বেড়ায় আর ওর চোখ পড়ে নীল কুর্তি পড়া একটি মেয়ের ওপর। কিছুক্ষণের জন্য দুজনেই একটু থতমত খেয়ে যায়, কিন্তু নিজেকে স্থির করে দুজন একে অপরের দিকে এগোয়। দেখা যে কত দিন পর হয়েছে তা অয়নের ভাল করে মনে আছে, কিন্তু আগে দেখা হলে গলা মিলতো যেখানে একটু সংকোচ বোধ আছে। কারন হল ঈশার মাথার সিদুর আর তার হাতে থাকা শাখা-পলা। 

"তুমি এখানে হঠাৎ?" অয়ন জিগ্গেস করল। 

"কেন, আসতে পারিনা?" ঈশা প্রশ্ন করল পালটে। অয়ন ভাবছে, সোজা উত্তর কখনই দেয়া শিখল না। 

"আমি সেরকম কিছু বলিনি। এখানে হঠাৎ দেখে অবাক হয়ে গেছি, তাই বললাম। যাই হোক, আশা করি সব ভাল আছে এখন তোমার লাইফে।"

"ওই চলছে।" আবার একটা সিম্পল কিন্তু জটিল উত্তর দিল ঈশা। 

"আজ এখানে শুধু আমার সাথে দেখা করতে এসছ না কি অন্য কোন কাজও আছে?" অয়নের কথা গুলো ঈশা ছাড়া ছাড়ার মত মনে করল কিন্তু কিছু বলল না। 
"আমার একটা ইন্টারভিউ ছিল এই বিল্ডিংয়ে। ফার্স্ট রাউন্ড হয়ে গেছে, কিন্ত সেকেন্ড রাউন্ড হতে দেরি আছে। ভাবলাম এর পরে আসতে পারব কি না, তাই এখন চলে আসলাম।" 

এর আগে অয়ন কিছু বলতে যাবে তখন তার এক কলিগ বেড়িয়ে এসে বলল, "সবাই নিচে আছে, তোকে ডাকছে। চল!" 

"আসছি, সংকল্প। তুই এগো।" সংকল্প ঈশা কে আপাদমস্তক দেখল যেটা ঈশা বুঝতে পেরেছে কি ছেলেটা ওকে চেনে। 

"যদি তোমার দেরি না হয় তাহলে কি নিচে আসবে একবার?" অয়ন আস্তে করে জিগ্গেস করল। ঈশা হাঁসি মুখে মেনে নিতে দুজনে লিফট নিয়ে নিচে যায়। লিফটে ভিড়ের মধ্যে ঈশা ফিসফিস করে জিগ্যেস করল, "তোমার বন্ধু আমাকে এই ভাবে দখল কেন? আমি তো তাকে চিনি না।" অয়ন হাতের ইশারা করে চুপ থাকতে বলে পড়ে বলার ইংগিত করল। লিফটের মধ্যে অয়ন চেষ্টা করছে যাতে ঈশার সাথে ওর চোখ না মেলে। তাও ও হালকা বুঝতে পারছে, মনে হয় ঈশা ওর দিকেই তাকিয়ে আছে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে আসতে ওর নজর ঈশার কাছে গেল। দেখল ও বাইরের দিকে তাকিয়ে। নিজে না জানে কত বার ভুল প্রমাণ হল অয়ন, ঈশার ক্ষেত্রে। 

"আসলে সংকল্প তোমাকে নাম হিসাবে চেনে। আই এম সরি কিন্তু ও তোমাকে ঠিক পছন্দ করে না।" অয়ন বলল। 

"কিন্তু কেন?" ঈশা হঠাৎ দাড়িয়ে জিজ্ঞাসা করল। অয়ন না খেয়াল করে একটু এগিয়ে গেছিল। পিছনে ঘুরে ও ঈশার দিকে তাকায়। উত্তর টা অয়ন দিতে চায়না। ঈশা ওর মুখ দেখে বুঝতে পেয়েছে কিন্তু নিজের চোখ অয়ন থেকে সরায়নি। অয়ন চোখ ফেরাতে ঈশা বলে উঠল- "অয়ন! বলো আমাকে।"

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Storywriting #emptiness

Ananta Dasgupta

"স্যার, একজন আপনার সাথে দেখা করতে এসেছে।" অয়নের টিমের এক এজেন্ট মিটিং রুমের দরজা খুলে খবর দিল। অয়ন কোন গম্ভীর বিষয় আলচনা করছিল যেখানে হঠাৎ করে এই বাধা পড়ে যাওয়া ওর ভাল লাগেনি। 

"অভিষেক, ওনাকে ওয়েট করতে বল। আমি একটা মিটিং এ আছি।" নিজের অসন্তুষ্টি লুকিয়ে অয়ন জবাব দিল। অভিষেকের চলে যেতে সে নিজের কথা শুরু করে। 

"এই মাসে আমরা যা করেছি, সেটাতে আমরা কোন গ্রোথ দেখাতে পারবনা। আমরা গত মাসের মতই কাজ করেছি। জাস্ট মাঝামাঝি! খুব খারাপ না আবার খুব ভালো না।" অয়ন এইটা বলে নিজের টিমের শিট খোলার জন্য ল্যাপটপ ওপেন করে আর প্রোজেক্টেরে দেখায়।"

ওদিকে অভিষেক আবার মিটিং রুমের দিকে ছুটে যায়। ওর বন্ধুরা ওকে বারন করে কিন্তু অভিষেক দু তরফা ফেসে গেছে। সবাই ভাবছে আজ অভিষেক শেষ কেননা অয়ন স্যারের এমনিও সকাল থেকে মুড ভাল না। 

অনেক ভাবনা চিন্তা করে অভিষেক দরজা খোলে, আর সামনেই অয়ন দাড়িয়ে। অয়নের হাতে একটা মার্কার পেন যেটা নিয়ে ও কিছু লিখতে যাচ্ছিল আর তখন আবার বাধা। কিন্তু এর আগে অভিষেক কিছু বলুক, অয়ন বলে উঠলো, "তুমি বাংলা কথা বুঝতে পার না? আই সেড নোট নাও। যে কেউও থাকুক তাকে ওয়েট করতে হবে। তুমি তাকে পাঁচটা মিনিটের জন্য অপেক্ষা করতে বলতে পারছ না?"

"কিন্তু স্যার..." অভিষেক বলতে যায় তখন অয়ন তার কথা কেটে বলে, "অভিষেক, প্লিজ যাও।" এইটা বলে অয়ন বোর্ডের দিকে ঘুরে যায়। 

"স্যার, উনি নিজের নাম ঈশা বলছেন।" নামটা শুনে অয়নের হাত থেকে পেন নিচে পড়ে গেল। কয়েক সেকেন্ডের জন্য ও নিজের জায়গা তেই জড় হয়ে যায়। হয়তো চোখের এক কোণে জল মোছার জন্য অয়ন নিচে ঝুঁকে পেন টা তুলল আর হাতটা চোখে বুলিয়ে নিল।

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #story #Part1 #bengalistory #LoveStory
loader
Home
Explore
Events
Notification
Profile