Find the Best Storywriting Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about kisi ki love story bataiye, wo ladki nahi zindagi hai meri school love story, love story नहीं, jayantabhai ki love story, naino ki jo baat naina jaane hai school love story,
Ananta Dasgupta
"সেটা একটু আগে ভাবলে হয়তো ভাল হত।" এই কথাটা অয়ন ঈশার চোখে চোখ রেখে বলল। ঈশা আর কিছু বলল না। বুঝতে পেয়েছে হয়তো বলে আর লাভ হবে না। "যাই হোক! তুমি ভালই আছো। ভাল লাগে তোমাকে হাঁসি খুশি দেখে। আমিও নিজের মধ্যে ভাল আছি। ভাল লাগলো তুমি নিজে সময় বের করে আসলে আমার সাথে নষ্ট করার জন্য কিন্তু অনেক বেশি সময় হয়ে গেছে। তোমার নেক্সট রাউন্ড শুরু হয়ে গেছে হয়তো। সাবধানে যাও এন্ড অল দি বেস্ট।" অয়ন বলে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু ঈশা কিছু বলতে চাইছিল যেটা ও বুঝতে পারে- "কিছু বলবে?" "এই সব ছেড়ে দাও অয়ন। নিজেকে ঠিক রাখো।" ঈশা শেষ চেষ্টা করল। "আমি ঠিক আছি। তুমি যাওয়ার পরে যেই ফাঁকটি রয়ে গিয়েছিল এখন ওখান থেকেই নিজের পৃথিবীটাকে নতুন করে বানাচ্ছি। এবার এগোই, যেতে হবে।" অয়ন এগিয়ে যাচ্ছে তখন ঈশা অয়নের হাতটা ধরে। হাতের ওপরে হাতটা রেখে বলল- "ফাঁক তোমার একার জীবনে নেই, সবার আছে কিন্তু..." "কিন্তু কি? মেনে নিতে হবে? এগিয়ে যেতে হবে? তাই করছি। আমার ধরনটা আলাদা। হয়তো ক্ষতিকর কিন্তু শুধু আমার জন্য।" অয়নের হাত থেকে ঈশা নিজের হাতটা সড়িয়ে নিল। অয়নের মুখে হালকা একটা হাঁসি ভেসে ওঠে। "একটা কথা জানো তো ঈশা, তোমার একটা কথা আমি মানছি। ফাঁক সবার জীবনেই থাকে। তোমার জীবনেও একটা ছোট ফাঁক রয়ে গেল। তোমার পার্টনার তোমাকে ভালো রাখতে পারে, কিন্তু আমার মত যত্ন করতে পারবে না। তোমাকে নিয়ে অনেক জায়গায় ঘুরবে কিন্তু আমার মত অপেক্ষা করতে পারবে না। ভালবাসবে কিন্তু আমার মত ভালবাসতে পারবে না। এই ফাঁকা যায়গা তোমার রয়ে গেল।" অয়ন এই শেষ কথাটা বলে একটা নিঃশ্বাস ফেলল। কিছু চাপা পড়ে থাকা জিনিস আজ আবার বাইরে বেড়িয়েছে। এর আগে এইটা দুজনেরই ক্ষতি করুক অয়ন বলল- "এবার আসছি।" আর তার পরে ও একবারও দাড়ালো না। ওর পায়ের গতির সাথে ওর মনের গতি এক ভাবে এগোচ্ছে আর ফুটে উঠছে জল হয়ে। অয়ন একটু থামল যখন চোখে ঝাপসা হয়ে গেছে। জল মুছে ও একবার পিছনে ঘুরে দেখল কিন্তু কোথাও ঈশা ছিল না। ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengaliwriter #Storywriting #absence #incompletelove
Ananta Dasgupta
দিতির কথা শুনে ঈশা অবাক হয়ে অয়নের দিকে তাকাল। কিছুক্ষণের জন্য ও বিশ্বাস করতে পারেনি কি অয়ন বিয়ে করবে। "এর কথায় কান দিওনা। দিতি সবাইকে বলে অয়ন ওর বর, কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটা পালটে যায়।" ঈশার হাঁ হয়ে থাকা মুখটা বন্ধ করার জন্য আর্য আসল কথাটা পরিষ্কার করে বলল। ততক্ষণ অয়ন আর সংকল্প সিগারেট খেতে খেতে কথা বলছে। "তুই আবার ওকে নিয়ে আমাদের মাঝে নিয়ে আসলি? নিজেকে কতটা কষ্ট দিতে চাইচিস তুই?" সংকল্প অয়নের ওপর রেগে গিয়ে নিজের মাথা ঠিক রাখতে পারছে না। এর আগে অয়ন কিছু বলত, সংকল্প মাঝেই ওর কথা কেটে দেয়- "আমাকে কিছু বলিস না। তুই যা, ওর সাথে কথা বল, আবার ওকে ভোলানোর জন্য নেশা করিস আর না হয় কাজের মাঝে হাত পা অবশ করে পরে থাকিস। আমি আসবো না।" এইটা বলে সংকল্প আবার অফিসের দিকে এগিয়ে যায়। যাওয়ার সময় ও একবারও ঈশার দিকে ঘুরে তাকিয়ে দেখেনি। অয়নের চেহারার অবস্থা দেখে ঈশা আর কোন কথা বাড়াল না। বরং ও বাকি কলিগদের সাথে গল্প করছে। অয়ন একটা সিগারেট ছেড়ে আরেকটা ধরাতে যাবে তখন ঈশা আসল- "তুমি না বললে কি তুমি নেশা কমাচ্ছ। দেখে তো মনে হচ্ছে না।" অয়ন কিছু না বলে ওর বন্ধুদের দিকে ইশারা করল এগোতে। বিল পেয়মেন্ট করার পর ও ঈশার দিকে ঘুরে বলল- "আমি বলেছি আমার মেডিকেশন চলছিল, এইটা বলিনি কি আমি কমিয়ে দিয়েছি। আর এমনিও, তোমার কি যায় আসে এই সবে?" "অনেক কিছু।" ঈশা কথাটা একটু জোরে বলেছে কিন্তু অয়নের এই অধিকার বোধ মনে হল না। "একটা কথা বলছি। প্রত্যেক মানুষের বেচে থাকার জন্য একটা ডিপেন্ডেন্সি লাগে। আমার ডিপেন্ডেন্সি হল এই সিগারেট। আমাকে শান্ত রাখে আর আমি কাজে মন লাগাতে পারি।" অয়ন বলে সিগারেটের শেষ ধোঁয়া আকাশের দিকে উড়িয়ে দিল। "তোমার ক্ষতি হবে।" ঈশা করুন মুখে বলল। ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Storywriting #absence #incompletelove #Bengali #bengaliwriter
Ananta Dasgupta
অয়নের কাছে কোন উপায় নেই আর। এত দিন পড়েও যদি কোন একটা যায়গায় ও দুর্বল রয়েছে তো ঈশা হল সেই যায়গা। "তোমার বিয়ের পর আমি প্রায় এক মাস নানান জিনিসের মধ্যে জড়িয়ে যাই। নেশা বেড়ে গেছিল, হঠাৎই কথাও প্যানিক এট্যাক চলে আসত। মেডিকেশনের মধ্যে ছিলাম আর একমাত্র সংকল্পই ছিল যে আমার সমস্ত বৃত্তান্ত জানত। আমার প্রতি বন্ধুত্বর জন্যই ও এই সবের কারণ তোমাকে ভাবে।" অয়ন একটু থামল যখন ঈশার মুখে একটা চাপা কষ্ট দেখতে পেয়েছে। "কারনটা খুবই বোকা বোকা কিন্তু এটাই সত্য। প্লিজ়, কিছু মনে কর না।" অয়ন না চেয়েও এই এত দিনের কথা বলে দিয়েছে। ঈশা বুঝতে পাড়ে অয়ন কোন পরিস্থিতি দিয়ে গেছে, হয়তো এখনও যাচ্ছে। কিন্তু ওর কাছে কিছু করার নেই। ঈশা যেই রাস্তায় এগিয়ে গেছে, ওখানে দুর দুরান্তের মধ্যেও অয়ন আসেনা। "পেয়ে গেছ উত্তর। হয়েছে শান্তি। চলো এবার।" অয়ন আর ঈশা এগিয়ে গেল একটা স্টলের দিকে। "কিরে? কতখানি সময় লাগে তোর? লিফটেও মিটিং নিচ্ছিলি?" অয়নের হাতে চা দিয়ে কার্তিক জিজ্ঞাসা করল। "না, না। যতক্ষণ দিতি আসবে না, ও নিচে আসেনা।" পিছন থেকে রহিম বলল। ঈশা এই সব দেখছে কিন্তু ওর নজর সংকল্পের দিকে। "তোরা থামবি? এমনিতেই আমার মুড ভালো নেই।" অয়ন এই কথাটা শেষ করতেই ওকে পিছন থেকে একজন জড়িয়ে ধরে। এক সেকেন্ডের জন্য ঈশাও অবাক হয়ে গেছে। "কি হয়েছে তোমার? তোমার কিছু হলে আমার ভালো লাগে না। তুমি একবার বলো, আমি কি করব?" অয়ন বুঝতে পারে এইটা দিতি। "আপাতত আমাকে ছার। এই করে গত বার আমার সাদা শার্টে চা ফেলে ছিলি।" দিতির হাত ধরে ওকে সামনে দাড় করায়। "এই নাটক রোজ হয়। তোমার পরিচয় করিয়ে দেই। এরা আমার ডিপার্টমেন্টের লোক।" অয়ন ঈশার দিকে গেল। "কার্তিক, রহিম। সামনে যে বসে আছে ও হল আর্য। সংকল্পকে তুমি দেখে নিয়েছ আর এ হল দিতি।" অয়নের পরিচয় করাতেই, দিতি সামনে এসে বলল- "অয়নের হবু স্ত্রী।" ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengalistory #Storywriting #bengaliquote
Ananta Dasgupta
"ওনাকে একটু বসতে বল, আমি এইটা শেষ করে আসছি।" অয়ন আস্তে করে বলল। অভিষেক বিনা কোন শব্দ বের করে ওখান থেকে বেড়িয়ে যায়। মিটিং শেষ করে অয়ন বেড়ায় আর ওর চোখ পড়ে নীল কুর্তি পড়া একটি মেয়ের ওপর। কিছুক্ষণের জন্য দুজনেই একটু থতমত খেয়ে যায়, কিন্তু নিজেকে স্থির করে দুজন একে অপরের দিকে এগোয়। দেখা যে কত দিন পর হয়েছে তা অয়নের ভাল করে মনে আছে, কিন্তু আগে দেখা হলে গলা মিলতো যেখানে একটু সংকোচ বোধ আছে। কারন হল ঈশার মাথার সিদুর আর তার হাতে থাকা শাখা-পলা। "তুমি এখানে হঠাৎ?" অয়ন জিগ্গেস করল। "কেন, আসতে পারিনা?" ঈশা প্রশ্ন করল পালটে। অয়ন ভাবছে, সোজা উত্তর কখনই দেয়া শিখল না। "আমি সেরকম কিছু বলিনি। এখানে হঠাৎ দেখে অবাক হয়ে গেছি, তাই বললাম। যাই হোক, আশা করি সব ভাল আছে এখন তোমার লাইফে।" "ওই চলছে।" আবার একটা সিম্পল কিন্তু জটিল উত্তর দিল ঈশা। "আজ এখানে শুধু আমার সাথে দেখা করতে এসছ না কি অন্য কোন কাজও আছে?" অয়নের কথা গুলো ঈশা ছাড়া ছাড়ার মত মনে করল কিন্তু কিছু বলল না। "আমার একটা ইন্টারভিউ ছিল এই বিল্ডিংয়ে। ফার্স্ট রাউন্ড হয়ে গেছে, কিন্ত সেকেন্ড রাউন্ড হতে দেরি আছে। ভাবলাম এর পরে আসতে পারব কি না, তাই এখন চলে আসলাম।" এর আগে অয়ন কিছু বলতে যাবে তখন তার এক কলিগ বেড়িয়ে এসে বলল, "সবাই নিচে আছে, তোকে ডাকছে। চল!" "আসছি, সংকল্প। তুই এগো।" সংকল্প ঈশা কে আপাদমস্তক দেখল যেটা ঈশা বুঝতে পেরেছে কি ছেলেটা ওকে চেনে। "যদি তোমার দেরি না হয় তাহলে কি নিচে আসবে একবার?" অয়ন আস্তে করে জিগ্গেস করল। ঈশা হাঁসি মুখে মেনে নিতে দুজনে লিফট নিয়ে নিচে যায়। লিফটে ভিড়ের মধ্যে ঈশা ফিসফিস করে জিগ্যেস করল, "তোমার বন্ধু আমাকে এই ভাবে দখল কেন? আমি তো তাকে চিনি না।" অয়ন হাতের ইশারা করে চুপ থাকতে বলে পড়ে বলার ইংগিত করল। লিফটের মধ্যে অয়ন চেষ্টা করছে যাতে ঈশার সাথে ওর চোখ না মেলে। তাও ও হালকা বুঝতে পারছে, মনে হয় ঈশা ওর দিকেই তাকিয়ে আছে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে আসতে ওর নজর ঈশার কাছে গেল। দেখল ও বাইরের দিকে তাকিয়ে। নিজে না জানে কত বার ভুল প্রমাণ হল অয়ন, ঈশার ক্ষেত্রে। "আসলে সংকল্প তোমাকে নাম হিসাবে চেনে। আই এম সরি কিন্তু ও তোমাকে ঠিক পছন্দ করে না।" অয়ন বলল। "কিন্তু কেন?" ঈশা হঠাৎ দাড়িয়ে জিজ্ঞাসা করল। অয়ন না খেয়াল করে একটু এগিয়ে গেছিল। পিছনে ঘুরে ও ঈশার দিকে তাকায়। উত্তর টা অয়ন দিতে চায়না। ঈশা ওর মুখ দেখে বুঝতে পেয়েছে কিন্তু নিজের চোখ অয়ন থেকে সরায়নি। অয়ন চোখ ফেরাতে ঈশা বলে উঠল- "অয়ন! বলো আমাকে।" ©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Storywriting #emptiness
Ananta Dasgupta
দিনটা মনে হয় আজও জলের মত পরিষ্কার। অবশ্য, কিছু বিশেষ ছিল না এই দিনের মধ্যে কিন্তু কিছু জিনিস হয় যা খুব সামান্য এক দিনকে খুব সুন্দর করে তোলে। নিজের পুরোনো ঝড়ের মধ্যে থেকে অনেকটাই বেড়িয়ে এসেছিলাম। এতটাই যে একা নিজের মত খুশি থাকতে পারি। প্ল্যান খুব সাধারণ ছিল। বহু বছর পর নিজের প্রিয় নায়কের ছবি সিনেমা হলে গিয়ে দেখার একটা মজা। ওর সাথে কথা বলা সবে শুরু করেছি, কিন্তু শুধু কাজের জন্য। সেদিন আমাকে সিম্পলি জিজ্ঞাসা করল- "আজ কী প্ল্যান?" আমি সবকিছু বল্লাম। কথা শেষ হতে না হতে শুনলাম নাকি আমার জন্য সারপ্রাইজ আছে। কিছুক্ষণ মাথার জোর লাগানোর পড়ে মশকরা ভেবে ভুলে গেছি। সিনেমা প্রায় শেষের মুহুর্তে। চিল্লিয়ে আমার গলা প্রায় বসে গেছে তখন এক অজানা নম্বর থেকে ফোন। আমি কখনও অজানা নম্বরের ফোন পিক করি না। কিন্তু প্রায় তিন বার বেজেছে। তৃতীয় বারে ফোন তোলার পর সেই চেনা গলা। ওদিক থেকে আওয়াজ আসল- "মুভি শেষ করে আসো, আমি এখানেই এসেছি।" খুব অদ্ভুত লাগল আবার ভালো লাগছে আবার নার্ভস লাগছে। কিরকম যেন সব মিশিয়ে গেল। একটু খোঁজার পরে ওকে দেখতে পেলাম। নীল রঙের সাড়ি পরেছিল। তা ছাড়া বাকিটা বললাম না, নাহলে আবার কবিতা তৈরি হয়ে যাবে। কিন্তু আমার জন্য যে এসেছিল, সেটা ভুল। ওর নিজের একটা আলাদা প্ল্যান ছিল। কিছুক্ষণ কথা বলার পর ওর দাদা এল। তার সাথে পরিচয় করে কথা বললাম। তারপর চলে আসলাম। একটু এগিয়ে যখন পিছন ঘুরে তাকালাম তখন সে নেই। প্রথম বার নিজের রোজকার সাদামাটা দিনের ওপর সেই ১০ মিনিট খুব গুরুত্বপূর্ণ লাগছিল। প্রথম বার চলে যাওয়ার পরেও ওকে আবার দেখতে ইচ্ছে করছিল। প্রথম বার খুব স্বার্থপরের মত মনে হল কেন ওর দাদা এত তারাতারি করে চলে আসল। প্রথম বার মনে হল, হয়তো ঝড়টা মধ্যে থেকে শান্ত হয়েছে। প্রথম বার সেই ১০ মিনিটের দেখা করাটা হয়তো দশ লক্ষ বার রিওয়াইন্ড করে গেছি। অবশ্য আজও করে যাচ্ছি। ©Ananta Dasgupta #arabianhorse #anantadasgupta #Storywriting #diary #bengalidiary #bengalilove
Time Share Army
Do things at your own pace Life's not a race ©Kgf Rocky #life #Storywriting
Seema Sharma
मैं इसे नही मारूंगी.... (Story in the caption) #yqdidi #yqdada #yqhindi #yqhindiwriters #mywritingmywords #storywriting #yowristomo रोशनी आज खुश है बहुत ये जानकर की वो मां बनने वाली है पर घर वाले थोड़े खुश भी और चिंतित भी ये बात रोशनी को समझ नही आई । रोशनी अपने पति से पूछती है "जी क्या हुआ आप खुश नहीं लग रहे " वो कहता है उससे "नही खुश हूं बहुत खुश हो जाऊंगा परसो तुम्हारे कुछ टेस्ट है ना वो हो जाए पहले अच्छे से "। रोशनी को बहुत अच्छा लगा की " इतना चिंता कर रहे है सब मेरी " और मन ही मन सोच रही थी खामखा ही मुझे अजीब लग रहा था "। दो दिन बाद ज
Sweet Sour
Aapne beech ki duri kuch lambi hai Aapni mohbaat Sagar ki gahari se gehri hai Kuch log nahi samazte Aapna pyaar ka raang kuch alag sa hai.. #distancebetween #deeplovefeelings #yqbaba #yqdidi #yqtales #yourquote #storywriting with Anuj Agarwal
Sakshi Vashist
The stories Run through my veins I need to bleed To bring them out #story #storyteller #storywriting #bleed #blood #writer
Sakshi Vashist
I am writing My characters know their happy ending They've waited for it For far too long In agony In despair When there was no one When love was in the air They waited this far To see it till the end Which they were promised But the ink I was writing in got over And I changed it Along with did the end #howtonotwriteabook #storywriting #storyofmylife #authorlife #theend