Find the Best anantadasgupta Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos aboutthe passionate shepherd to his love poem analysis, the garden of love poem analysis, love turned to hatred poem analysis, love shayari mujhe kabhi tadpana nahi na karna sms, love poem by pablo neruda analysis,
Ananta Dasgupta
Ek main hu jo fikrmand hu, Ek main hu jo sahi nahi hai. Ek main hu jo ghut raha hai, Ek main hu jo galat nahi hai. Ek main hu jo qadardan hu, Ek main hu jo do-rahe par hai. Ek main hu bandha hua kariyon se, Ek main hu jo azaad hai usulo se. Ek main hu jo beparwah hu, Ek main hu jo takleef me hai. Ek main hu jisme kuch imaan hai, Ek main hu jo kisi ke liye beimaan hai. ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #self_respect #war
#anantadasgupta #self_respect #War
read moreAnanta Dasgupta
Wo komal hai itna jitna kisi maa ki chuan, Wo saaf hai itna jaise koi darpan, Wo shanti hai aisi jaise kisi pyase ko pani, Wo ehsaas hai aisa jaise koi chiz ruhani, Usse sundar kuch nahi, usse saccha kuch nahi, Uske liye mera sab kuch, uske bina kuch nahi. ©Ananta Dasgupta #mahadev #MondayMotivation #anantadasgupta
#mahadev #MondayMotivation #anantadasgupta
read moreAnanta Dasgupta
কিছুটা এগিয়ে যাওয়ার পরে জ্যোতি রাস্তা তে আর দেখা গেল না। অভ্র ভালো করে দেখল আর তার পর আবার দোকানে এলো। --"দাদা, আরেকটা দাও।" --"এতো কেন স্যার?" দোকানদার জিজ্ঞাসা করল। --"তুমি নিজের দোকানের কথা ভাব দাদা, আমার শরীরের কথা না।" অভ্র হাঁসতে হাঁসতে বলল আর সিগারেট নিয়ে এগিয়ে গেল। মোবাইল থেকে আবার গল্পটা পড়া শুরু করল। গল্পটা হাতে লেখা আর সেটা গল্প বললেও চলবে না। একটি চিঠি। অভ্র আবার পড়া শুরু করল- "আমি সেরকম পরিস্থিতি তে নেই যেখানে তোমার কথা শুনতে পাব। আমার কিছু দায়িত্ব আছে যেটা আমাকে তোমার কাছে যেতে আটকে দিচ্ছে। তুমি আমাকে স্বার্থপর ভাবতেই পারো কিন্তু আমার সাথে কি ঘটছে, একমাত্র আমি জানি। আমি কোন পরিস্থিতি দিয়ে চলে চলেছি সেটা আমি তোমাকে কখনই বলে বোঝাতে পারব না। আমি জানি আমি অনেক ভুল ডিসিশন নিয়েছি এর আগে, হয়তো এই কাজটা আমার নিজের ব্যক্তিগত জীবনে একটা সীমারেখা টেনে দেবে কিন্তু সবার ভালোর জন্য আমাকে এইটা করতে হবে। তোমার জন্য আমার খারাপ লাগে কেননা আজকের সময় দাড়িয়ে আপাতত তুমিই একমাত্র বন্ধু যে আমাকে কোনদিন জজ করেনি, কোন প্রশ্ন তোলেনি। আমি জানি এই লেখাটা পড়ার সময় তোমার মনের মধ্যে অনেক প্রশ্ন, অনেক রাগ, হয়তো ঘৃণা ও আসতে পারে কিন্তু যদি তুমি বুঝতে পার তাহলে একটা অনুরোধ করছি- নিজের জীবনে এগো কেননা য়ু ডিসর্ভ বেটার, এরকম জেদি আর ছন্নছাড়া লাইফস্টাইল ধরে থেক না। আর হ্যাঁ, আমাকে কথা দিয়েছিলে, স্মোকিং না করার, সেটা যেন না হয়। ভালো থেকো--- অন্বেষা।" সিগারেটের শেষ ছাই ফেলে আগুন নিভিয়ে অভ্র বসে উঠল আর এসে উঠল নিজের একান্ত জায়গায়। রাস্তা পার করে একটা ছোট্ট চায়ের দোকান। --"আবার আজ দেরি?" --"হ্যাঁ, ওই আর কি। দাও আমার জিনিস পত্র দাও।" অভ্র এইটা বলতে লোকটা একটা ছোট ভাঁড়ে চা আর ওর স্পেশাল সিগারেট ধরিয়ে দেয়। --"একটা কথা বলার ছিল দাদা।" --"হ্যাঁ বল না।" চায় চুমুক দিতে দিতে অভ্র জিজ্ঞাসা করল। --"ওই ম্যাডাম মাঝে মাঝে আসতেন এখানে আর তার পর চলে যেতেন চা খেয়ে...." --"ভালো কথা তো। আপনার এক নতুন ক্রেতা জুড়ল।" অভ্র মাঝখানে বলে ঘুরে চা খাওয়া শুরু করল। --"একা একা খাচ্ছেন মিস্টার রয়।" হঠাৎ একটা চেনা পরিচিত আওয়াজ শুনে অভ্র চমকে উঠল। আওয়াজ শুনে পিছনে ঘুরল আর চোখ পড়ল সেই মানুষের ওপর যে অভ্রের জীবনের অঙ্গীকার। অভ্র চায়ের ভাঁড় ফেলে তার দিকে এগিয়ে গেল। --"কেমন আছো?" অন্বেষা সামনে এসে জিজ্ঞাসা করল। ©Ananta Dasgupta #bengalistory #anantadasgupta #part2
#bengalistory #anantadasgupta #part2
read moreAnanta Dasgupta
--"এ ভাই, হয়েছে তোর কাজ আজকের? ঘড়ি তে দেখেছিস কটা বাজে?" অভ্রের হেডসেটে একটা তীব্র কন্ঠে আওয়াজ আসল। --"হ্যাঁ রে, আর কিছুক্ষণ। আমি আসছি।" অভ্র উত্তর দিল। "তোর এই কিছুক্ষণ শেষ হতে হতে অফিস ফাঁকা হয়ে গেছে, রাস্তা খালি হতে চলেছে আর দোকান গুলো এবার বন্ধ হচ্ছে। একটু বলবি বাবা, তোর এই "কিছুক্ষণের" মেয়াদ কত?" --"কিছুক্ষণ"। ১ ঘন্টা ধরে অপেক্ষা করতে করতে জ্যোতির ধৈর্য দেয়ালে ঠেকা খেয়েছে। --"তোকে আমি অফিসে ঢুকে কেলিয়ে আসব বলে দিচ্ছি ছাগল কোথা কার।" অভ্রের উত্তর শুনে জ্যোতি চটে গেছে। ওইদিকে অভ্র নিজের কাজ গুটিয়ে অফিস থেকে বেড়াল আর মোবাইলে একটা গল্প পড়া শুরু করল। মোবাইল দেখতে দেখতে অভ্র লক্ষ্য করেনি কি ও রাস্তার মাঝামাঝি এসে দাড়িয়ে পড়েছে। একটা বাইক সামনে এসে ব্রেক না কসলে অভ্র বাজে ভাবে ধাক্কা খেত। --"ও দাদা! ব্রেক চাপলেন কেন? ঠুকে দিতে হত।" জ্যোতি চেঁচিয়ে বলল কিন্তু লোকটা ততক্ষণে বেড়িয়ে গেছে। কাচুমাচু মুখ করে অভ্র সামনে দাড়াল। --"তুই কোন দিন এই মোবাইল দেখার চক্করে নরক দেখে ফেলবি, আমি বলে দিলাম। কি দেখিস মোবাইলে এত, হ্যাঁ? দেখা তো দেখি।" অভ্র চট করে মোবাইল পকেটে রেখে দিল। জ্যোতি কটমট করে ওর দিকে তাকাল। --"আচ্ছা এই নে।" অভ্র মোবাইল বের করে ওকে দিল। --"গুড বয়।" জ্যোতি মোবাইল নিল। অভ্রের মোবাইলে কোন লক প্যাটর্ন নেই। অনেকে বলে যার মোবাইলে লক নেই সে আজকের সময় সবচেয়ে পরিষ্কার লোক। --"এটা তুই কত হাজার বার পড়ে নিয়েছিস বল তো?" জ্যোতি মোবাইল ফেরত দিয়ে জিজ্ঞাসা করল। --"গুনে গুনে কেউ আবার পড়ে নাকি!" নিজের চা আর সিগারেট নিয়ে বসল অভ্র। জ্যোতি আর কোনো কথা বাড়াল না। সিগারেটের ধোঁয়া হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে অভ্র ঠান্ডা হাওয়া টা অনুভব করছে। --"দ্যা ফেমস অভ্র বয়। সবার ঝামেলা সর্ট আউট করে নিজের জিনিস গুলো ধোঁয়ায় উড়িয়ে দিচ্ছে।" অভ্র কথাটা শুনে হেঁসে উঠল। --"৭ মাস তো হয় গেল ভাই। এখনও তুই সেখানেই আছিস?" জ্যোতির কোনো কথার উত্তর দিল না অভ্র। একটা শেষ করে আরেকটা ধরাল। ঘড়ি তে সময় দেখে জ্যোতি বলল ওকে বেড়াতে হবে। --"শোন, টাকা দিতে হবে না। আমি দিয়ে দিয়েছি। আর একটু তাতারি বাড়ি যা।" অভ্র মাথা নেড়ে নিজের বন্ধু কে বিদায় দিল। ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengalistory #Part1
#anantadasgupta #bengalistory #Part1
read moreAnanta Dasgupta
भरम मिटाकर, हाथ पकड़कर, खींच कर दलदल से, जो बाहर लाता है। उसका नाम भर सुकून है जो हर हालत में साहस दिलाता है। मेरा ईमान, मेरा धरम, मेरी पूजा, मेरा करम, उसके सहारे आता है। मेरा सब सही उसका मेरी हर गलती मेरी, मेरी हर साँस कर्ज़ उसपे, उसका एहसास ज़िंदगी मेरी। ©Ananta Dasgupta #shivaay #anantadasgupta hindi poetry deep poetry in urdu
#shivaay #anantadasgupta hindi poetry deep poetry in urdu
read moreAnanta Dasgupta
जहाँ ढलती साँसों का पता न चले, जहाँ पथराई आँखों से बरसात बहे, जहाँ शोर भी खामोशियों में बदले, जहाँ परछाई भी दुश्मन लगे, ज़िंदगी को आसान मान लेना ऐ दिल है मुश्किल.... ऐ दिल है मुश्किल। एक काश में घिरी हुई ख्वाहिशें, एक काश में बिखरा पड़ा आसमान, एक काश में रुंधी हुई चंद साँसे, एक काश कहाँ होता है इतना आसान, जब हर बेख्याली में एक ही चेहरा उभरे कश्मकश का ज़हर पीते रहना ऐ दिल है मुश्किल.... ऐ दिल है मुश्किल। एक नाम को याद करके कोई भूल गया सबकुछ, एक नाम का सहारा लेकर कोई लिखता रहा, एक नाम ही तो है जो बचा है अब साथ में, एक नाम के आसरा लेकर कोई थोड़ा थोड़ा जीता रहा, जब एक नाम ज़िद और ज़िन्दगी दोनों बन जाए उस नाम को भूल जाना ऐ दिल है मुश्किल.... ऐ दिल है मुश्किल ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta
Ananta Dasgupta
Do waqt uske samne matha tekta hu, Baki apni zindagi ko uske sahare chor deta hu. Jo khush raha to hasi me usko pa liya, Jo akela hua to usko yaad kar leta hu. Koi guzarti hawa ho ya suraj ki dhoop In ehsaso me usko pehchanne ki koshish karta hu. Main pujta hu usko har aati jati saans me, Main sochta hu usko apni bechaini, apne ardaas me. Na bel patr, na ful, na chandan, na doodh hai mere paas. Main chadhawa chadhata hu usko apne aasu, apni aas me. Mere har karam ka gawah wohi hai, Main kisi bhi haal me rahu, har haal uspe chor deta hu. ©Ananta Dasgupta #shivaay #omnamahshivaya #anantadasgupta
#shivaay #omnamahshivaya #anantadasgupta
read moreAnanta Dasgupta
🔱 बेमानी है अगर मैं कहूँ सब कर सकता हूँ मैं, सिर्फ बेजान पत्थर हूँ, ठोकरें खा सकता हूँ मैं। झूठ का नकाब है, सच कहीं अंदर दबा हुआ है। सवालों की भीड़ इतनी है कि जवाब कहीं ठहरा हुआ है। एक तुम्हारी तरफ का रास्ता साफ दिखता है और कहीं कुछ भी नहीं दिखता। कुरेदा गया है इतनी जगह से कि समझ नहीं आता कौन सा घाव है रिसता। इतना करम कर दो कि मैं डूब जाऊँ या तर जाऊँ। या तो एक नई ज़िंदगी दिखे या वापस पत्थर बन जाऊँ। ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #shivquotes
Ananta Dasgupta
রাতে কথা বলার সময় বুঝতে পারল আয়না কোনো কারণে অভিমান করেছে। কারণটা জানতে পেরে বেদান্ত বুঝতে পারল না যদি আয়না বেদান্ত কে পছন্দ না করে তাহলে এই ঈর্ষা কেন! তখন জিজ্ঞাসা করল জোর করে এইটা জানার জন্য যে আয়না তাকে ভালোবাসে কি না। কিন্তু নিজের জেদের ওপর দাঁড়িয়ে আয়না কিছু বলল না। বেদান্ত সারা রাত আয়নার কাছে সেই একটাই প্রশ্ন করে গেল কিন্তু কোনো উত্তর আসল না। অন্য কোনো মেয়ে থাকলে হয়তো এতক্ষণে বেদান্তের ওপর একটু রুঢ় হয়ে যেত কিন্তু আর যা হলেও, আয়না বেদান্ত কে কখনো জোর গলায় কিছু বলেনি। শেষে যখন বেদান্তের জেদের সামনে পারছে না তখন গিয়ে একটাই কথা বলল- --"তুমি আমার জীবনে আমার সমস্যা বাড়িয়ে দিতে এসেছ? তুমি আমাকে একটুও শান্তি দেবে না, বল?" তারপর আয়না ঝড়ঝড় করে কেঁদে ফেলে। বেদান্ত এদিকে ওর কাছে যাওয়ার জন্য ছটফট করছে কিন্তু মাঝরাতে হাত পা বাঁধা। বেদান্তের কাছে কোনো উত্তর নেই। কথাটা ওকে তীরের মতো বিদ্ধ করে কিন্তু কিছু বলল না। --"ঠিক আছে। কেঁদো না। আমি কথা দিচ্ছি আমি আর তোমার সামনে আসব না।" তারপর দু'দিন বেদান্ত আর আয়না কোনো কথা হয়না। আয়না ওকে দেখতে চাইত কিন্তু জানতে পারল বেদান্তের হঠাৎ শরীর খারাপ করেছে যার কারণে সে অফিসে আসেনি। আয়না অফিসে ঢুকতে গিয়ে দুর থেকে লক্ষ করে বেদান্ত কে। দ্রুত পায়ে হেঁটে পৌঁছে যায় ওর সামনে। দেখে মনে হচ্ছে বেদান্ত দুর্বল হয়ে গেছে, ইচ্ছা হলো একবার ওকে বুকে জড়িয়ে ধরতে কিন্তু দুজনেই একে অপরের দিকে তাকিয়ে হাসল আর নিজের অফিসে ঢুকে পড়ল। দুপুরে বেদান্ত কে আয়না জানিয়ে দিল গার্ডেনে থাকতে। যা হোক করে কাজ শেষ করে আয়না দৌড়ে গেল নীচে যেখানে বেদান্ত বসে। বেদান্তের পাশে এসে বসল আয়না আর কিছূক্ষন পরে গলা জড়িয়ে ধরল। বেদান্ত এইটা আশা করেনি। ওর হৃদস্পন্দন করছে দ্রুত গতিতে। আয়নার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আসতে করে কানের কাছে গিয়ে বলল --"আমি আছি তো এখানেই।" আয়না মুখটা বুকের ভিতরে গুজে দিয়ে ওর শার্ট আঁকরে ধরল। বেদান্তের মনে হল আয়না হয়তো কাঁদছে। --"এখন কেনো কাঁদছ? মাথাটা তোলো।" --"আর ৫ মিনিট।" বলে আয়না প্রায় অনেকক্ষণ জড়িয়ে ধরে রইল। মাঝের মধ্যে একবার করে একবার করে বেদান্তের চোখে দেখছে আর আবার বুকের ভিতরে মাথা রেখে দিচ্ছে। বেদান্ত সারাক্ষণ আয়নার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে ঠোঁটটা আয়নার কপালে ঠেকাল। --"এখন তো ভালো আছো। আমি আর জালাচ্ছি না। বার বার প্রশ্ন করে বিরক্ত করছি না।" আয়না সোজা হয়ে বসতে বেদান্ত বলল। --"তোমার অভ্যাস হয়ে গেছে। জানিনা কেনো?" আয়না এইটুকু বলে দাড়িয়ে পড়ল যাওয়ার জন্য কিন্তু বেদান্ত সামনে টেনে ধরল। হাতটা আয়নার কোমরে পেঁচিয়ে সক্ত করে ধরে রাখল। আয়না বেদান্তের খুব কাছে এসে গেছে আর নিজেকে সামলানোর অনেক চেষ্টা করছে। --"কেনো আয়না? আমার জন্য ভাবছ, চিন্তা করছ, ঈর্ষা করছ, বুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছ কিন্তু স্বীকার করতে পারছ না? কেনো পালাচ্ছ নিজের থেকে?" আয়নার যত বার মুখ নীচু করছে তত বার বেদান্ত কোমরে আরও চাপ দিচ্ছে। আয়না নিজেকে আর সামলাতে পারছে না কিন্তু ওর মুখ থেকে কোনো জবাব বের হয়নি। বেদান্ত কোনো উত্তর না পেয়ে নিজের নাগাল থেকে আয়না কে ছেড়ে দিল --"উত্তর দেবে না। দিও না। আজকের পর থেকে এই বেদান্তের চেহারা তুমি দেখতে পাবে না। যাও, বাড়ি যাও।" --"কেনো করছ তুমি এরকম বেদান্ত?" বেদান্ত কোনো উত্তর দিল না। ব্যাগ উঠিয়ে যখন এক পা পিছিয়ে গেল ঠিক তখন আয়না বেদান্তের কলার ধরে তাকে কাছে টানে। "হ্যাঁ, ভালোবাসি। প্রচন্ড ভালোবাসি। আমি নিজের জিনিস কারো সাথে ভাগ করব না, তাই ঈর্ষা করি।" এইটা বলে আয়না বেদান্ত কে আবৃত করে ধরে নিজের ঠোঁট মিশিয়ে দেয় বেদান্তের সাথে। প্রায় কিছুক্ষণ পরে চুম্বন ভেঙ্গে আয়না বুকের ভিতরে মাথা রাখে। --"আয়না, অনেক রাত হচ্ছে। বাড়ি যাবে না?" --"হুমম! যাব। আর ৫ মিনিট।" ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengalistory
Ananta Dasgupta
আয়না প্রত্যেক দিনের মত তৈরি হয়েছে অফিসের জন্য কিন্তু তার মন লেগে আছে মোবাইলের দিকে। কারোর অপেক্ষায় বোধহয়। কিন্তু সমস্যা এইটা কি নিজের ব্যাকুলতা কাউকে বলতে পারবে না সে। সমস্যার একটা খুব সুন্দর নাম রেখেছিল হিমানী- "আমার অসহ্য" ছেলেটার সাথে তার পরিচয় হয় কয়েক মাস আগে। হিমানী যে ফ্লোরে কাজ করে তার দুটো ফ্লোর পরেই ছেলেটার অফিস। প্রায় লিফটে দেখা হতো। দেখা পরিনত হয় কথা বার্তায় আর তারপর বন্ধুত্ব। অদ্ভুত এক বন্ধু। আয়নার জীবনে এসে সবকিছু যেন হঠাৎ করে পালটে দিল। আয়না আর ও প্রায় অনেকটা একে অপরের ব্যপারে জেনে গেছিল। ছেলেটা ওকে যত জালাত তত মনে হয় হিমানীর সারা জীবনে কেউ করেনি। কিন্তু ছেলেটার কোনো কথা ফেলত না সে। একদিকে তো দিব্যি সব ভালো চলছে ওর সাথে কিন্তু আরেক দিকে একটা ভয়। যে আয়নার জীবনে আসে সে তাকে ঠিক সেই সময় ছেড়ে চলে যায় যখন আয়নার সেই মানুষটাকে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। এই কথাটা ছেলেটি জানত কিন্তু আয়নার মধ্যে থেকে সে এই এত বছরের চাপা ভয় কি ভাবে বের করবে বুঝতে পারত না। এইদিকে আয়না ও হুটহাট করে ছেলেটার ওপরে রেগে গিয়ে অনেক ভুলভাল কথা শুনিয়ে দিত কিন্তু অদ্ভুত ভাবে ছেলেটা অভিমান করলেও আয়নার হাত ছাড়েনি। কিছু মাস পর ছেলেটা বুঝতে পারে সে আয়না কে পছন্দ করে। ঠিক ততটাই যতটা একটা মানুষের মনের মধ্যে জায়গা থাকা দরকার। প্রথমে ছেলেটা মানতে চায়নি কেননা এত কম সময়ের মধ্যে এত একটা গভীর অনুভূতি হওয়া খুব অযুক্তিকর একটা কথা। কিন্তু এই অযুক্তিকর ব্যপারটা ছেলেটার সাথে ঘটে। আয়না এইটা জানত না কিন্তু সে যেই জিনিস গুলি অনুভব করত সেটা কখনও করেনি। আয়না প্রায় ছেলেটার হাত ধরে অফিসের গার্ডেন এরিয়া তে ঘুরত। যেহেতু রাতের সময় সেখানে কেউ যায়না তো ওরা ওখানেই অনেকক্ষণ আড্ডা দিত। ছেলেটার হাত রাখতেই আয়না একটু অন্য রকম অনুভব করত। একদিন কথা বলতে বলতে প্রায় কাঁধে মাথা ঠেকিয়ে দেয়, আলাদা একটা শান্তি। তা ছাড়া ছেলেটার সাথে কথা বলার একটা অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়। একদিন ছেলেটা এই কথাটা আয়না কে জানায় তখন আয়না কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলে --"বুঝলাম বেদান্ত কিন্তু তুমি সবটাই জানো এইজন্য এই সব ভেব না।" বেদান্ত তারপর আর কখনও কথাটা তোলেনি কিন্তু ওর মনে হতো হয়তো আয়না ইচ্ছা করে কিছু চেপে রেখেছে যেটা বাইরে আসা খুব দরকার না হলে আয়না মধ্যে গুমরে থাকবে। একদিন হঠাৎ আয়না দেখে বেদান্ত তার সামনে থেকে অন্য এক মেয়ের সাথে বেড়িয়ে গেল। জিনিসটা বেদান্ত ইচ্ছাকৃত করেনি কিন্তু আয়নার খারাপ লেগেছে। ©Ananta Dasgupta #bengalistory #FiveMinutes #anantadasgupta
#bengalistory #FiveMinutes #anantadasgupta
read more