Nojoto: Largest Storytelling Platform

Best Storywriting Shayari, Status, Quotes, Stories

Find the Best Storywriting Shayari, Status, Quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos aboutschool life sad love story in hindi, short story about life and love, sad love story girlfriend and boyfriend in hindi, short love story me and you, love story of boy and girl sad,

  • 34 Followers
  • 47 Stories

Ananta Dasgupta

"যখন এত বড় ক্ষতি সামলে নিয়েছি, তখন এই ছোটোখাটো ক্ষতি তে কিছু হবে না।" এই কথাটা অয়ন ঈশার চোখে চোখ রেখে বলল। ঈশা আর কিছু বলল না। দুজনের মাঝে অদ্ভুত একটা ঝড় বয়ে চলেছে। 

"যাই হোক! তুমি নিজের প্রিয়জনদের সাথে হাঁসি খুশি আছো, দেখে ভালো লাগে। আমিও নিজেকে ভালো রাখার চেষ্টা করছি। ভালো লাগলো তুমি নিজে সময় বের করে আসলে আমার সাথে নষ্ট করার জন্য।" অয়ন তৃতীয় সিগারেট ধরিয়ে ফেলল কিন্তু ঈশা ওর মুখ থেকে টেনে ছুড়ে ফেলে দেয় এক দিকে। অয়ন অবাক হয়ে তাকাল। 

"ভালো মুখে বললে শোনো না তাই কিছু করার ছিল না। তোমার সাথে আমি কিছুক্ষণ সময় কাটাতে এসেছিলাম। এই জায়গায় তেই এসেছি যাতে তোমাকে....." ঈশা কিছু বলতে যাবে তখন ওর ফোন বেজে উঠল। প্রায় মিনিট একের পর ওর মুখ থেকে "ঠিক আছে" বেড়াল। 

"সময় হয়ে গেছে।" ঈশা কল কেটে বলল। 

"তোমার নেক্সট রাউন্ড শুরু হয়ে গেছে হয়তো। সাবধানে যাও এন্ড অল দি বেস্ট।" অয়ন বলে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু ঈশা কিছু বলতে চাইছিল যেটা ও বুঝতে পারে- "কিছু বলবে?"

"বলতে অনেক কিছু চাই কিন্তু ওর জন্য এটা সঠিক জায়গাও না আর অত সময় নেই। তবে একটাই কথা বলব, তোমাকে এরকম দেখে আমার অস্থির লাগছে।"

"আমি ঠিক আছি। তুমি যাওয়ার পরে যেই ফাঁকটি রয়ে গেছিল, সেটা থেকেই নিজের কিছু অংশ জড় করছি।" অয়ন এগিয়ে যাচ্ছে তখন ঈশা অয়নের হাতটা ধরে। হাতের ওপরে হাতটা রেখে বলল- "ফাঁক তোমার একার জীবনে নেই, সবার আছে কিন্তু..."

"কিন্তু কি? মেনে নিতে হবে? এগিয়ে যেতে হবে? তাই করছি। তোমার কোনো অসুবিধা হবে না, যদিও আমার কিছুও হোক।" ঈশা হাতটা ধরে বুঝলো হাত ঠান্ডা হয়ে আসছে। ওকে ধরে বসাল। হয়তো এটা ঈশাই ছিল বলে অয়নের ওপর জিনিসটা সেরকম ক্ষতি করেনি। অয়নের মুখে হালকা একটা হাঁসি ভেসে ওঠে। 

"একটা কথা জানো তো ঈশা, এই কথা আমি মানছি তোমার। ফাঁক সবার জীবনেই থাকে। তোমার জীবনেও একটা ছোট ফাঁক রয়ে গেল। তোমার পার্টনার তোমাকে ভালো রাখতে পারে, কিন্তু আমার মত যত্ন করতে পারবে না। তোমাকে নিয়ে অনেক জায়গায় ঘুরবে কিন্তু আমার মত অপেক্ষা করতে পারবে না। ভালবাসবে কিন্তু আমার মত ভালবাসতে পারবে না। আর হ্যাঁ, যদি তোমার মনে হয় কি আমি অহংকারে বলছি, তাহলে এটাই ঠিক। আমার আছে অহংকার নিজের ভালোবাসার ওপর।" 

অয়ন একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলল। ঈশা আর কিছু বলল না। দুজনের মনের এক অংশ কথাও এখোনো বাইরে আসেনি। দুজনের কাছে একটাই জিনিস কম, সঠিক সময়, সঠিক জায়গা। 

দুজনে একসাথে এগোলো। অয়ন আগে হাঁটছিল। ওর পায়ের গতির সাথে ওর মনের গতি এক ভাবে এগোচ্ছে আর ফুটে উঠছে জল হয়ে। অয়ন একটু থামল যখন চোখে ঝাপসা হয়ে গেছে। জল মুছে ও একবার পিছনে তাকাল দেখতে ঈশা পিছনে আছে কি নেই। এই বার ঈশা ওর দিকেই তাকিয়ে। লিফটে উঠে ও অয়নের পাশে দাঁড়ায় আর হাতটা ধরে। এইবার একটু জোরে আর কানে একটা কথা বলে- "আমি তোমার জন্যই আছি এখানে।" চোখের জল টা মুছে দিয়ে ঈশা বেড়িয়ে গেল।

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengaliwriter #Storywriting #absence #incompletelove

Ananta Dasgupta

দিতির কথা শুনে ঈশা অবাক হয়ে অয়নের দিকে তাকাল। কিছুক্ষণের জন্য ও বিশ্বাস করতে পারেনি কি অয়ন বিয়ে করবে। 

"এর কথায় কান দিওনা। দিতি সবাইকে বলে অয়ন ওর বর, কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটা পালটে যায়।" ঈশার হাঁ হয়ে থাকা মুখটা বন্ধ করার জন্য আর্য আসল কথাটা পরিষ্কার করে বলল। ততক্ষণ অয়ন আর সঙ্কল্প সিগারেট খেতে খেতে কথা বলছে। 

"ও হঠাৎ এখানে?" সঙ্কল্প জিজ্ঞাসা করল

"ইন্টারভিউ আছে আজ। ওর মাঝে দেখা করতে এসেছে।" অয়নের কথার কোনো পাত্তা দিল না সঙ্কল্প। 

প্রায় সিগারেট শেষ হওয়ার মুখে সঙ্কল্প বলল- "আসলে একটা কথা বলব। তুই যতই কষ্টের মধ্যে থাক, যতই ছটপট করিস না কেন! তুই ওকে ছাড়তে পারবি না। যদি ও চলেও যায়। তাই তো!"

"এটা কিন্তু তুইও জানিস কি ওর আমার লাইফে থাকা কি মায়নে রাখে। আমি ওকে আমার মত রেখেছি। ও কি ভাবে রেখেছে, কিংবা রাখেনি, সেটা ওর ব্যপার।" অয়নের কথা শুনে সঙ্কল্প কিছু না বলে চলে গেল। 

অয়নের চেহারার অবস্থা দেখে ঈশা আর কোন কথা বাড়াল না। বরং ও বাকি কলিগদের সাথে গল্প করছে। 

অয়ন একটা সিগারেট ছেড়ে আরেকটা ধরাতে যাবে তখন ঈশা আসল- "তুমি না বললে কি তুমি নেশা কমাচ্ছ। দেখে তো মনে হচ্ছে না।"

অয়ন কিছু না বলে ওর বন্ধুদের দিকে ইশারা করল এগোতে। বিল পেয়মেন্ট করার পর ও ঈশার দিকে ঘুরে বলল- "আমি বলেছি আমার মেডিকেশন চলছিল, এইটা বলিনি কি আমি কমিয়ে দিয়েছি। আর এমনিও, আমার নেশা কমলেও বা কি আর বাড়লেও বা কি? তোমার কি যায় আসে?"

"অনেক কিছু।" ঈশা কথাটা একটু জোরে বলেছে কিন্তু অয়নের এই অধিকার বোধ মনে হল না।

"একটা কথা বলছি। প্রত্যেক মানুষের বেচে থাকার জন্য একটা ডিপেন্ডেন্সি লাগে। আমার ডিপেন্ডেন্সি হল এইটা। আমাকে শান্ত রাখে আর আমি কাজে মন লাগাতে পারি। এমন তো হবে না কি আমি যদি অস্থির হয়ে যাই আর তোমাকে খুঁজি তাহলে তুমি সব ছেড়ে ছুড়ে আমার কাছে এসে যাবে!" অয়ন বলে সিগারেটের শেষ ধোঁয়া আকাশের দিকে উড়িয়ে দিল। 

"আর যদি এসে যাই!" ঈশার কথা শুনে অয়ন ঘুরে ওর দিকে তাকাল। এই বার ওর অধিকার বোধ মনে করল। 

"এই সবে তোমার ক্ষতি হবে, তাই বললাম।" ঈশা প্রত্যেক বারের মত এড়িয়ে গিয়ে অন্য কথা বলল।

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Storywriting #absence #incompletelove #Bengali #bengaliwriter

Ananta Dasgupta

অয়নের কাছে কোন উপায় নেই আর। এত দিন পড়েও যদি কোন একটা যায়গায় ও দুর্বল রয়েছে তো ঈশা হল সেই জায়গা। 

"তোমার বিয়ের পর আমি প্রায় এক মাস নানান জিনিসের মধ্যে জড়িয়ে যাই। স্মোকিং, প্যানিক এট্যাক, ইনসমনিয়া..... মেডিকেশনের মধ্যে ছিলাম আর একমাত্র সংকল্পই ছিল যে আমার সমস্ত বৃত্তান্ত জানত। আমার প্রতি বন্ধুত্বর জন্যই ও এই সবের কারণ তোমাকে ভাবে।" অয়ন একটু থামল যখন ঈশার মুখে একটা চাপা কষ্ট দেখতে পেয়েছে। 

"কারনটা খুবই বোকা বোকা, এইজন্যই তোমাকে বলছিলাম না। প্লিজ়, কিছু মনে কর না।" অয়ন না চেয়েও এই এত দিনের কথা বলে দিয়েছে। ঈশা বুঝতে পাড়ে অয়ন কোন পরিস্থিতি দিয়ে গেছে, হয়তো এখনও যাচ্ছে। কিন্তু ওর কাছে কিছু করার নেই। ঈশা যেই রাস্তায় এগিয়ে গেছে, ওখানে দুর দুরান্তের মধ্যেও অয়ন আসেনা। 

"পেয়ে গেছ উত্তর। হয়েছে শান্তি। চলো এবার।" অয়ন আর ঈশা এগিয়ে গেল একটা স্টলের দিকে। 

"কিরে? কতখানি সময় লাগে তোর? লিফটেও মিটিং নিচ্ছিলি?" অয়নের হাতে চা দিয়ে কার্তিক জিজ্ঞাসা করল। 

"না, না। যতক্ষণ দিতি আসবে না, ও নিচে আসেনা।" পিছন থেকে রহিম বলল। ঈশা এই সব দেখছে কিন্তু ওর নজর সংকল্পের দিকে। 
"তোরা থামবি? এমনিতেই আমার মুড ভালো নেই।" অয়ন এই কথাটা শেষ করতেই ওকে পিছন থেকে একজন জড়িয়ে ধরে। এক সেকেন্ডের জন্য ঈশাও অবাক হয়ে গেছে। 

"কি হয়েছে তোমার? তোমার কিছু হলে আমার ভালো লাগে না। তুমি একবার বলো, আমি কি করব?" অয়ন বুঝতে পারে এইটা দিতি। 

"আপাতত আমাকে ছার। এই করে গত বার আমার সাদা শার্টে চা ফেলে ছিলি।" দিতির হাত ধরে ওকে সামনে দাড় করায়।

"এই নাটক রোজ হয়।" অয়ন ঈশার দিকে তাকিয়ে বলল। "তোমার পরিচয় করিয়ে দেই। এরা আমার ডিপার্টমেন্টের লোক।" 

"কার্তিক, রহিম। সামনে যে বসে আছে ও হল আর্য। সংকল্পকে তুমি দেখে নিয়েছ আর এ হল দিতি।" 
অয়নের পরিচয় করাতেই, দিতি সামনে এসে বলল- "অয়নের হবু স্ত্রী।"

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #bengalistory #Storywriting #bengaliquote

Ananta Dasgupta

"ওনাকে একটু বসতে বল, আমি এইটা শেষ করে আসছি।" অয়ন আস্তে করে বলল। অভিষেক বিনা কোন শব্দ বের করে ওখান থেকে বেড়িয়ে যায়। মিটিং শেষ করে অয়ন বেড়ায় আর ওর চোখ পড়ে নীল কুর্তি পড়া একটি মেয়ের ওপর। কিছুক্ষণের জন্য দুজনেই একটু থতমত খেয়ে যায়, কিন্তু নিজেকে স্থির করে দুজন একে অপরের দিকে এগোয়। দেখা যে কত দিন পর হয়েছে তা অয়নের ভাল করে মনে আছে, কিন্তু আগে দেখা হলে গলা মিলতো যেখানে একটু সংকোচ বোধ আছে। কারন হল ঈশার মাথার সিদুর আর তার হাতে থাকা শাখা-পলা। 

"তুমি এখানে হঠাৎ?" অয়ন জিজ্ঞাসা করল। 

"কেন, আসতে পারিনা?" ঈশা প্রশ্ন করল পালটে। অয়ন ভাবছে, সোজা উত্তর কখনই দেয়া শিখল না। 

"আমি সেরকম কিছু বলিনি। এখানে হঠাৎ দেখে অবাক হয়ে গেছি, তাই বললাম। যাই হোক, আশা করি সব ভাল আছে এখন তোমার লাইফে।"

"ওই চলছে।" আবার একটা সিম্পল কিন্তু জটিল উত্তর দিল ঈশা। 

"আজ এখানে শুধু আমার সাথে দেখা করতে এসছ না কি অন্য কোন কাজও আছে?" অয়নের কথা গুলো ঈশা ছাড়া ছাড়ার মত মনে করল কিন্তু কিছু বলল না। 
"আমার একটা ইন্টারভিউ ছিল এই বিল্ডিংয়ে। ফার্স্ট রাউন্ড হয়ে গেছে, কিন্ত সেকেন্ড রাউন্ড হতে দেরি আছে। ভাবলাম এর পরে আসতে পারব কি না, তাই এখন চলে আসলাম।" 

এর আগে অয়ন কিছু বলতে যাবে তখন তার এক কলিগ বেড়িয়ে এসে বলল, "সবাই নিচে আছে, তোকে ডাকছে। চল!" 

"আসছি, সংকল্প। তুই এগো।" সংকল্প ঈশা কে আপাদমস্তক দেখল যেটা ঈশা বুঝতে পেরেছে কি ছেলেটা ওকে চেনে। 

"যদি তোমার দেরি না হয় তাহলে কি নিচে আসবে একবার?" অয়ন আস্তে করে জিজ্ঞাসা করল। ঈশা হাঁসি মুখে মেনে নিতে দুজনে লিফট নিয়ে নিচে যায়। লিফটে ভিড়ের মধ্যে ঈশা ফিসফিস করে বলল, "তোমার বন্ধু আমাকে এই ভাবে দখল কেন? আমি তো তাকে চিনি না।" অয়ন হাতের ইশারা করে চুপ থাকতে বলে পড়ে বলার ইংগিত করল। লিফটের মধ্যে অয়ন চেষ্টা করছে যাতে ঈশার সাথে ওর চোখ না মেলে। তাও ও হালকা বুঝতে পারছে, মনে হয় ঈশা ওর দিকেই তাকিয়ে আছে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে আসতে ওর নজর ঈশার কাছে গেল। দেখল ও বাইরের দিকে তাকিয়ে। কি জানে কত বার ভুল আশায় হেরেছে অয়ন, ঈশার ক্ষেত্রে। 

"আসলে সংকল্প তোমাকে নাম হিসাবে চেনে। আই এম সরি কিন্তু ও তোমাকে ঠিক পছন্দ করে না।" অয়ন বলল। 

"কিন্তু কেন?" ঈশা হঠাৎ দাড়িয়ে জিজ্ঞাসা করল। অয়ন না খেয়াল করে একটু এগিয়ে গেছিল। পিছনে ঘুরে ও ঈশার দিকে তাকায়। উত্তর টা অয়ন দিতে চায়না। ঈশা ওর মুখ দেখে বুঝতে পেয়েছে কিন্তু নিজের চোখ অয়ন থেকে সরায়নি। অয়ন চোখ ফেরাতে ঈশা বলে উঠল- "অয়ন! বলো আমাকে।"

©Ananta Dasgupta #anantadasgupta #Storywriting #emptiness

Ananta Dasgupta

দিনটা মনে হয় আজও জলের মত পরিষ্কার। অবশ্য, কিছু বিশেষ ছিল না এই দিনের মধ্যে কিন্তু কিছু জিনিস হয় যা খুব সামান্য এক দিনকে খুব সুন্দর করে তোলে। 

নিজের পুরোনো ঝড়ের মধ্যে থেকে অনেকটাই বেড়িয়ে এসেছিলাম। এতটাই যে একা নিজের মত খুশি থাকতে পারি। প্ল্যান খুব সাধারণ ছিল। বহু বছর পর নিজের প্রিয় নায়কের ছবি সিনেমা হলে গিয়ে দেখার একটা মজা। 

ওর সাথে কথা বলা সবে শুরু করেছি, কিন্তু শুধু কাজের জন্য। সেদিন আমাকে সিম্পলি জিজ্ঞাসা করল- "আজ কী প্ল্যান?" আমি সবকিছু বল্লাম। কথা শেষ হতে না হতে শুনলাম নাকি আমার জন্য সারপ্রাইজ আছে। কিছুক্ষণ মাথার জোর লাগানোর পড়ে মশকরা ভেবে ভুলে গেছি। 

সিনেমা প্রায় শেষের মুহুর্তে। চিল্লিয়ে আমার গলা প্রায় বসে গেছে তখন এক অজানা নম্বর থেকে ফোন। আমি কখনও অজানা নম্বরের ফোন পিক করি না। কিন্তু প্রায় তিন বার বেজেছে। তৃতীয় বারে ফোন তোলার পর সেই চেনা গলা। ওদিক থেকে আওয়াজ আসল- "মুভি শেষ করে আসো, আমি এখানেই এসেছি।" খুব অদ্ভুত লাগল আবার ভালো লাগছে আবার নার্ভস লাগছে। কিরকম যেন সব মিশিয়ে গেল। 

একটু খোঁজার পরে ওকে দেখতে পেলাম। নীল রঙের সাড়ি পরেছিল। তা ছাড়া বাকিটা বললাম না, নাহলে আবার কবিতা তৈরি হয়ে যাবে। কিন্তু আমার জন্য যে এসেছিল, সেটা ভুল। ওর নিজের একটা আলাদা প্ল্যান ছিল। কিছুক্ষণ কথা বলার পর ওর দাদা এল। তার সাথে পরিচয় করে কথা বললাম। তারপর চলে আসলাম। একটু এগিয়ে যখন পিছন ঘুরে তাকালাম তখন সে নেই। 

প্রথম বার নিজের রোজকার সাদামাটা দিনের ওপর সেই ১০ মিনিট খুব গুরুত্বপূর্ণ লাগছিল। প্রথম বার চলে যাওয়ার পরেও ওকে আবার দেখতে ইচ্ছে করছিল। প্রথম বার খুব স্বার্থপরের মত মনে হল কেন ওর দাদা এত তারাতারি করে চলে আসল। প্রথম বার মনে হল, হয়তো ঝড়টা মধ্যে থেকে শান্ত হয়েছে। প্রথম বার সেই ১০ মিনিটের দেখা করাটা হয়তো দশ লক্ষ বার রিওয়াইন্ড করে গেছি। 
অবশ্য আজও করে যাচ্ছি।

©Ananta Dasgupta #arabianhorse #anantadasgupta #Storywriting #diary #bengalidiary #bengalilove

Aamir Qais AnZar

Stories have different meaning to different readers. It changes as per the readers perceptions... Many a times stories are told in a way that people would like to refer disclaimers and conclusions. #Narration #creativewriting #EnlightenAQUA #writersdiary #Disclaimer #conclusion #Storywriting #WritingAboutWriting

read more
Conclusion or for that matter
disclaimers reveals more about the
story then the pages of narration. Stories have different meaning to different readers. It changes as per the readers perceptions...
Many a times stories are told in a way that people would like to refer disclaimers and conclusions.
#Narration #CreativeWriting #EnlightenAQUA #WritersDiary #Disclaimer #Conclusion #StoryWriting #WritingAboutWriting

PennedBysana

Mohabbat Mukammal Hai, 
Dillagi La Mahdood hai.
Mohabbat to Manzil e Maqsood hai,
Dillagi ka Gardishon me Wujood hai...
Mohabbat tham jane ka naam Hai,
Chalte rehna Dillagi ka kaam Hai.
Mohabbat me Sur aur Taal Hai,
Dillagi bas Shayar ka Khayaal Hai.
Mohabbat Muttahid hai ek Shakhs ke liye,
Dillagi Tamanna e Hasil hai har fard ke liye.


 #pennedbysana #writtenbyme #storywriting #booklover #writinghub #writersofinstagram #yqwriters #publishedwriter

Priya Korwate

कृपया सड़कों पर गाड़ी सावधानी पूर्वक चलाये 🙏 #safarnama #story #Storywriting #writer #nojotohindi #nojotoenglish #safar #Life #Nature

read more
पचमढ़ी की यात्रा
पचमढ़ी,यह मध्य प्रदेश के होशंगाबाद जिले में स्तिथ है हरियाली और वन्य जीवों से परिपूर्ण सतपुड़ा के घने जंगलों से घिरा बहुत ही सुंदर और मोहक स्थान है जो की हिल स्टेशन है यहा आपको प्रसिद्ध पांडव गुफा, जटा शंकर मंदिर ,धूपगढ़ ,अनेक वाटरफॉल और भी कई अन्य प्रसिद्ध चीजें देखने को मिलती है मैं अगस्त 2021 को अपने परिवार के साथ कार में पचमढ़ी घूमने जा रही थी रास्तें में पिपरिया के पास हमें एक बहुत ही दर्दनाक दुर्घटना देखने को मिली थी सड़क पर एक मोटर साइकिल के साथ 2 व्यक्ति गिरे पड़े थे और उनके आस-पास खून ही खून था और चारों तरफ लोग खड़े होकर देख रहे थे हमनें भी अपनी गाड़ी रोकी और देखा, हम उनकी मदद कर पाते,पर बहुत देर हो चुकी थी शायद वो 2 व्यक्ति जो सड़क पर गिरे पड़े थे वो इस दुनिया को अलविदा कह चुके थे बहुत ही खतरनाक दृश्य था जिसे देखकर मैं बहुत सहम गई थी हा मैं नही जानती थी वो कौन थे पर वो किसी के तो खास थे और कोई तो होगा जो उनका इंतजार कर रहा होगा और वो इंतजार जो कभी खत्म ना होने वाला था और मैं रोने लगी थी। अब इस हादसें में चाहे  जिसकी भी गलती हो, पर जान तो जा चुकी थी जो अब कभी वापस नही आने वाले थे। इसलिए मेरा आप सभी से निवेदन है कि कृपया सड़कों पर सावधानी पूर्वक गाड़ी चलाये ,गाड़ी अपनी धीमी गति से चलाये आपकी एक गलती से आपकी और किसी दूसरे की जान को खतरा हो सकता है ।ध्यान रखिये जिंदगी सिर्फ एक बार मिलती है  आपके अपनों के लिए ,और खुद के लिए अपना ध्यान रखिये । "धन्यवाद"

©Priya Korwate कृपया सड़कों पर गाड़ी सावधानी पूर्वक चलाये 🙏 #safarnama #story #Storywriting #writer #Nojoto #nojotohindi #nojotoenglish #safar #Life 
#Nature

Sahil yadav

Tum mere sath raho ya
na raho.....

Meri Mehfilon me Tumhara 
Zikr Hamesa rahega...

S'.... #Nojoto #hindipoetry #hindi_poetry #poems #Shayari 
#story  #poetry #Storywriting #gazal 

#DryTree

Priyanshu K Dubey

adhuri si thi ye kahani🔥🔥🔥💔 #erpriyans #Trending #story #Storywriting #writer #Poetry #Love #feelings #MyPoetry

read more
loader
Home
Explore
Events
Notification
Profile